পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ിot് প্রবাঙ্গী با خرید ২৮শে ডিসেম্বর ঐপরেশপ্রসাদ মজুমদার মহাশয়ের সভাপতিত্বে ইতিহাস ও অর্থনীতি শাখার অধিবেশন হয়। অভিভাষণে সভাপতি মহাশয় বহু প্রাচীন সভ্যতার উত্থানপতনকাহিনী বিবৃত করিয়া বিশ্বসভ্যতায় ভারতের স্থান সম্বন্ধে আলোচনা করেন। নিম্নলিখিত প্রবন্ধগুলি এই সভায় পঠিত হয়। জন্ধে ব্ৰহ্মণ্য সংস্কৃতি— আৰ্দ্ধেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায় ; ব্রহ্মের কয়েকটি রাজার নাম ও নগরের ইতিবৃত্ত—শ্ৰযোগেন্দ্রচন্দ্র ঘোষ ; প্রাচীন ভারতীয় রাজনীতির ধারা—শ্ৰীদেবপ্রিয় মুখোপধ্যায় ; বর্ধার বিত্তে বাংলার ভাগ-শ্ৰীসতীশচন্দ্র বৈদ্য ; বঙ্গ-ব্রহ্মীয় সমাজ গঠনের সমস্য-শ্ৰীজ্যোতিযরঞ্জন বড়ুয়া ; প্রাচীন পূ জাতি— শ্ৰীভূপেন্দ্রনাথ দাস , বঙ্গ-ব্রহ্ম ইতিহাসের তৃতীয় উল্লাস– ঐকৈলাসচন্দ্র আচার্ষ্য । ঐদিনই স্ত্র প্রফুল্লকুমার বসু মহাশয়ের সভাপতিত্বে দৰ্শনশাখার অধিবেশন হয় । নিম্নলিখিত প্রবন্ধগুলি এই সভায় পঠিত হয় । প্রগতি মুগধৰ্ম্ম—স্বামী শুামানন্দ ; বৌদ্ধ দর্শনের কয়েকটি কথ—এমং প্রজ্ঞালোক স্থবির ; কুসংস্কার ও উপধৰ্ম্ম— শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্ৰ নাথ দাশগুপ্ত ; বর্তমান ভারতীয় চিন্তাধারার বিষয়ে কয়েকটি কথা-অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ কয় ; শান্তি ও পাশ্চাত্য নব্যদর্শন—ঐকৈলাসচন্দ্র আচাৰ্য্য ; জাপেক্ষিকতার দার্শনিক মৰ্ম্ম-শ্ৰীমধুসূদন দে । ബ . ঐরাজেন্দ্রনাথ মৈত্র ক্যালকাটা কেমিক্যালের ঐরাজেন্দ্রনাথ মৈত্র কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে রাধিকামোহন বৃত্তি লাভ করিয়া উচ্চশিক্ষার জন্তু ইউরোপ গিয়াছিলেন। ইংলণ্ড ও জাৰ্ম্মেনীয় অনেক প্রসিদ্ধ কারখানায় তিনি এসেন্সিয়াল অয়েল, অ্যারোমেটিক cosmosiloxi (Essential oils and aromatic chemicals) সাবান-শিল্প প্রভৃতি সম্বন্ধে বিশেষ অভিজ্ঞতা অর্জন করিয়া সম্প্রতি দেশে ফিরিয়াছেন। ; ബ് নগেন্দ্রপ্রসাদ সৰ্ব্বাধিকারী বাঙালীর মধ্যে ক্রীড়া ও শরীরচর্চা প্রচলনে এক জন প্রধান উদ্যোগী নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকার সম্প্রতি পূর্ণিত বলে গন্ধলোকগমন করাছেন। বাঙালী যুদ্ধকাৰ ছিঙ্ক। ও সামরিক শিক্ষায় শিক্ষিত করিবার জন্য তাহার প্রয়াস উল্লেখযোগ্য। শেক্সপীয়রের অনেক গ্রন্থের বঙ্গাম্ববাদও তিনি করিয়াছিলেন। ইণ্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান উদ্যোক্তাদের মধ্যেও তিনি অন্যতম ছিলেন । ডক্টর সত্যেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী যুক্ত প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশের সরকারী রাসায়নিক পরীক্ষক খ্ৰীসত্যেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী সম্প্রতি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় হইতে ডি. এসসি. উপাধি প্রাপ্ত হইয়াছেন। ইনি কিছুকাল আল্লামালাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইসচ্যান্সেলারের কার্য্যও করিয়াছিলেন । ডক্টর গোপেশ্বর পাল কলিকাতা বিজ্ঞান কলেজের মনোবিদ্যা-বিভাগের অধ্যাপক শ্রীগোপেশ্বর পাল সম্প্রতি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি. এসসি. উপাধি লাভ করিয়াছেন। তঁহার গবেষণার বিষয় ছিল— ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের অনুভূতি । তিনি নয় বৎসর যাবৎ বহু পরীক্ষা করিয়া এই বিষয়ে এক নূতন তথ্য আবিষ্কার করিয়াছেন। ঐগোপেশ্বর পাল এই আবিষ্কারের ফলে এযাবৎকাল প্রচলিত হেরবার-ফেকূনৰ্ব WGBH (Weber-Fechner's law) FRI»țąGIH est;țg: হইরে । তাহার প্রবন্ধ আমেরিকা ও ইংলণ্ডের বিশেষজ্ঞদের (Drs. Fernberger, Myers and Bartleti) utai inf: হইয়াছে ও তাহদের উচ্চ প্রশংসা লাভ করিয়াছে।