ত্য (白二 |s) 战 阿 - に「 NW 接 使 ー (צ' [*- סן ~" 以... 器 r.-" sv 怜 《으 怜 ত্য סח $, 区 (5. 阿 - حي S万 嫩 s (א 器 wo 「て 照 座 E. ósz 「エ 江 ó六 怜 ৪র্থ সংখ্যা । ] আত্মার কোনও ভাবে অস্তিত্ব সম্বন্ধেও সন্দেহ অনেকে করে, ~ =উবুও কিন্তু আমাদের মন সেইরূপ ভাবিয়াই সুখী হয়, বলিয়া—আমাদের মনে এরূপ বিশ্বাস সহজেই আসে। মিশর সম্বন্ধে এই সকল গ্যালারীতে—সে সব বিষয়ের iান্তীয় দ্রব্যাদি সাজান আছে। একবার ঘুরিয়া দেখিলেই সবগুলি দেখা যায়। মনে হয়—ঠিক আমাদের মতনই s তাদের সব আবশ্বক ছিল, ঠিক আমাদের মতনই তাদের মুখ দুঃখ। অভাবেরও উৎপত্তি, ও তার ব্যবস্থা আদি মৃষ্ণের প্রায় এক প্রকারেই করে। সে সময়ে তাদের দেশে রাজাই পুরোহিত ছিলেন। ও তাঁহারই অধীনে অন্যান্ত পুরোহিত মন্দিরে পূজাদি সম্পন্ন করিতেন। আমাদের মত তাহারাও প্রকৃতির শক্তি পূজা করিভেন-যথা—স্বৰ্য্য বায়ু আকাশ ইত্যাদি। দেবই তাহাদের প্রধান দেবতা। ইহারই প্রস্তরময় প্রতিমূৰ্ত্তি “কেরোর" বালুময় মরুভূমে অৰ্দ্ধ প্রোথিত আছে। সেট পিরাদি হইতেও পুরাতন । সে বৃহৎ প্রস্তর মূৰ্ত্তিটির ধীলোকের মত, আর দেহ সিংহের মত। তার নাম "নিস্।” সুফলের জন্ত জলের আবশ্যক বলিয়৷ তাহারাও আমাদের মত আকাশের পূজা করিতেন। ও হানিকর দেবতাদের প্রসন্ন করিবার জন্য সাধনা করতেন। এইরূপে অনেক দেবীমূর্তিরও পূজা হইত, এ সিংহ বলীবর্দ ও কুন্তীর আদি জন্তুদের পবিত্র ীিয় মনে করাতে—এগুলিরও পূজা হইত, কখনও তাদের মারা হইত না। “Apis Bull” বা বাৎসরিক মামারোহে র্যাড়-পূজা প্রাচীন মিশরের একটি প্রধান ठे९ज़न श्शि । সোনা লোহা তাম আদি সকল ধাতুরই তাহারা যাবহার জানিতেন। সেই সব ধাতু নিৰ্ম্মিত কত দ্রব্যাদিই সংগ্ৰহীত হইয় সাজান আছে। ও এই সকল দ্বারা কত কারুকার্য ও ব্যবসা বাণিজ্যও চলিত। সে. দেশে তখন কামার ছুতার সেকরা রাজমিস্ত্রী ইত্যাদি সকল কারবারী লোকই ছিল। তাহারা বলদএর সাহায্যে, ও বাক লাঙল * রি, ক্ষেত চষিয় চাষ বাস করিতেন। আর লেখা পড়া ও শাস্ত্রচর্চার কথাতো কিছু বলিবারই ন। সকল শাস্ত্রই অধীত হইত। সে ক্ষুদ্র মরুভূমির দেশে চাষের উপযোগী জমীর বড়ই অনাটন বলিয়া স্বক্ষৰূপে জনী মাপিবার জন্য সেখানেই প্রথম জ্যামিতি শাস্ত্রের আবির্ভাব হয়। চিকিৎসা শাস্ত্র দর্শন ও জ্যোতিষ শাস্ত্রেও উাহারা বড় পারদর্শী ছিলেন। আমাদের দেশেও এই সকল শাস্ত্রগুলিই প্রথমে পরিপুষ্ট হয়। বিজ্ঞান পরে আল। লিখিবার ও পুস্তকের তত্ত্বাবধান করিবার ইষ্ট সেখানে এক আলাহিদা শ্রেণীর লোক ছিলেন তাদের | " ' লেখক বলা হইত। তাহারা সকলেই বিদ্বান ব্রিটিশ মিউজিয়ম ও মিশরের পুরাতত্ত্ব।
- సి
ছিলেন। অনেক পরেও দেখা গিয়াছে, তাহাদের দেশে নানা বিষয়ক “হাতে লিথা” পুস্তকপূর্ণ ভাল ভাল লাইব্রেরীও ছিল। এলেকজান্দ্রিয়া নগরের লাইব্রেরী মুসলমানেরা মিশর জয় করিলে আগুন লাগাইয়া পুড়াইয়া দেন-সেই হইতেই কয় খণ্ড জ্যামিতি চিরকালের জন্য বিলুপ্ত হইয়া যায়। তাহাদের পুস্তকাগার পুড়াইয়া দিবার কারণ-“কোরাণে যাহা লিখা আছে তা ছাড়া আর কিছু পুস্তকের আবশ্বক নাই, বা অন্তত্রে কোনও সত্য থাকিতে পারে না।" সকল দেশেই গোড়াদের মধ্যে অন্ধধৰ্ম্মবিশ্বাস এইরূপ। তাতে অলক্ষিতে মানব জাতির কতই ক্ষতি হইয়াছে। সে দেশের পুরাকালের লেখা বিশেষ একরূপ ছিল। “প্যাপীরস" নামক গাছের ছালে—সরকাঠির কলমে লেখা তখন হইত। সে হরফগুলি এক রকম ছবি আঁকার মত। তাকে Hieroglyphic বলে—মানে “ছবির মত লিখা”। “মানুষ” এই নাম লিখিতে হইলে তারা সত্য সত্য একটি মানুষই লিখিত। সেইরূপ সকল নামই তার প্রতিকৃতি দিয়া লেখা। পরে এই লেখা ভাঙ্গিয় সংক্ষেপ হইয়াই—অদ্যান্স দেশের বর্ণমালা হইয়াছে। ব্যবসাদার ফিনিসিয়ানরাই— ব্যবসা সুত্রে অন্যান্ত দেশে যাইয়া এই লেখা সে সকল দেশে প্রচলিত করিয়া দেন। এই. হইতেই আমাদের “আনিকানি” বর্ণমালা ও ইউরোপের “আলফাবেট” । মিশরেও অনেক পরিবর্তনের পর, তবে অক্ষরগুলি আধুনিক অক্ষরের মত দাড়ায়। অতি পুরান অক্ষর পড়িবার যো নাই। গ্রীস্ মিশর জয় করার পর, কতকগুলি আদেশ পুরাতন মিশর ভাষায় ও গ্ৰীক ভাষায়, প্রস্তর গাত্রে খোদিত হইয়াছিল। সেইগুলি মিলাইয়াই মিশরের আদি অক্ষর নিরূপিত হয়। সে “রোজেট” পাথর খানিও মিউজিয়মে আছে। ইংরাজ ফরাসীকে পরাস্ত করিয়া তার কাছ হইতে ইহা কাড়িয়া লইয়া আনিয়াছে। সে দেশের লোকেরা চিরকালই বড় সদানন্দচিত্ত ও আমোদপ্রিয়। নাচিয়া থেলিয়া সময় কাটায়। এমন কি জাহাজের কুলিরাও কাজ কৰ্ম্মের অবসরে নাচিয়া গাহিয়৷ আনন্দ করে। সে ভাব তাদের রাণী ক্লিওপেটার চরিত্র হইতে বেশ লক্ষিত হয়। কিন্তু তারা মোটেই পরিশ্রমী, বা বলবান বা সাহসিক নয়। অথচ ভীষণ ভীষণ প্রতিবাসী শত্র দ্বারা সেই ধনশালী দেশটি তখন চারিদিকে পরিবৃত ছিল। তাতে আত্মরক্ষা কেবল বুদ্ধিবলেই হইয়াছে। প্রকাও প্রাচীর তুলিয়া দক্ষিণে নিউবিয়া দেশ হইতে দেশরক্ষা, ও মুয়েজযোজকের উপর প্রাচীর দিয়া বলশালী সীরিয়৷ এসিরিয়া বেবিলন ও অন্যান্য জাতি হইতে আত্মরক্ষা, করিয়াছিলেন। সে সকল প্রাচীরের, বুদ্ধির কীৰ্ত্তিস্তম্ভের মত, কতক কতক অংশ এখনও বিদ্যমান আছে। " ব্রিটিশ মিউজিয়মের যে ঘরে তাদের নিত্য ব্যবহার্য্য
