পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b^eళ প্রবাসী ృళ98é সমাবতন অনুষ্ঠান ঐযুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্তের সভাপতিত্বে সুনির্বাহিত হইয়াছে। ইহার ভিন্ন ভিন্ন বিভাগে পরীক্ষোৰ্ত্তীর্ণ ছাত্রগণকে উপাধিপত্র প্রদত্ত হয়। তাহার পর দত্ত মহাশয় তাহাদিগকে সময়োচিত উপদেশ প্রদান করেন। পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্বৰ্গত গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের একটি আলেথ্যের আবরণ উন্মোচিত হয় । এই বৃহৎ স্বাবলম্বী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানটি বঙ্গের গৌরব এবং ভারতে অনতিক্রান্ত । ইহার সম্বন্ধে দেশের লোকদের মধ্যে জ্ঞান-বিস্তার আবশ্বক। সরু রাসবিহারী ঘোষ প্রমুখ দানবীরগণ ইহাকে বহু লক্ষ টাকা দিয়া গিয়াছেন বটে, কিন্তু ইহার তাহা অপেক্ষাও অধিক টাকা আবশ্যক । কারণ যান্ত্রিক শিক্ষা নিত্য নব-উদ্ভাবিত যন্ত্র সংগ্রহ ও অন্য বহু যন্ত্র উদ্ভাবন সাপেক্ষ বলিয়া বহু ব্যয়সাধ্য । ইহার সমাবর্তন অকুষ্ঠানের পর “প্রতিষ্ঠাতা দিবস” ঐযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। তাহার দু-একটি মন্তব্য উপরে দেওয়া হইয়াছে। “হুগলী ব্যাঙ্কের প্রশংসনীয় উদ্যম” শ্ৰীযুক্ত নলিনীরঞ্জন সরকারের সভাপতিত্বে হুগলী ব্যাঙ্কের বেলুড় শাখা খোলা উপলক্ষ্যে ব্যবসাবাণিজ্যসম্বন্ধীয় স্বপরিচালিত সাপ্তাহিক ‘আর্থিক জগৎ' “হুগলী ব্যাঙ্কের প্রশংসনীয় উদ্যম” নাম দিয়া যে-সব মন্তব্য করিয়াছেন, তাহা হইতে কয়েকটি কথা উদ্ধৃত করিতেছি । ধনীদরিদ্রনিৰ্ব্বিশেবে সকল শ্রেণীর জনসাধারণের মধ্যে ব্যাঙ্কের সুযোগ গ্রহণ করার অভ্যাস গঠিত না হইলে কোন দেশে ব্যাঙ্ক-ব্যবসায়ের উন্নতি হইতে পারে না। আমাদের দেশে অল্প আয়বিশিষ্ট জনসাধারণের ব্যাঙ্কে টাকা আমানত রাখা এবং চেকের মারফত লেনদেন করার অভ্যাস নাই—সুযোগও অল্প । কাজেই অল্পক্সায়সম্পন্ন জনসাধারণ যাহাতে ব্যাঙ্কে টাকা গচ্ছিত রাখে এবং চেকের মারফতে লেনদেনে অভ্যস্ত হয় তদ্বিষয়ে আমাদের দেশের ব্যাঙ্কপরিচালকগণের চিস্তাভাবন করা আমরা বিশেষ কৰ্ত্তব্য বলিয়া মনে করি । সম্প্রতি হুগলী ব্যাঙ্কের বেলুড় শাখা উদ্বোধন কালে উক্ত ব্যাঙ্কের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মি: ডি, এন্‌ মুখাৰ্জ্জী এম-এল-এ যে অভিভাবণ দিয়াছেন ভাহাতে এইরূপ একটি নূতন পথের ইঙ্গিত রহিয়াছে। মিঃ মুখাজী বলেন যে, সাত বৎসর পূর্বে উত্তরপাড়াতে হুগলী ব্যাঙ্কের প্রথম শাখা স্থাপিত হয় এবং এই কয়েক বৎসরে উত্তরপাড়ার ১৯ শত অধিবাসীর মধ্যে শতকরা ৬০ জনই ব্যাঙ্কে হিসাব খুলিতে উৎসাহ বোধ করিরাছে এবং আমানতকারীদের অনেকেই বর্তমানে চেক দ্বারা ধোপা, গয়ল এবং ভূত্যের বিল o‘\ „ মিটাইয়া দিতেছে । গত বৎসর উক্ত শাখার আমানতকারিগণ ১৭ লক্ষ টাকার ১৩ হাজার চেক কাটিয়াছে এবং তাঙ্কাদের পক্ষ হইতে ব্যাঙ্ক কর্তৃক সাড়ে সাত লক্ষ টাকার ৫ হাজার চেক সংগৃহীত হইয়াছে। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে উক্ত উত্তরপাড়া শাখ! ব্যাঙ্কের যে উৎসব হয়, তাহাতে আমি প্রথম সর্বসাধারণের মধ্যে তাহার “ব্যাঙ্ক-মুখিতা"-উন্মেষ চেষ্টার কথা জানিতে পারি। সেই সময়ে আমাদের দেশের লোকদের যে বহু কোটি টাকা ডাকঘরে গচ্ছিত থাকে, তাহার কথা ভাবিয়া বালীতে ও নবদ্বীপে সে বিষয়ে কিছু বলিয়াছিলাম। সেইরূপ কিছু নীচে লিখিতেছি। ডাকঘরে গচ্ছিত টাকা ভারত-কল্যাণে অব্যবহৃত ডাকঘর-সমূহের সেভিংস ব্যাস্কে এবং তাহার ক্যাশ সার্টিফিকেট ক্রয় বাবতে ভারতবর্ষের অল্পবিত্ত ও মধ্যবিত্ত লোকদের কত কোটি টাকা যে গচ্ছিত থাকে, সে-বিষয়ে দেশের লোকদের সাধারণত: কোন স্পষ্ট ধারণা নাই । সেই জন্য তদ্বিষয়ক কিছু তথ্য নীচে দিতেছি । ১৯৩৬-৩৭ সাল পর্যন্ত ব্রহ্মদেশের গচ্ছিত টাকার হিসাব ভারতবর্ষের টাকার সঙ্গে মিলাইয়া দেখান হয়। তাহার পর হিসাব আলাদা হইয়াছে। ব্রহ্মদেশের টাকা ভারতবর্যের তুলনায় সামান্য। ক্যাশ সার্টিফিকেটের ও সেভিংস ব্যাঙ্কের টাকা বৎসরের শেষে গবন্মেন্টের হাতে যত ছিল, তাহাই দেখাইব, প্রথম কত দেওয়া হয় ও কত উঠাইয়া লওয়া হয়, স্থানাভাবে তাহা দেখাইব না । অঙ্কগুলিতে কমার আগের সংখ্যা কোটি-জ্ঞাপক, কমার পরবর্তী সংখ্যা লক্ষ-জ্ঞাপক। ডাকঘরের ক্যাশ সার্টিফিকেটের টাকা বৎসর | টাকা । సె "సె-\! డి ve, e o సెVలిలి -\లి: ৩৮,৪৩ సెడి -V): 88,6v సెV): -\\రి d a,૭8 సెwు-V8 ৬৩,৭১ ') సెడి 8-V) { ৬৫,৯৬ సెw(?-డిస్రి ૭ત,જેઝ సెvనిట్రగాచి ৬৪,৪০ సెvరిగి-రిy لا ډ, و به సె\రిyశా\లి ta, to