পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভট্টাচার্যের সহিত বিচারের ভূমিকা । མས་མ་ལ་ཉན་ ৮ রামমোহন রায় ["ੱੀਰ সহিত বিচারে’র বিজ্ঞাপলে রাজ রামমোহন রায়ের বাংলা গ্রন্থাবলীর প্রকাশক লিপিয়াছেন, যে, মূল গ্রন্থ না পাওয়ায় “তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় প্রকাশিত অংশ’ই মুদ্রিত হইয়াছে। “তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’র সম্পাদক এই বিচারের যাহ অ প্রয়োজনীয় অ প্রধান বা পল্পবিতাংশ, তাহাই কেবল বাদ দিয়াছিলেন । ইহার ভূমিকা “তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা” বা কোন গ্রন্থাবলীতে এ-পর্যন্ত মুদ্রত হয় নাই। তাহা নীচে প্রকাশিত হইতেছে। রামমোহন ইহাতে তর্ক-প্রণালী সম্বন্ধে যাহা লিথিয়াছেন, তাহ এখনও প্রণিধানযোগ্য। সহজুযোধ্য বাংলা কথার ব্যবহার সম্বন্ধে তিনি যাহা লিখিয়াছেন, তাঁহাতে র্তাহাকে তৎকালীন বাংলা ভাষার সংস্কারক ও সাহিত্যিক নবযুগের প্রবর্তৃক মনে করা যাইতে পারে। রাজা রামমোহনের জীবদ্দশার কাঠফলকে মুদ্রিত র্তাহার যে দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থাবলী হষ্টতে “ভট্টাচার্য্যের সহিত বিচারের” ভূমিক মুদ্রত হইতেছে, তাহ ১০১ নং আহিরিটোল ষ্ট্রীট fiTfið, Indian School of AccountancyA NAPF * Commercial Education “God oilo & স্বধীরলাল বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের সৌজন্যে পাওয়া গিয়াছে। ইহার জন্ত তাছাকে অনেক ধন্যবাদ। রামমোহনের বিপক্ষ ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও উমেশ বটব্যাল ইহাদের পূর্বপুরুষ ছিলেন। . . . শ্ৰী নলিনচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় শ্ৰী অলীনচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় ] ওঁ তৎসৎ। মহামহোপাধ্যায় ভট্টাচার্যের বেদান্তচন্ত্রিক লিখিবাঁতে এবং তাহার অনুগতদিগের ঐ গ্রন্থ বিখ্যাত করাতে অন্তঃকরণে যথেষ্ট হর্ষ জন্মিয়াছে যে এইরূপ : শাস্ত্রার্থের অনুশীলনের দ্বারা সকল শাস্ত্র প্রসিদ্ধ যে পথ তাহা সৰ্ব্বসাধারণ প্রকাশ হইতে পারিবেক এবং কোন পক্ষে ভ্রম অীর প্রতারণা ও স্বার্থপরতা আছে তাহাও বিদিত হইতে পারে এবং ইহা ও এক প্রকার নিশ্চয় হইতেছে যে ভট্টাচাৰ্য্য একবার প্রবর্ত হইয়া পুনরায় নিবৰ্ত্ত হইবেন ন অতএব দ্বিতীয় বেদান্তচন্দ্রিকার উদয়ের প্রতীক্ষাতে আমরা রছিলাম। কিন্তু তিন প্রকারে অন্তঃকরণে খেদ জন্মে প্রথম এই যে সংস্কৃত ত্যাগ করিয় ভাষাতে বেদান্তের মত এবং উপনিষদাদির বিবরণ করিবার তাৎপৰ্য্য এই যে সৰ্ব্বসাধারণ লোক ইহার অর্থবোধ করিতে পারেন কিন্তু প্রগাঢ় ২ সংস্কৃত শব্দ সকল ইচ্ছা পূৰ্ব্বক দিয়া গ্ৰন্থকে দুর্গম করা কেবল লোককে তাহার অর্থ হইতে বঞ্চনা এবং তাৎপর্য্যের অন্যথা কয়া হয় অতএব প্রার্থন এই যে দ্বিতীয় বেদান্তচন্ত্রিকাকে: প্রথম বেদান্তচন্ত্রিকা হইতে সুগম ভাষাতে যেন ভট্টাচাৰ্য্য লিখেন যাঙ্গতে লোকের অনায়াসে বোধগম্য হয়। দ্বিতীয়। বেদাস্ত সঞ্জিকা সাতষষ্টিপৃষ্ঠ তাহাতে অভিপ্রায় করি যে বেদান্তের আট নয় স্বত্রের অধিক নাই আর বেদের দুই ভিন প্রমাণ লিখিয়া থাকিবেন অধিকন্তু ওষ্ট সকল স্বত্র কোন অধ্যায়ের কোন পাদের হয় আর ঐ শ্রীতি কোন উপনিষদের অথবা কোন ভায্যে ধৃত হয় তাহা লিখেন না এবং বেদান্তচন্দ্রিকার মঙ্গলাচরণীর প্রভৃতি শ্লোকসকল কোন গ্রন্থের হয় তাহ প্রায় লিখেন ন অতএব নিৰেদন দ্বিতীয় বেদান্তচন্দ্রিকাতে যে স্বত্র এবং শ্রীতি আর স্থ ত্যাদির প্রমাণ ভট্টাচাৰ্য্য লিখিবেন তাহার বিশেষ রূপে নিদর্শন যেন লিখেন। তৃতীয়। বেদান্তচন্ত্রিকার প্রথমে লিখেন যে এ গ্রন্থ কাহার ভাষা বিবরণের উত্তর দিবার জন্তে লেখা যাইতেছে এমং নহে অথচ প্রথম অবধি শেষ পর্যন্ত হে অগ্রাহনামরূপ অমুকের ইত্যাদি উক্তির দ্বারা কেবল আমাদিগ্যেই শ্লেষ করিয়াছেন এবং স্থানে স্থানে যাহা জমির कन्नॉनि ८दारन &tश् गिर्षि नाई ५द९ चैौकांब्र कब्रि. नाहे. তাহা আমাদের মত হয় এমৎ জানাইয়াছেন অতএব তৃতীয় প্রার্থনা এই যে শাজার্থের , অমুশীলনে সত্যকে অবলম্বন