পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१९७ DD BDD DSBDDS HBBBSBBB BBBS করিতে ৰন্থ পঞ্জিৰ গুৰু ছেলেদের হাতে এই ৰাক্স निघ्नी ऊँझेब्रश्नं श्रडाख ठूलु श्रेष्ठ । šs ... এদিকে উহার এই শিশুভাৰ অথচ উহার প্রবন্ধীজিতে ও দার্শমিক আলোচনায় কি গভীর জ্ঞানের পরিচয় ! ওঁঙ্কার গল্প পৃষ্ঠ লেখাতে, কথাবাৰ্ত্তাতে চমৎকার গৰ শিকড়া থাকিত । উহার ‘জার্ধ্যামি ও সাহুেবিজানা' প্রবন্ধে যেমন গভীর তত্ত্বকথা ভেমনি চমৎকার সরস রসিকতা । “গুম্ফ-আক্রমণ কাব্য,” “সেরা মালি” প্রভৃতি কবিতায় রসিকতার ছড়াছড়ি। এক-এক দিন হঠাৎ এই যুগের কথা বলিতে গিয়া তিনি হাসিতে হাসিতে বলিতেন, "অনেকেই এখন N. P, P, অর্থাৎ না-পড়ে পণ্ডিত।” বলিয়াই তাহার স্বভাবসিদ্ধ উচ্চহাস্তের উচ্ছ্বাস भूलिग्रां यांझेऊ । দ্বিজেন্দ্রনাথ উাহার যৌবন-বয়সে যে কৌতুকনাট্য রচনা করিতেন এবং গুণবাবুদের বৈঠকখান সেই রিহাসলে যে সরগরম থাকিত তাহার পরিচয় পাই রবীন্দ্রনাথের ‘জীবন-স্মৃতি'তে ( পৃঃ ৯৪ ) * তাহার এই রসিকতায় ও আনন্দ-রসোচ্ছ্বাসের সঙ্গে তাহার গভীর তত্ত্বজ্ঞানের ও ধ্যানমগ্ন জীবনের কোনো বিরোধ তাহার জীবনে দেখা যায় নাই । র্তাহার চরিত্রের একটি প্রধান কথা ছিল তাহার স্বদেশপ্রীতি। এই দেশের প্রাচীন জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রতি তাহার একটি অগাধ ভক্তি ছিল । যৌবনে দেশের দুঃখে তিনি ক্রমাগত ধ্যানদৃষ্টিতে দেখিতে চাহিতেন কি করিয়া দেশের দুঃখ দুৰ্গতি অধীনতা প্রভৃতি দূর হয়। হিন্দুমেলার সঙ্গে তাহার ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল। এই হিন্দুমেলাই পরে জাতীয় মহাসভা কংগ্রেস প্রভৃতির গোড়াপত্তন করিয়াছে । দেশের স্বাধীনতার কথা উপস্থিত হইলে তিনি তাহার স্বভাবসিদ্ধ স্বতীয় বিচারবুদ্ধি পরিহার করিয়া হৃদয়ের উন্মাদনার দ্বারাই চালিত হইতেন । শেষ বোলো দা অীর বোলো না বলচ বঁধু কিসের ঝে”কে” ) সেটি দ্বিজেন্দ্রনাথের নয়, জ্যোতিরিক্সনাথের, জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতিতে এইরূপ লিখিত আছে। ن، به زertrixن و ... وو Aegu वब्रान छैशद्र uहे छांटबाष्कूाप्नब था क्ला झरभहे दाक्लिश *नििश्चाङ्घ्रिण | .، ، ته ०° विजाउँछौ किहूद्दे डिब्रि गश् करिउ ब्रिाउन मा। তাই জাহার প্রথম জীবনের প্রবন্ধাদিতেও তখনকার ইঙ্গৰজদের প্রতি তীব্ৰ জাকমণ অাছে। র্তাহার সংস্কৃত ছন্দে বাংলা কবিতা— খিলাতে পালাতে ছটফট করে নব্য গৌড়ে ; चवट्4ा ८ष खरश्च शूश्नं विश् चi१ ८गोप्छ्। 1--ः র্তাহার অস্তরের গভীর বেদনার সাক্ষ্য দেয় এই সব রসিকতা । সাহেব-স্ববাদের সম্পর্কও তিনি সহিতে পারিতেন না। পিয়াসম সাহেব, এও জ সাহেব প্রভৃতি মহাত্মারাও অতিকষ্টে তাহার কাছে পৌছিতে পারিয়াছিলেন। এক দিন কি কথায় তিনি তাহাদিগকে তীব্র এমন কিছু বলিয়াছিলেন যে তাহারা তাহার পৌত্র (অধুনা পরলোকগত) দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বলিয়াছিলেন, "Dinoo, your grandfather is terrible” fog o ox! তাহাদের সঙ্গে তাহার গভীর প্রতি হয়। এও জ সাহেব তাহাকে একটি বহুমূল) ওভারকোট দিয়াছিলেন। তাহা তিনি গায়ে না দিলেও সৰ্ব্বদা চেয়ারে পাতিয়া বসিতেন । তাহার গায়ে দিবার জন্য র্তাহার খোদ-পছন। 'মত জামা ছাড়া আর কিছুই চলিত না । বিলাতী সাহেবেরা যে আমাদের দেশের দর্শনাদি বিষয়ে অন্যায় মুরুবিয়ানা করেন তাহাও তাহার ছিল অসহ । দেশের স্বাধীনতার জন্য র্তাহার এমন একটি ব্যাকুলত ছিল যে যখন শুনিলেন মহাত্মা গান্ধী এক বৎসরের মধ্যে স্বরাজ আনিবেন তখন তিনি সৰ্ব্বাস্তঃকরণে সেই আন্দোলনের কাছে আত্মসমপণ করিলেন । তিনি ছিলেন ভাবজগতের লোক, হাতে-কলমে কাজ করার মত র্তাহার প্রকৃতি কখনই ছিল না। তখন “এক বৎসরের মধ্যে ভারতের স্বাধীনতা” তাহাকে এমন পাইয়া বসিয়াছিল --- SHS SeeeS S S B BBBB BBBBB BBD DDBB DDDDSee * জীবনস্মৃতিতে যে কৌতুক-গীতিটির উল্লেখ আছে ("ও কথা জার কথাতে পূর্ণ সায় দিতে না পারাতে তিনি শেষ জীবনে আমার ও অধ্যাপক শ্ৰীযুত নেপালচন্দ্র রায়ের উপর অত্যন্ত কৃষ্ট ছিলেন। আমরা মহাত্মাজীকে খুবই শ্রদ্ধা করি, তবু