পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8లినీ } 3 আইনে ডোমীনিয়ন স্টেটস কথা দুটা পৰ্য্যস্ত ব্যবহার করিতে আপত্তি হইয়াছিল এবং ঐ আইনে তাহার প্রতিশ্রুতি, এমন কি উল্লেথ ও কোথাও নাই । যে-সকল ইংরেজ রাজপুরুষ ও রাজনীতিক ভারতবর্ষকে আশা ব৷ প্রতিশ্রুতি দেন, তাহারা সবাই প্রতারক এমন কোন কথা বলা আমাদের অভিপ্রেত নহে ;—বস্তুতঃ এরূপ ব্যাপক নিন্দ আকুচিত । কিন্তু ব্রিটিশ পালেমেণ্টের আইন ভিন্ন অন্য কিছুর উপর আস্থা রাখা যায় না, তদ্ভিন্ন কোন প্রতিশ্রুতি মানিতে ব্রিটিশ জাতি ও পালেমেণ্ট বাধ্য নহেন —গণতান্ত্রিক খ্রিটিশ রাজনীতির ধারাই এইরূপ । সেই জন্য, বাংল। প্রবাদবাক্যে যেমন বলে, “মন্টুষ্যবিশেষের বাড়ী ফলার, না আঁচালে বিশ্বাস নেই”, সেই রূপ ইহাও সত্য যে, পয্যন্ত পালেমেণ্ট আইন করিয়া ও তাই জারি ভারতবর্ষকে কোন রাজনৈতিক অধিকার ভোগ না দিতেছে, ততক্ষণ কিছু পাইলাম বা পাইব যতক্ষণ করিয়া করিতে বলিয়া বিশ্বাস নাই । হক সাহেবের আমলে বঙ্গের মুদ্রাঘন্ত্র ও সংবাদপত্রের দশ বঙ্গের আইন-সভার নিম্ন কক্ষে প্রশ্নের সরকারী উত্তরে জানা গিয়াছে যে, বর্তমান মন্ত্রীরা ১৯৩৭ সালের ১লা এপ্রিল কাজের ভার লইবার পর হইতে ১৯৩৯ সালের ২৭শে নবেম্বর পর্যাস্ত ৩৭টা মুদ্রাযন্ত্র ও সংবাদপত্রের নিকট হইতে ৪৭০৫ ০ টাকা জমানং চাহিয়াছেন । ৩৭এর মধ্যে ৩১টি হিন্দুদের, ৬টি মুসলমানদের, ১টি অন্তদের । ১৪টি ৩০ ১০০ টাকা জমানং দিয়াছিল । বাকী ২৩টি দেয় নাই বা দিতে পারে নাই । ৮৯ জন সংবাদপত্র-সম্পাদক ও মুদ্রাযম্বের বৃক্ষককে সাবধান কর ও ধমক দেওয়া ইহাদের মধ্যে ৬৩ জন হিন্দু, ২৫ জন শেষোক্ত ব্যক্তির মালিক ৪ হইয়াছিল । মুসলমান এবং এক জন ইউরোপীয়। ভাগা এরূপ বিরূপ কেন ? আইন-সভার উপর কক্ষে প্রশ্নের উত্তরে সরকার পক্ষ জানান যে, এ পৰ্য্যস্ত প্রেসের সহিত সম্পর্কযুক্ত ৯ (নয়) ব্যক্তির বিরুদ্ধে গবন্মেণ্ট নালিশ করেন । গবন্মেটি পরে দুটা নালিশ প্রত্যাহার করেন, নিম্ন আদালতের বিচারে প্রবাসী g %ჯ)8\, দুটা ব্যাপারে আসামীরা খালাস পায়, এবং নিম্ন আদালতে যে পাঁচটি মামলায় দণ্ডাদেশ হয় তাহার চারিটি আদেশ হাইকোর্টে আপলে নাকচ হয়। অর্থাৎ নয়ট নালিশ গবন্মেটি-পক্ষ হইতে এরূপ অসাবধানতার সহিত কর। হইয়াছিল যে, তাঙ্গর মধ্যে আটটাই বাজে । কিছু দিন পূর্বে হক সাহেব বোম্বাইয়ের কংগ্রেসী গবন্মেণ্টের বিরুদ্ধে সংবাদপত্র ও মুদ্রাযষ্ঠ দলনের অভিযোগ করেন। বোম্বাই হইতে কড়া জবাব আসায় তিনি বলেন, তোবা, বোম্বাই নয় যুক্তপ্রদেশ। কিন্তু পঞ্জাবের আইসভায় প্রশ্নের উত্তরে জানা যায়, সংবাদপত্র ও মুদ্রাযন্ত্র দলনে অকংগ্রেসী পঞ্জাব-মস্ত্রীরা টেক্কা দিয়াছেন । এখন দেখা যাইতেছে অকংগ্রেসী তকু-মন্ত্রীরা ও বড় কম যান ল । পঞ্জাবে হিন্দু রিক্রটের সংখ্যা হ্রাস পঞ্জাবের হোশিয়। পুর জেল! তহঁতে সৈন্যদলে সিপাহী করিবার নিমিত্ত অ-মুসলমাণ রিফট লরে। কয় । পঞ্চাবেস গবর্ণর সম্প্রতি হোশিয়ারপুর শহর দেখিতে গেলে তথাকার জেলা সিপাহী বোর্ড বলেন, বরাবর মত রিক্রুট ঐ BBS BBB BBB BBBB KBB BBH BBBKS BB KBBS উত্তরে গবর্ণর বলেন, মানব জীবনের অষ্ট্যান্য সামরিক বিভাগে ও ধৰ্ম্ম মাতুষের স্থান আগেকার অতএব হইতেছে । বিভাগের মত অধিকার করিতেছে, মত অধিকসংখ্যক সিপাহী ভৰ্ত্তি করা হয় না ; সৈন্যদল বড় না করিলে, বেশ সিপাহী আর লওয় চলিবে না ; রিকুট ফ্রাসের দুঃখভাগ শুধু হোশিয়ারপুর নহে। গবর্ণরের এই উক্তি বিচারসহ নহে । সৈন্যদলের riffiksētostha ( mechanization ) Pitxi g-qsija আরম্ভ হইয়াছে । তাহা রিএলুট হ্রাসের একমাত্র কারণ হইলে কেবল দুই বৎসর ধরিয়া হিন্দু-মুসলমান শিখ সব রিক্রটই সমভাবে কমিত । কিন্তু মুসলমানদের তুলনায় ‘অ-মুসলমান রিক্রট অধিক হ্রাস গত ২ বৎসর ধরিয়া চলিতেছে । ১৯১৪ সালে সৈন্যদলের ১৯২ জন ছিল শিখ, ১১১ জন ছিল পঞ্জাবী মুসলমান । ১৯৩০ সালে হয় শিখ শতকরা ১৩:৫৮, মুসলমান এই জলু এথল ૨૨ ૭ |