পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧8ફ - استان سیستادهاست. झुंझद्र भित्र । अंव्र नयूञ.५हे झाँ बहेरश्त्र भएश अत्मक পাওয়া বায়? একটি যেমন “সংসার” কবিতায় ; বহু प्लेकब निरब्र' भद्धः शश tष $कफे उक ¢र्दषाह, उांब्र মধ্যে ভারনা বেঙ্গম স্থতি জড়িয়ে গেছে যেমন তেমন ভঙ্গীতে। সাবধানতা নেই কিন্তু একটা মম কথা আছে। ७द्र ७ई चनीरक्षाघ्र नभूभा ऍाखल उरद्र et% जप्त्रक কিছুতে। ওর পরের কবিতার নাম “আরোগ, কত সহজ, ছোটাে কয়েকট টুকরোয় কী রকম অনলংকৃত সম্পূর্ণত। “দরজা" কবিতা পড়ে দেখবার মতো। একটুখানি মনে পড়ে আমার নিজের কবিতা “স্বপ্ন,” সেই জন্তেই এর স্বাতন্ত্র্য এমন প্রবল ক’রে মনে লাগে, এ আরেক যুগের ভাষা, আরেক যুগের দৃষ্টি। এ সদর রাস্তার ধূলিধূসর কবিতা, এ পরিচ্ছন্ন সভাগৃহের নয় পড়ে দেখো খসড়ায় “চায়ের বেলা” । ছেড়া সুতোর শিল্প। দেখে “পুপদৃষ্টি, বিজ্ঞানের রোমান্স, ধরা পড়েছে কয়েকটি সহজ লাইনে, বকুনির অংশ অত্যন্ত অল্প। “যৌগিক” কবিতায় বিপুল বিচিত্র মাটির উপর চারদিকে জড় ও জীবনের মেলামেশার যে আওড় লেগেছে দু-চারটে হালকা কথায় তার ছবি ফুটেছে, এই স্বল্পবাক্ বিশেষজেই এর রস। কালো জলে পরিচিত বন্দরের দিকে জাহাজ ভেসে চলেছে কেমন তার একটা ইঙ্গিত । সমূত্রের নীল কারখান, লক্ষ লক্ষ ঢেউয়ের চাকা উঠছে -- Mêß পড়ছে, পৃথিবীকে বানিয়ে তোলবার মজুরি চলছে দিনরাত্রি, এ বিরাট কলের ধোওয়া নেই, জাগুন আছে চাপ ডাইনামো চোখে পড়ে না,—জাহাজের মালেক প্রকৃতিত্ব কারখান-ঘর থেকে নিরুদ্ধ বেগ চুরি করে এনে তার বাধন খুলছে নিজের প্রয়োজনে। স্বার্থে স্বার্থে লেগে যাচ্ছে মাতামাতি। কবি দেশবিদেশের দিগন্তের হাতছানি দেখে এসেছেন, কেবলমাত্র কলকাতা শহরের গলি-যুঁজির নয়। দরকার নেই তার গেয়ো রসের গাজিয়ে ওঠা তাড়ি জোগাবার । আরো অনেক কিছু নির্দেশ করবার আছে। সময় নেই, জায়গা নেই। আমার সম্পৰ্কীয় একটা অপবাদ শুনেছি যে আমার নিজের ছাদের কবিতা বৃহ বেঁধে জাছে বাংলা সাহিত্যকে ঘিরে । তারি বিরুদ্ধে বিক্রোন্ত্রী অসহিষ্ণুতা প্রায় দেখতে পাওয়া যায়। সেই বিদ্রোহ জয়ী হোক এ আমি অস্তরের সঙ্গে কামনা করি। তাই আমি আনন্দ পেয়েছি অমিয়চন্দ্রের কাব্যে র্তার স্বকীয় স্বাতন্ত্র্যে। এই স্বাতন্ত্র্য সংকীর্ণ পরিধি নিয়ে নয়। এ নয় কেবল যৌন রসভোগের উদ্বেলতা, এ নয় আঙ্গিকের বিস্ফোরণে ভাষাকে উলটপালট ক’রে দেওয়া । অমুভূতির বিচিত্র স্বল্প রহস্ত আছে এর মধ্যে,-বৃহৎ বিশ্বের মধ্যে আছে এর সঞ্চরণ ।