سوارا)) প্রবাসী b\రీ8y রঙের মূল্য বাজারে প্রচুর বাড়িয়াছে। গবৰ্ণমেন্ট হইতে জানাইয় দেওয়া হইয়াছিল যে শতকরা দশ ভাগের অধিক লাভ করিতে পরিবে না। কিন্তু সময় ও হযোগ বুঝিয়া ব্যবসায়িগণ মূল্য এত বাড়াইয়াছেন যে বোধ করি শতকরা ৭০ ভাগ লাভ করিতেছেন। যে রং (Sulphur Black ) সচরাচর বাজারে পাউণ্ড প্রতি তিন আনা হইতে উদ্ধে চারি আনা পর্য্যন্ত মূল্যে বিক্রয় হইত তাহা আজ ১৮০ হইতে ২২ টাকা পৰ্য্যন্ত বাড়িয়াছে । Əfzı •tf<si xiqt# × (Indanthren Green), øfzTA xğ11 ছিল প্রতি পাউণ্ড বত্রিশ টাকা তাহা এখন এক শত টাকা মূল্যেও পাওয়া দুষ্কর। এত অধিক মূল্যে রং ক্রয় করিয়া রঞ্জন-শিল্পীরা কি করিয়া তাহাদের অঙ্গীকৃত কাজ দাখিল করিবে ? এই ভাবে যদি রঙের মূল্য উত্তরোত্তর বুদ্ধি প্রাপ্ত হয় তবে কয়েকটি মিলের শিল্পাগার শীঘ্রই বন্ধ হইবে নিঃসন্দেহ । তাই র ফলে কত লোক বেকার হইয় পড়িবে । এখনও যদি আমাদের দেশের গণ্যমান্য ধনশালী ভদ্রমণ্ডলী তাহীদের উৎসাহে কৃত্রিম রং উৎপাদনের প্রতিষ্ঠান করিবার উদ্যোগ করেন তাহ হইলে ভবিষ্যতে রঞ্জন-শিল্পিগণ লাচিয়া যান। মনীষিগণের অস্তরে এই শুভ পরিকল্পনা বহুদিন আগেঠু জাগ্রত হওয়া উচিত ছিল । নীলকুঠীর পরেই যদি কৃত্রিম রং উৎপাদনের স্বদেশী প্রতিষ্ঠান খোল হইত তাহা হইলে আজ অসংখ্য ভারতীয়ের এরূপ দুরবস্থা ঘটিত না, অপরের মুখাপেক্ষী হইতে হঠত ন। এখনও ধনবান ব্যক্তিগণ ও নেতৃবৃন্দের সাহায্যে কৃত্রিম রং তৈয়ারী করিবার উদ্যোগ অনায়াসে ইষ্টতে পারে। কৃত্রিম রং তৈয়ারী করিবার সকল প্রকার で消○びも3 <:{f ॐ,°1,14 of 3 }৬কোণ্ড হল P শক্তিবদ্ধক উপাদানে, আবগার {A% / উৎকৃষ্ট পোর্ট ওয়াইন টনিক H তথবধানে প্রস্তুত উংকৃষ্ট টনিক। E ஒ ஜை|تخت يو اصب عميق. " মায়ের প্রাণের কি এও ডেসিংস কোং (১৯২৮) লিঃ মূল্য নাই ! সস্তানসম্ভবা মাতার জীবনের উপর সংসারের অনেক সুখদু:খ নির্ভর করে । সেইজন্য প্রসবের পূৰ্ব্বে ও পরে মাতার দেহের ক্ষতিপূরণের জন্ত একটি উপযুক্ত টনিকের প্রয়োজন ল্যা ডকো ভাই ন উৎকৃষ্ট পোর্ট৪য়াইন এবং গ্লিসারোফফেট্স্, ম্যাঙ্গানিজ, কপার প্রভৃতি কানি-ফলি বিস্তৃত বিবরণ-পত্রিকার জঙ্ক পত্র লিখুন।