8 دبا ي: প্রবাঙ্গী এই সময় ‘স্বপ্নপ্রয়াণ' লেখা ও শোনানো চলেছে— করিয়া জয় মহাপ্রলয়, বাজিয়া উঠিল বাজনা নানা ; তালবেতাল দিতেছে তাল ধেই ধেই নাচে পিশাচ দানা । আবার গাধায় চড়ি, লাগায় ছড়ি অদ্ভুত রস কিম্পুরুষ। ছুটি অধরে হাসি না ধরে লম্বা উদর বেঁটে মাস্তুষ । এগুলো ছড়ার মত মুখে भू२ আউড়ে চলেছি। বাংলা ভাষার এমন স্বচ্ছন্দতা আর কোন কবিতায় পাই নে । বড় হয়ে জ্যাঠামশায়ের বক্তৃতা সে আর এক ব্যাপার। *আর্য্যামি ও সাহেবিয়ানা’র জলদগম্ভীর ধ্বনি ও ভাষার মাধুৰ্য্য লোকের মনকে একেবারে দু-তিন ঘণ্টার মত মুগ্ধ করে রাখত ! তার অগাধ পাণ্ডিত্য সকলের শ্রদ্ধা আকর্ষণ করত এবং বালকসুলভ সরলতা ও মন-ভোলা অবস্থা বন্ধুজনের কাছে তাকে প্রিয়তর করেছিল । তখনকার রীতি বড়দের কাছে ছেলেদের ঘেষা অপরাধ-মুতরাং আমরা নিজেদের বাচিয়ে চলতেম | ছবি আঁকার দিকে র্তার খুব বোক ছিল । কুমারসম্ভবের ছবি, শকুন্তলার ছবি সব আর্টিস্টদের দ্বারা আঁকিয়ে আমার পিসিমাদের উপহার দিয়েছিলেন। সেইগুলো গুৰু বাক/1 عمم همك. معس بومنكا প্ৰাধে গুণগ মোর কি বলেগ? মেনে । "ডেল গিরে ডেল নি ফল નારૂં বেণ পো ) "J) S (సీగల్స్లో (inశ7 “ : аз г. #့် বেগ+ «F စ္တပ္ပဲ | صمم ,)r(6. (λ/(και ογκ' જ في 1 ፴፬ صبے - عیسی CA ്:ു o for Irarri verpoo, lo দ্বিজেন্দ্রনাথের হস্তীক্ষা-নিদর্শন। রেখাক্ষর বর্ণমালা হইতে । شة &ন্ দ্বিজেন্দ্রনাথ শ্ৰীঅবনীন্ত্রনাথ ঠাকুর গঠিত ব্রোঞ্জ প্রতিকৃতির ছাপ হইতে তখনকার আর্ট স্টুডিওর নমুনা। বঙ্কিমবাবু স্বৰ্য্যমুখীর ঘরের যে বর্ণনা দিয়েছেন তাতে অনেকগুলো সেই ছবির কথা আছে । কথায় কথায় এক দিন বড় জ্যাঠামশায় বললেন, “দেখ, আমি আর্টিস্টদের ছবি ফরমাস দিলেম কুমারসম্ভব থেকে বেছে বেছে, তারা যখন একে আনলে, দেখি ‘ইয়ে' করতে ‘ইয়ে’ ক’রে এনেছে।” বলেই অট্টহাস্য ! থানিক চুপ ক’রে থেকে বললেন, “তুমি মেঘদূতের যে ছবি একেছ তা দেখেছি, ইউরোপীয়ান আর্টিস্টদের মত গোটাকতক মাস্টারপিস্ আঁকতে পারে তো বুঝি !” ‘প্রবাসী’তে ‘চিত্রষড়ঙ্গ" লিখছি, জ্যাঠামশায়ের কেমন লাগে জানবার ইচ্ছে হ’ল। খাত। উণ্টে-পাণ্টে দেখে বললেন, “সাধারণ লোক ভালোই বলবে, কিন্তু পণ্ডিতের হাতে পড়লেই গেছ ?” বলেই অট্টহাস্ত ! বয়সের পারে প্রায় এখন পৌছেছি। অনেক সেকালের কথা মনে আসে, মুখে মুখে অনেক কথা শোনাতে পারি---লিখতে গেলে সয কথা কলমে সরতে চায় না ।
