পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8هة وقا ८झर्थि:उ श्रीडॆ ८ष बिंबांश्बांश्ःखं विद्धि खांशिघ्रं, निभङ्गः। সভায় গালগল্প করিয়া, অবসর সময়ে বন্ধুর বাড়ীতে পরচর্চা করিয়া বা বুখা-চৰ্চা করিয়া কিংবা দশজনের সহিত ছড়ছিল্পোর করিয়া যখন সময় কাটাই, তখন মানুষের সঙ্গ বলিয়া সেখানে স্বাহ পাই তাহাতে অবসাদ আনে, এবং অস্তরের প্রচ্ছন্ন মানুষটি যেন তাহার যথার্থ সঙ্গের অভাবে নিরাহারে শীর্ণ ও নিত্ৰালু হইয়া উঠে ৷ সাধারণতঃ দশের সহিত মিলিত হুইয়া আমরা মাহুষের যে সংস্পর্শটুকু পাই, সেটুকু যেন তাহার একান্ত বহিরঙ্গ স্পর্শ। আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই একটি একান্ত বহিরঙ্গ সভ্য পুরুষ আছে যাহাকে আমরা বেশবিন্যাস করিয়া স্বদূত ও শোভন করিয়া বহিরঙ্গনে নিমন্ত্রণ সভায় পাঠাইয়া থাকি। আমাদের অস্তরের মধ্যেই যে ক্ষুধিত পুরুষ বিশ্বমানবের সঙ্গের জন্য ব্যাকুল হইয়া রহিয়াছেন-তাহাকে আমরা বহিরঙ্গনে পাঠাইতে ভয় পাই । আদিম কাল হইতেই দেখা যায় যে এক দিকে যেমন মানুষ মানুষকে চায়, অপর দিকে তেমনই মানুষের নিকট হইতে মাহুষ সকলের চেয়ে বেশী ভয় পায় । মাছুষের মধ্যে রহিয়াছেন এক দিকে সৰ্ব্বব্যাপী পুরুষ, অপর দিকে রহিয়াছে তেমনই জিঘাংসাময় আদিম পশু । আমাদের বুদ্ধি ও চেতনা এক দিকে প্রেরণা পাইতেছে পরম কল্যাণের ভূমি হইতে, বিশ্বমানরে মিলনের ভূমি হইতে, বিশ্বমানবের ঐক্যের ভূমি হইতে, অপর দিকে সে প্রেরণ। পাইতেছে মানুষের জাস্তব প্রকৃতি হইতে-ষে-প্রকৃতি কেবল চায় বিশ্বের বিরুদ্ধে কেমন করিয়া সে আপনাকে বঁাচাইবে । মানুষ ভয় পায় যে সে আপনাকে স্বচ্ছন্দে প্রকাশ করিলে তাহার সেই ক্লিয়ত দশের কাছে ধরা পড়িয়া যাইবে এবং তাঁহাতে তাহার জাস্তব স্বাৰ্থ ব্যাহত হুইবে । তাই মাকুষ ভাষা ব্যবহার করে আপনাকে ব্যক্ত করিবার জন্য নয়, আপনাকে গোপন করিবার জন্য এবং অপরকে প্রবঞ্চিত করিবার জন্য নিরস্তর যে চেষ্টা করে তাহাতে আপনাকেই ছলনা করে । এই জন্যই সঙ্গবহুল মনুষ্যসমাজে আমাদের আত্মা সঙ্গিবিহীন হইয়! কাদিয়া উঠে। ষে-ব্যক্তি নিরস্তর ছলনার জালে আপন গভীর অন্তরপুরুষকে একান্তভাবে এমন করিয়া বাধিয়া ফেলিয়াছে যে তাহাকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চেষ্ট নিম্পদ ও সংজ্ঞাবিহীন করিয়াছে, তাহার মনে হয়ত এ ক্ষুধা জাগে না । বহিমুখী স্রোতের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চিত্ত নিরস্তুর অপরের চিত্ত্বের সহিত দোল খাইয়! ফিরিয়া এমনি যাযাবর-স্বভাব হষ্টয় উঠে যে কোথাও যে তাহার শাস্তি ও প্রতিষ্ঠার নীড় আছে তাহা সে ভুলিয়া যায়। নিরস্তর সঙ্গ চিত্তের মধ্যে বহিমুর্থী আসক্তি ও জাস্তব তৃষ্ণ বাড়াইয়া তোলে । বাড়াইয়া তোলে বহিরঙ্গ . . " - 逸"ふ धंबांबँौ

  • 8b.

জিনিসের প্রতি লোভ, তাহার অপ্রাপ্তির দুঃখ এবং ক্ৰোধ, এবং তাঙ্কার ফলে বিজ্ঞানময় কোষ হইতে অ ! অন্ধময় কোষে বিতাড়িত হয় এবং এমনি করিয়া भूप्लकांद्र মহাগহরের মধ্যে নিমগ্ন হয় এবং অন্তরপুরুষের জ্যোতি ট জটিল ঘুমের মধ্যে মলিন ও বিলীন হইয়া ধায়। আমাদের শাস্ত্র বলেন—‘সঙ্গাৎ সঞ্চায়ুতে কাম, কামাং ক্রোধে বিজায়তে, ক্রোধাভবতি সংমোহু: বহিরঙ্গ যে উপায়ে মানুষ মানুষের সহিত মিশিয়া থাকে তাহা প্রায়শ জান্তব লালসায় ও জাস্তব অজ্ঞানতায় পরিপূর্ণ। ঈর্ষ, ঘৃণা, লোভ, দ্বেষ, অভিমান—ইহারাই বহিরঙ্গ রঙ্গমঞ্চে নাট্যলীলা করিতে থাকে। বাহিরের দিক্ দিয়া মানুষের সহিত মানুষের যে সাম্য সেটা প্রথমত এই জাস্তব বুঞ্জির সাম্য মাত্র। জাস্তব বৃত্তির নিরস্তর অনুশীলন না করিলে সেই বৃত্তির দ্বারা মানুষের সহিত মিশিতে পারা যায় না। সাধারণতঃ মাহুষের সহিত যাহা কিছু আলোচনা ঘটে তাহার প্রায় অধিকাংশই মামুষের জাস্তব অভাব ও অভিযোগ, মামুষের কামনা ও লালসা লইয়। তাই এইরূপ সঙ্গের দ্বারা আমাদের জাস্তব বৃত্তি পরিপুষ্ট হইয়া থাকে । একথা অবহু আমি বলিতে চাহি না যে, মাহুষের জাস্তব বৃত্তির দ্বারা তাহার অনুশীলন ও পরিমার্জনের দ্বারা মামুষের সঙ্গে যে ঐক্য ও মিলন ঘটিয়া থাকে তাহার কোন প্রয়োজন নাই। কিন্তু একথা বিশ্বত হইলে চলে না যে কেবল মাত্র সেই বৃত্তির মধ্যেই ডুবিয়া থাকিলে মায়ূধের অন্তরপুরুষের ক্ষুধা কিছুতেই মিটিতে পারে না । মাস্থ্য এক দিকে যেমন মনুষ্য অপর দিকে সে জন্তুসাধারণ ! এই জন্য জান্তব ক্ষেত্রে মনুষ্য যেমন পরম্পরের সহিত মিশিতে চায়, তেমনই তাহার এমন একটি ক্ষেত্র থাকা উচিত যেখানে অতীত অনাগত ও বর্তমান মামুষের মধ্য দিয়া যে “উত্তিষ্ঠত, জাগ্রত, প্রাপ্য বরাঞ্জিবোধত এই মহ+ মস্ত্রের জাগরণ চলিয়াছে তাহার মধ্যেও সে জাগ্রত হইবে । আমাদের সকলের চিত্তের মধ্যে প্রচ্ছন্ন ভাবে আমাদের নিজের স্বরূপকে জানিবার জন্য ও মনুষ্য হিসাবে মন্ত্র্যাকে জানিবার জন্য মানুষের ইতিহাস, মামুষের বিকাশের পদ্ধতি, মানুষের মধ্যে যাহা কিছু কমনীয়, যাহা কিছু মধু আছে, তাহাকে জানিবার জন্য যে জিজ্ঞাসা সময়ে অসমধে আত্মপরিচয় দেয় তাহারই অনুসন্ধানে যদি আমরা আমাদিগকে নিয়োজিত না করি, তবে আমাদের অন্তর পুরুষ বিশ্বভুবনের মধ্যে তাহার যে পরিচয় রহিয়াছে ও তাহার আপনার মধ্যে আপনার ষে পরিচয় রহিয়াছে তাই হইতে বঞ্চিত হইয়া হাহাকার করিয়া উঠিবে ও আপন भर्षीiज ट्झेtऊ छठे ठूहेtरु । शिश्zक्लङि श्रांभोमेिं?८* চারি দিকে পত্রে, পুষ্পে, নির্বরিণীর কঙ্কারে, পার্থীর গানে