পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*\Oe স্বযোগ্যভাবে দীর্ঘকাল তিনি সম্পন্ন করিয়াছেন। বদীয়সাহিত্য-পরিষদের সভাপতির কাজও তিনি কিছু কাল করিয়াছেন। ১৯১৪ সালে ২৭শে চৈত্র তারিখে কলিকাতা টাউন হলে যে বঙ্গীয়-সাহিত্য-সম্মেলনের সপ্তম বার্ষিক অধিবেশন হয় তাহার সভাপতি ছিলেন তিনি । "নানা চিন্তা” নামক র্তাহার গ্রন্থাবলীতে তাহা “সাহিত্যসম্মেলনের সভাপতির অভিভাষণ” রূপে বাহির হইয়াছে । দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর তাহার গ্রন্থাবলী নানা খণ্ডে প্রকাশ করিয়াছেন। “প্রবন্ধমালার” মধ্যে এই কয়টি প্রবন্ধ আছে— (*) भू१ ७ cशौ१ । ( *२४२ मील) (২) কাল্পনিক ও বাস্তবিক দুই ভাবের দুই প্রকার লোক । (১২৮৪) (৩) সোনার কাটি রূপার কাটি । ( ১২৯১ ) (৪) সোনীয় সোহাগা। ( ১২৯৫ ) (৪) নধ্য বঙ্গের উৎপত্তি স্থিতি ও গতি । ( ১২৯৫ ) (৬) আৰ্যtfম ও সাহেবিয়ানা । ( ১২৯৭ ) (৭) সামাজিক রোগের কবিরাজী চিকিৎসা । (৮) বাবুর গঙ্গাযাত্রা। “নানা চিন্তা” নামে সংগ্রহ-গ্রন্থে আছে— ( ১ ) সাধনা প্রাচ্য ও প্রতীচ্য | (২) বিদ্যা ও জ্ঞান । ( e ) সাধনের সত্য । ( s ) আর্য্য ধর্শ্ব ও বৌদ্ধ ধর্থের পরস্পর ঘাতপ্রতিঘাত এবং সংঘাত । ( ৫ ) সভাপতির অভিভাষণ । ( ৬ ) সাহিত্য সম্মেলনের সভাপতির অভিভাষণ । ( ৭ ) উপসর্গের অর্থ বিচার । (৮) দেখিয়া শিথিৰ কি ঠেকিয়া শিখিব । তাহা ছাড়া তাহার পুরাতন ও নূতন আরও কতকগুলি গ্রন্থের নাম করা যায় । তত্ত্ববিদ্যা ( জ্ঞান কাও, ভোগকাণ্ড এবং কৰ্ম্মকাণ্ড )। তাহার ইংরাজী অনুবাদ Ontology। হারামণির অন্বেষণ। ( এই গ্রন্থের অন্তর্গত ত্রিগুণ রহস্য প্রবন্ধটি ভারতীয় তত্ত্বজ্ঞান মন্দিরের একটি চাবীবিশেষ )। রেখাক্ষর বর্ণমালা । ইহার মধ্যে দুই-একটি স্থান উদ্ধৃত করিবার লোভ ॰धंबोध्रैौ ჯN@8ჯ, সম্বরণ করা কঠিন। রেখাক্ষরের দৃষ্টাস্তের জন্য চমৎকার সব কবিতা আৰুত দিলে “আত"এ ছাড়িবে “জাৰ্ত্ত" রব। আৰু দ চপাইলে পিঠে রবে না গর্দe"–পৃ.৬৯ ন-ঙ-ম প্রধান যুক্তাক্ষরের পদাবলী— আনন্দের বৃন্দাবন আজি অন্ধকার । গুঞ্জরে না তৃঙ্গকুল কুঞ্জবনে আর । কদম্বের তলে যায় বংশী গড়াগড়ি । উপুড় হইয়া ডিঙ্গ পঙ্কে আছে পড়ি । কলিঙ্গীর কুলে বসি কাঙ্গে গোপনারী। তরঙ্গিনী তরাইবে কে আর কাগুtল্পী । আর কি সে মনোচেtর দেখা দিবে চক্ষে । সিন্ধিকাঠি খুয়ে গেছে বিন্ধাইয়া বক্ষে ॥-পৃ. ৮২ ষ-প্রধান যুক্তাক্ষরের পদাবলী— কৃষ্ণ গেছে গোষ্ঠ ছড়ি রাষ্ট পথে হাটে । শুদ্ধমুখ রাধিকার দুধথে বুক ফটে। কৃষ্ণ বলি ভ্ৰষ্ট বেণী বক্ষে ধরি চাপি । ভূপৃষ্ঠে লুটায়ে পড়ে মম দহে তাপি । কষ্ট্রে বলে অঃ সখী শোয়াইয়া কোলে । চিন্তু করিও না রাই কৃষ্ণ এল' বলে । এত বলি হাস্থ করে বাষ্প আর মেছে। সবারই সমান দশা কেবা কারে পোছে । দুষ্ট বধে পুরে নাই কৃষ্ণের অভীষ্ট । অদৃষ্ট অবলাবধ আছে অবশিষ্ট । পৃ. ৮৩, ৮৪ পুরাতন ভারতী পত্রিকায় যখন রবীন্দ্রনাথের “য়ুরোপপ্রবাসীর পত্রে” ইংরেজী সমাজের “গুপ্ৰশংসাসূচক লেখা বাহির হয়, তখন প্রতিবাদ স্বরূপে দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় প্রত্যেক বারেই প্রাচীনপন্থী ভারতীয় ভাবের মতামত প্রকাশ করিতেন। সেই বfদ-প্রতিবাদ উপভোগ্য। দ্বিজেন্দ্রনাথ-রচিত “একটি প্রশ্ন ও তাহার উত্তর” প্রবন্ধে তিনি এই দেশের জাতিভেদের মধ্যে যাহা কিছু ভাল তাহাও দেখাইবার চেষ্টা করিয়াছেন । তাহার কতকগুলি কবিতা পরে কাব্যমালা নামে বাহির হয়। কাব্যমালায় আছে :( ১ ) যৌতুক না কৌতুক (২) গুম্ফ আক্রমণ কাব্য (ও) মেঘদূত ( 8 ) cमब्री भांणि