পাতা:প্রবাসী (অষ্টম ভাগ).pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- یہ سی۔بی۔سی۔ یہ بہء دمہ۔ بہت ہی۔ نتیجہ........ যিনি সমস্ত বিধ ব্ৰহ্মাণ্ডের আনলের প্রস্রবণ তিনিই মহাপুলকি মনের আনন্দ প্রস্রবণ। এক অদ্বিতীয় পরিপূর্ণ অথও সত্য ভিন্ন আর কিছুতেই মনুষের সমগ্র জ্ঞান মন প্রাণ চরিতার্থতা লাভ করিতে রেন। সেই এক অদ্বিতীয় পরিপূর্ণ সতো সবই আছে ; আনন্দ স্থা , জ্ঞান আছে, প্রাণ আছে, শক্তি আছে, ‘নাই শব্দই সেখানে o তাহারই একতম শক্তি যাহা আমাদের স্বশক্তিরূপিণী সেই অহমাত্মিক অপর শক্তির বশতাপন্ন হইয়। আমরা মণিহার। ফণীর ছায় ৭ি অন্বেষণ করিয়া সারা হইতেছি এবং আর যে শক্তি-সেই দিব্যাপর দ্রু-আমাদের মন হইতে যাহা ভ্রম প্রমাদ মোহের নিবিড় অন্ধকার ইয়া দিবে, সে শক্তি স্তাহারই শক্তি। সে শক্তি ঠাহ হইতে ভিন্ন হে, সে শক্তি তিনিই স্বয়ং, সে শক্তি জগতের সর্বত্র কার্য্য করিতেছে ; গর্ভে অগ্নিরূপে কাৰ্য্য করিতেছে, জীবের হৃদয়ে প্রাণরূপে কাৰ্য্য কারতেছে, মন্তকে বুদ্ধিরূপে কাৰ্য্য করিতেছে, আকাশে জ্যোতিরূপে প্তি পাইতেছে। আমাদের পূর্বতন পিতৃপুরুষেরা সেই শক্তিত্বই ধান করিতেন, তাহদের ধানের মন্ত্র ছিল শুধু এই যে সেই H দেবতার বরণীয় তেজ যাহা ভূ-ভূব-স্ব-রূপী বিশ্ব ভুবনের র সর্বশ্ব—সেই বরণীয় তেজ ধান করি—তিনি আমাদিগকে জ্ঞান দান করুন। তাহার মঙ্গলময়ী শক্তিতে আমাদের জনের সম্মুখ হইতে भप्रव यूज़् ল সরিয়া গেলে (–সে আড়াল আর কিছুই না কেবল আমাদের চিরাভ্যন্ত সংস্কারের - রিয়া গেলে-) সাক্ষাৎ সত্যকে পাইয়া আমর প্রাণ, জ্ঞান, আনন্দ, এবং আর যাহা কিছু আমাদের চাই সবই পাইব একাধারেদের কিছুরই আর অভাব থাকিবেন। তখন আশ্চৰ্য্যাম্বিত হইয়৷ যে হারামণি আমাদের অন্তরতর.আগ্নি, তোমার আমার-চরাচর ব্ৰহ্মাণ্ডের অন্তরতম আপ্লি ; তাহা হারাইবার জিনিষই নহে। তথন র। আমাদের আনন্দ ধরিবেন!—যে, যাহার জন্য আমরা বৎসহার র দ্যার সারা রাজ্যে কাদিয়া বেড়াইয়াছিলাম তাহ কোথাও যায় নাই, তাহ আমাদের নিকট হইতে নিকটে-হাতের মুঠার মধ্যে আত্ম৷ তিনি, প্রাণ তিনি, জ্ঞান তিনি, আনন্দ তিনি " ক্ষেপে ইহাই গ্রন্থকারের মত। এই পুস্তক পাঠ করিয়া আমরা }ত হইয়াছি-আশা করি পাঠকগণও ঐত হইবেন। . আমরা এক অর্থে ব্রহ্ম হইতে পৃথক, অন্য অর্থে অপৃথক। প্রাণ, -- ’ ༡:་ལ་ মন, জানাদি সমুদয়ই আল্ল, কিছুই আত্মার বহির্ভূত নহে। ব্ৰহ্ম সৰ্ব্বক্ষণই গহর সমস্ত শক্তিসমন্বিত সগুণ ব্ৰহ্ম। তিনি জ্ঞানময় ও প্রেম স্বরূপ। এ জগৎ তাহারই জ্ঞান, প্রেম ও শক্তির পরিচয়। ইত্যাদি মতের সহিত আমাদিগের সম্পূর্ণসহানুভূতি আছে। কিন্তু গ্রন্থকারের দুই একটা মত, বলিয়া মনে হইতেছে। স্বপ্নান্ত চৈতন্তকে মন বলা হইয়াছে আবার ইহাও বলা হইয়াছে যে এই মনই সমাধির o!. তবে কি সমাধি স্বল্পাবস্থার ছায় পক্ষট চৈতন্ত ? এমত যুক্তিযুক্ত লিয়া মনে হয় না। সমাধি জ্ঞানের নিম্ন ভাগে নহে। গ্রন্থের আরও দুই একটা ক্রটা আছে। প্রথমতঃ হারামণি নামটা উপযোগী হয় নাই। আমি কি পরমেশ্বরকে প্রাণের সহিত চাহিয়া জ্ঞান দ্বারা লাভ করিয়ছিলাম ? তাহার পর কি এই মণিহারাইয়াছি? ইহা যদি না হয় তুৰ হারামণি' নামের উপযোগিতা কোথায় ? দ্বিতীয় - নীয় গ্রন্থকার বহুস্থলে কলিকাতার অপভাষা ব্যবহার नर्ण नष्ट कब्रिग्न সুমের ঘোর এবং বাসনার স্বপ্ন—তাহ । ভারতবর্ষের সকল প্রদেশের কচিছেলেরাই । মুখে তাহার ভবিষ্যতের রাঙ্গ বউ ও বিবাহের কথা শুনিতে আনন্দে ঘুমাইয় পড়ে। বিবাহের প্রতি রক্তের টান ; কাজেই অমন সুমিষ্ট কথা-কে কিন, জানি না ; কিন্তু পেচোর মা যত নিদ রটাইলেণ্ড করে পূৰ্ব্বপুরুষেরা সকলেই ঋষি জাবাল নহেন ; অনেক নামজাদা দেশের বুড়াও স্ববিধ পাইলে বিবাহের উদ্যোগ করিতে ছাড়ে না। ক্ষুধা এবং প্রেম, এই স্তম্ভের উপরই সমাজের স্থিতি ; কাজেই আহার এ कल রকমের বিবাহ প্রচলিত আছে, তাহ জানিতে ੋਂ যে সমাজে যে বিবাহ আছে সেই সমাজের ইতিহাস - . ং পারিপাশ্বিক অবস্থার আলোচনা করিয়া বিবাহের নর-সমাজের সর্বত্রই বিবাহ প্রথা প্রচলিত ཨ་ প্রকৃতি এবং বিকৃতির সমালোচনা করা চলে। দৃষ্টান্ত মানুষের যখন সমাজতত্ত্ব ভাল করিয়া বুঝিবার ব ३ ।। বিদেশী হইলে এদেশের পাঠকদের পক্ষে ঘটনার কিম্বা নাই, বিবাহদি অনুষ্ঠানের ইতিহাস আবিষ্কারের ক্ষত । সত্যতা নিৰ্দ্ধারণ করা সম্ভবপর হয় না। জন্মে নাই, তখনও মানুষে এক একবার ভাবিত, - কেবল ভারতবর্ষের আর্য্যেতর জাতির বিবাহ বিবাহ প্রথাটা কেমন করিয়া জন্মিল, এবং ঐ প্রথ র-কথা বলিব। আশাকরি একালের শিক্ষিতের থাকিলে চলিতে পারিত কি না। সৃষ্টির একটা কল্পনা করে। তাই মহাভারতাদি গ্রন্থে আছে, - সময়ে রমণী স্বেচ্ছাচারিণী ছিলেন, পরে ঘটনাবশে বিবাহের আইন জারি করিয়া দিলেন। - মহা-চীন ভারতের মত প্রাচীন দেশ ; সে দেশেও শ্বেত কেতুর স্থলে যথাক্রমে মেনেস এবং ফাউ-হির কথা শুনি । o পাওয়া যাইতে পারে না। ওড়িষা প্রদেশেও আর্য্যসমাজভক্ত অনার্য্যেৱ চারিটি প্রথা ভিন্ন সকল বিষয়েই আর্য্য থা অবলম্বন করিয়াছে। যাহার করে নাই, তাহার, . Theory লাল উপপত্তিই বেশ। একেলে স্যায়ের $,"!! অর্থ এইরূপ।—(১) ষষ্ঠ শতাব্দীর $नेौ reason, ground অর্থে ব্যবহার আছে ; যথা— ধৈ: পার্থবিনোপপত্ত্বেঃ। তাহার পর তর্কের সহিত উপস্থাপিত ও ঐ গ্রন্থে উপপত্তি, যথা:–উপপত্তি মদ্ধৰ্জিতং বচঃ। (২)সাহিত্য লিতনো প্রভৃতি একালের সমাজতত্ত্ববিদেরাও । কুপরীক্ষিত ঘটনা-অবলম্বনে লিখিয়াছিলেন। তত্ত্বজ্ঞদিগের মত অনুসরণ করিয়া আমি ১ ०० প্রেমবিকাশ নামক কবিতা লিখিয়াছিলাম। কিন্তু --.....--.--م..--------- ہمی...یہ۔--.......... من میمیر ওড়িষা এবং গঞ্জামে कम छाडि এখনও বিবাহপ্রথ - o আছে। আর্যের স্মৃতি শাস্ত্রে বাহাকে । তামিল ভাষায় সেই প্রকার বিবাহ প্রথার নাম কন্দিগের মধ্যে এখন বিবাহের পূৰ্ব্বে । প্রথা হইয়াছে, এবং পাত্রীর স্থলভর্তার বা শুস্ক নির্দিষ্ট হইয় থাকে, কিন্তু প্রা দূর হয় নাই এবং এখনাে রাক্ষস বিবাহ ও অনুষ্ঠান গুলির আর্য্য-অনার্য্য মিশ্রণ, ' দেখিয়া লইবেন ; আমি কেবল একটি কন্দ বিবাহ। . কল্প বয়স্ক না হইলে বিবাহ হয় না, স্থির করিবার ভার সাধারণতঃ পিতামা - ༣ ... - কন্যার মূল্যের জন্ত অবস্থা বিচারে কোন একটি । o -- s মধ্যে গোত্র ভাগ দেখিতে পাওয়া যায় * 4है ༦ཀ་བ পরিচয় এখানে দিতে পারিব না। কনদিগের গোত্ৰ প্রায়শ: "তা" বা গ্রামসীমায় বন্ধ থাকে। আপনার । "মৃত" বিবাহ করা নিষিদ্ধ। কন্যার বিবাহ পিতৃগৃহে । হয় না। কস্তার মাতুলের ঘাড়ের উপর চড়িয়া কস্তাকে বরের গ্রামে যাইতে হয় ; এবং কম্ভাযাত্রী কেবল গ্রামের যুবতীরাই থাকে। বাজনা বাজাইয়া এবং नाम ঘোড়ার কাধে চড়িয়া যখন কস্তা বরের আসিয়া উপস্থিত হয়, তখন বরের গ্রামের ঠেঙ্গ লইয়া কন্যা লুঠিতে যায়। অমনি मृर লাঠির আঘাতে সেগুলি উড়াইয়া দেয়। এ * বেশ কৌশল আছে ; কিন্তু কখন কখন যু চিল পাথর অনেক বলিষ্ঠ যুবককে --