পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাঙ্কম কাপ ও ঝলক পাঞ্চগোটিআ (বতর্মান নাম গঠিআ1) ( গো, ভা, ১৩ ) ও পগড়ি ( গো ভা, ৬ ) - তলার গহন । কাপ ( গো, ভা, ১৩ )-কান-ফুল। নাউল — ইয়ারিং। ঝলকা-পেণ্ডাণ্ট। পাঞ্চগোটিআ - একত্র সংলগ্ন পাচটি গোলক বিশিষ্ট অলঙ্কার । বীরবউলি বা মণিখচিত মকর কুণ্ডল। পূতনা রাক্ষসী কানে ভ্রমর ফুল গুজিত ( র. ক. ৪ ) নাক-ফাসিআ বা নাসাপুটিআ- নোলক। ফুলগুণ ( গো. ভা, ১৮ ) বা তাটস্ক ( র. ক. ১ ) বা নাকচণ (র. ম. ১৭ ) বা বসণী ( নাসারে হেম বসণী—ম. ম. ২ ) ফুলগুণ — নানা আকারের নাকছাবি। বেশর - বঁা নাকের গুণা ৷ লোথ ( গো, ভা, ১৩ ) – নথ। গজমোতি (র. ক. ১৮ ) { কাব্যতার বতুল মোতি (র. ম. ১০)-শুক্রতারার মত উজ্জল মুক্ত। দণ্ডি । গলা-চাপসরী ( গে! ভ. ১৩ ) - চীক । চন্দ্রহার, হেমহার ও গজমুক্ত হার (র. ক. ১৮) গলায় পরা হইত। পদক - টাকার মালা ( গো ভা, ১৩ ) । ছেচাকণ্ঠী অর্থাৎ এক প্রকার গোল ফল ও হরীতকীর মালা গাথা হইত। বাহু—কঙ্কণ (র. ম. ১৬ )। কেয়ুর বা তাড় ("মুকুট কুণ্ডল তাড় বিদ যে মৃতুড়ি”-সভাপর্ব, সারলা মহাভারত ) ৷ বাহুটি ( ম. ম. ২)। বিদ – বাম বাহুর অলঙ্কার। কপূরনলি। উড়িষ্যার অতীত যুগের বস্ত্রীলঙ্কার eمعاه বিদ ও কেতকী বুক—স্তনের উপর মুক্তামালা ( র ক. ১৮) হাত-কচটি (র. ক. ১ )= রিস্টলেট। রত্নচুড়ি ( গো ভা, ৫ )। ডেউরিআ = লোহার শাখা। রত্ন বলয়াবা : খড়ু-সোনার বালা। পইঞ্চ—এক প্রকার মোটা বালা। অতুল-ব্রেসলেট। রভুমুদি ( গো ভা, ১৩) বা মুছড়ি বা মুদ্রিকা (পূ. চ, ৮)-আঙটি। বটফল-এক প্রকার রিস্টলেট । 鬍 § o কোমর-ওড়িআনী (র. ম. ১০ ) বা মেখলা (পূ. চ, ৮) বা নীবিবন্ধ ( গো ভা, ৫ ) = কোমরবন্ধ। এখন ইহা সরু হইয়া “অণ্টাহতা”য় দাড়াইয়াছে। কিঙ্কিণী (প্রে প ৩ )-ক্ষুদ্র ঘণ্টাযুক্ত মেখলা। ঘুঙ্গুর। চম্রহার। পা—সেকালে নানা প্রকারের নূপুর প্রচলিত ছিল – যথা, মঞ্জীর (র. ম. ১০ ) ও হংসক (ম, ম, ১৪ ) । বলা-ঘুঙ্গুর। পাহুড় ( গো, ভা, ১৩ ) ও তোড়র—দুই প্রকারের বলা । পঞ্চম – গোড়ালির উপর পরা হয় । ঘণ্টি ( র. ম. ৮ ) বা ঘাগুড়ি (র. ম. ১৮) – ছোট ছোট ঘণ্টার মালা। পা-পদ্ম=ইনস্টেপের উপর পরা হয়।