অগ্রহায়ণ বিবিধ প্রসঙ্গ—ইংরেজ প্রভুত্বমুক্ত স্বাধীন ভারতের অবস্থা Sఆరి পারে যে, তখন মুসলমান, শিখ বা অন্য পঞ্জাবীরা ভারতবর্য দখল করিবে । ইহা খুবই সম্ভব যে, গুর্থার। পঞ্জাবীদের সহকর্মী হইবে । আরও ধরিয়া লউন যে, অপঞ্জাবী মুসলমানের। পঞ্চাধীদের পক্ষ অবলম্বন করবে। তখন প্রধানতঃ হিন্দুদের দ্বারা গঠিত কংগ্রেস দলের কি দশা হইবে ? যদি তাহার। তথন ও সত্যসত্যই অহিংস থাকে, তাই শুইলে যোদ্ধার। তাহাদিগকে ত্যক্ত করিবে না । কংগ্রেসীরা যোদ্ধাদের সহিত ক্ষমতা ভাগ করিয়া লইতে চাহিবে না, কিন্তু তাহাদিগকে তাহাদের অন্ত্রহীন স্বদেশবাসীদিগকে নিজ স্বার্থসিদ্ধির উপায়ুরূপে ব্যবহার করিতে দিতেও অস্বীকুত হইবে । অতএব, ভারতীয় জাতির প্রবলতর অংশ হইতে রক্ষার নিমিত্ত যদি কাহারও ব্রিটিশ শাসন অক্ষুণ্ণ রাখিবার কারণ থাকে, তাহা কংগ্রেসাদের এবং কংগ্রেস যে-সব হিন্দু ও অন্যদের প্রতিনিধি তাঙ্গদের আছে । অতএব প্রশ্নটা দাড়াইতেছে কে বলবত্তর –কে সংখ্যায় অধিকতর প্রশ্ন তাই নঙ্গে । এই প্রশ্নের উত্তর নিশ্চয়ই কেবল একটি হইতে পারে। যাহার সংখ্যালঘুর। বিপন্ন’ এই সব উত্থাপন করে, তথাকথিত সংখ্যাগরিষ্ঠগণ তইতে YBJYBB EBB BBBB BBBK KSJSYBBBBBSBBBBBB কাগজে লেখা সংখ্যায় গরিষ্ঠ, এবং সামৰিক হিসাবে দুর্বল বলিযু তাহাদেব গঠিত সৰ্ব্বাংশে অকেজো । ASAAAAS KDS0SS BBBBS BB BBBB BBBB BBB সত্য যে, সখ্যালঘুদেব তথাকথিত আiশঙ্কার কিছু ভিত্তি কেবল BB BSBB BBB BB BB BBBB BBBBB BBBBB BBS gBBB BBB BBBBB BBBBSS BBB SBB BB BBS যত দিন ইচ্ছ। কত দিন, সফলতাৰ গঠিত এক পক্ষকে আন পক্ষের বিরুদ্ধে কাজে লাগাষ্ঠরে—তাই দে ধ নাম যtহ।ই দি টক । প্রক্রিয়া বা চালটা অসাধুত প্রস্থত না-হইতেও পারে । ব্রিটিশরা বাস্তবিকই বিশ্বাস করতে পারে যে, বত দিন প্রতিযোগীদের দাবী উত্থাপিত হইপে, ত , দিন প্রতিদ্বন্দুদের মধ্যে তুল দণ্ডের BBS BBB BBB ggBBB SBSBBBBB BBBBBB BBBBB থাকিতে শুইবে । তবে, কেবল ইহা বল। আবশ্যক যে, ও-পথ গণতন্ত্রাভিমুখ নতে ; উঠার পরিণতি ফাসিস্তবাদ, মাংসীবাদ, বলশেভিকবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদ-—সমস্তই 'জোরই তক ( জোর যার মুলুক তার' ) মতের ভিন্ন ভিন্ন পল । আনন্দের সঠিত এই রূপ আশা করিতে আমার ইচ্ছা হয়, যে, বৰ্ত্তমান যুদ্ধ বিবিধ মানব-আচরণের মূল্য বদলাইয়া দিবে। যদি ভারতবর্ষকে স্বাধীন মান হয় এবং সেই স্বাধীন ভারতবধ রাষ্ট্রনীতিক্ষেএে অবিমিশ্র অহিংসার প্রতিনিধি ( দ্যোতক বা প্রতীক ) হয়, তাহা হইলেই এই যুদ্ধ এই পরিবর্তন আনয়ন করিতে পাব্লিবে । ইংরেজরা হঠাৎ ভারতবর্ষ ছাড়িয়া চলিয়া গেলে এবং তাহাদের জায়গায় অন্য কোন বিদেশী জাতি ভারতবর্ষ অধিকার করিয়া শাসন না-করিলে কি ঘটিতে পারে, গান্ধীজী তাহ বিবেচনা করিতে বলিয়াছেন। তাহা অবহু ভাবিবার বিষয় বটে ; কিন্তু এরূপ অবস্থা ঘটিবার এই সম্ভাবনা নিতাস্ত কম.। ইংরেজরা স্বেচ্ছায় হঠাৎ ভারতবর্ষ ছাড়িয়া যাইবে না। যদিই বা যায়, তাহা হইলে ভারতবর্ষের নিজের সামরিক বল বৰ্ত্তমানে এরূপ নাই যে, ভারতীয়েরা বিদেশী কোন প্রবল জাতির আক্রমণ সে-অবস্থায় প্রতিরোধ করিতে পরিবে। বিলাতী দু-একটি খবরের কাগজের উক্তি হইতে এবং নেতৃস্থানীয় অল্পসংখ্যক ইংরেজের কথা হইতে এরূপ মনে হয় যে, তাহাদের ঐ সব কথা আন্তরিক হইলে এবং তৎসমুদয়ের সমর্থক দল বিলাতে প্রবলতম হইলে ভারতীয়ের কোন প্রকার সশস্ত্র বা অহিংস সংগ্রাম না করিয়াও স্বাধীনতা লাভ করিতে পারে। কিন্তু সে-অবস্থাতে ইংরেজ জাতির ভারতে প্রভুত্ব করিবার লোভ ও ইচ্ছার অবসান তইয়াছে মনে করিবার যথেষ্ট কারণ ঘটিলেও, অন্য সব প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রবল জাতিরও তখন সেই প্রকার লোভ ও ঠাছার অভাব হইবে, এরূপ কল্পনা করা যায় না । অতএব, ইংরেজরা ভারতবর্ষ ছাড়িয়া চলিয়া যাইবার পর ধদি ভারতবর্ষকে স্বাধীন থাকিতে হয়, তাহা দুটি অবস্থার বা উপায়ের মধ্যে কোন একটিতে বা কোন একটি দ্বার। হইতে পারে । একটি, পৃথিবীর প্রবলতম যোদ্ধা জাতিকে হটাইয়। রাথিবীর মত ভারতবর্ষের শক্তি ও যুদ্ধসজ্জা ; দ্বিতীয়, প্রবলতম সব জাতির মতি-পরিবর্তন দ্বার। সকলকে অহিংসাধৰ্ম্মী করা । দ্বিতীয়টি সমগ্র মানব জাতির পক্ষে কল্যাণকর ও আমাদের মনঃপূত । কিন্তু দুইটিই এখন মুদূস্পরাহত মনে হইতেছে। সে মাত হউক, গান্ধীজী যাহা বিবেচনা করিতে বলিয়াছেন, তাহ বিবেচনা করা যাক । ইংরেজ প্রভুত্বমুক্ত স্বাধীন ভারতের অবস্থা গান্ধীজী বলেন বা অনুমান করেন যে, ইংরেজরা হঠাৎ ভারতবর্ষ ছাড়িয়া গেলে এবং তাহাদের জায়গায় অন্য কোন বিদেশী জাতির প্রভুত্ব স্থাপিত না হইলে, মুসলমান, শিখ ও অন্য পঞ্জাবীরা ভারতের সর্বত্র প্রভূত্ব বিস্তার করিবে, এবং খুব সম্ভব গুর্থারাও তাহাদের অংশভাগী হইবে । তিনি ইহাও ধরিয়া লইতে বলিতেছেন যে, পঞ্জাবের বাহিরের অন্য ভারতীয় মুসলমানেরাও পঞ্জাবীদের
