ծ8Հ যায় দূর হয়ে । তাহলে অনিত্যকে নিত্য এবং মায়াকে সত্য বলে গ্রহণ করি নে, তাহলে সংসার অত্যুক্তি দ্বারা আমাদের চিন্তাকে পরিমাণস্রষ্ট করতে পারে না। আর অদ্বৈতকৈ, পরম এককে, যদি সকল সত্যের মধ্যে মূল সত্য ব’লে স্বীকার করতে মন অভ্যস্ত হ’তে পারে তাহলে মৈত্রীভাবনা সহজ হয় আনন্দময় হয়। আমরা উপদেশ পেয়েছি “যদ যদু কম প্রকুবীত তদ ব্রহ্মণি সমর্পস্লেং”, যা কিছু কাজ করবে তা অসীমকে প্রবাসী Yరి8y ওঁ দৃতে দৃংহ মা, মিত্রস্ত মা চক্ষুষা সর্বাণি ভূতানি সমীক্ষস্তাম্। মিত্ৰস্তাহং চক্ষুষ সর্বাণি ভূতানি সমীক্ষে । মিত্রস্ত চক্ষুষা সমীক্ষামহে। শরীর জরায় জীর্ণ। আমাকে দৃঢ় করে। সকল প্রাণী আমাকে মিত্রের চক্ষে দেখুক । সকলকে দেখি মিত্রের চক্ষে । জগতের আমি আমরা পরস্পর পরস্পরকে দেখি মিত্রের দষ্টিতে । সমর্পণ করবে। সেই অসীমের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের দৃষ্টা সমস্ত কাজ থেকে হীনতা যাবে, ঈৰ্ষা যাবে, অহংকার উদীচী যাবে। তারা পরিবেষ্টিত হবে শাস্তির দ্বারা । তারা ৯ মাঘ, ১৩৪৬ BB BBBB BBBB BBBBB BBBB BBB BS SSBBBBBBB BBBBB BBB BBBBBB SBSS भाइ ] খ্রইলারাণী মুখোপাধ্যায় জীবন-নদীতে খুজে ফিরি যে গো তোমার মিলন-শঙ্খ,— আঁধার সলিলে ডুবে মরি শুধু তুলি মুঠি মুঠি পঙ্ক । যুগ যুগ ধরি মানব-যাত্রী চলিয়াছে চাহি মিলন রাত্রি, চলার শেষে কি পাবে এক দিন তোমার শীতল অঙ্ক ? আঁধার সলিলে ডুবে মরি শুধু তুলি মুঠি মুঠি পঙ্ক। মিলন-পাগল করেছে আমারে মিলন-পিয়াসী চিত্ত, কি এক মদিরা পান করি যেন প্রভাতে ও সাঝে নিত্য । দিবসের কাজ করে যে ক্ষুব্ধ, নিশীথের বঁাশী করে গো লুব্ধ, . সারা অস্তর খুজে ফিরে মোর পরাণের লব বিত্ত । কি এক মদিরা পান করি যেন প্রভাতে ও সাঝে নিত্য । আঁধারের মাঝে নয়ন আমার দিশা খুজে খুজে ক্লান্ত, স্তব্ধ দুপুরে স্মৃতির আঘাত— গোপন ব্যথায় শ্রাস্ত । প্রভাতে যে মধু করি সঞ্চিত, দিনশেষে ই ই যেন বঞ্চিত ; সীমার মাঝার ঘুরে মরি শুধু ಅಟ್ಲಾಶ: ಇiogr | জীবন-নদীতে আশ্র তুফান করে সৈকত শ্রাস্ত । জ্যোংমা-মাথান নভোনীল যন করিবারে চাঙ্গ সখ্য, ধরণীর আছে যত কোমলতা কল্পে যেন মোরে লক্ষ্য ; শুধু চেয়ে থাকি ব্যথিত চক্ষে, ভাব মুর্ছায় এ মোর বক্ষে,— এমনি ক’রে কি ধাপিয়াছে নিশি অভাগা বিরহী যক্ষ ? ধরণী মাঝারে যত ফুল ফুটে করে যেন মোরে লক্ষ্য । নদী-পরপারে চেয়ে চেয়ে মোর বিরহে হৃদয় দীর্ণ । জাগরণ-ক্ষীণ অবসাদ ভারে হয় তনু-মন শীর্ণ । চক্রবাকীর হবে না প্রভাত, আশা-নিরাশার লয়ে সংঘাত ? আঁধার মাঝেই মরণ-নদীতে হবে বুঝি অবতীর্ণ ? তোমারে খুজিয়া কাটিবে জনম, তযু মন হবে শীর্ণ।
