ੋਗ ডাকঘর সেভিংস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত টাকা বৎসর । টাকা । పెఫిసె-\లిe ৩৭,১৩ ) సెబీ -\రి ৩৭,০২ సెvని) "VR ७b,२० సె నిశి - Vళ3 89,8& సెళ్\లి-నిg ¢ २,२¢ ჯშა\'ბB-\:)(X trృచిరి షో(-\:సిరి ७१,२¢ సెs w ૧8,૭ીઝ సె\' - చిir ११,¢७ >ふ○br-こ8 b-ა,პამ ডাকঘরের ক্যাশ সার্টিফিকেট কিনিবার নিমিত্ত এবং তাহার সেভিংস ব্যাঙ্কে থায়ের নিমিত্ত দেশের লোক ক্রমশঃ কত বেশী বেশী টাকা গবন্মেণ্টের হাতে দিতেছে, তাহা উপরের তালিকা দুটি হইতে জানা যাইবে । তাহারা অধিকাংশ স্থলে অল্পবিত্ত্ব লোক । তাহারা ইহার জন্য সামান্য কিছু সুদ পায় বটে এবং টাকাটা নিরাপদ থাকে । কিন্তু ভারতীয় মহাজাতি ইহা হইতে অন্য কোন সুবিধা পায় না । সুবিধা পায় ইংরেজ বণিকেরা । অল্প স্বদে ভারত-সচিবের নিকট হইতে টাক ধার করিয়া তাহারা ব্যবসা পাণি সপ্ত: এ ভারতের ধন শোষণ করে। গরীব আমাদের টাকাই আমাদের শোষণের অস্ত্ররূপে ব্যবহৃত হয় । ১৯৩৮-৩৯ সালের শেষে ডাকঘর্থের কাশ সার্টিফিকেট ক্রয় ও সেভিংস ব্যাঙ্কে সঞ্চয় উভয় থাতে ব্রিটিশ সরকারের হাতে গরীব আমরা রাখিয়াছিলাম ১৪১,৫১,০০,০০০ ( এক শত এক চল্লিশ কোটি একান্ন লক্ষ । টাকা । এই প্রভূত অর্থ ভারতের দেশী ব্যাঙ্কগুলিতে থাকিলে, অর্থের মালিকরা সুদ পাইতেন, অধিকন্তু ব্যাঙ্ক-সমুহে যাহা গচ্ছিত থাকিত তাহা দেশের লোকদের ব্যবসাবাণিজ্যে খাটিত, এবং ব্যাঙ্কগুলিও কিছু মুনফা অর্জন করিতেন । এইরূপ স্বফল লাভের জন্য আবশ্বক দেশী বান্ধগুলির সততা ও স্থায়িত্বে দেশের লোকদের বিশ্বাস উৎপাদন, অল্পবিত্ত লোকদেরও ব্যাঙ্কে টাকা রাখিবা প্রবৃত্তি శ్రీ অভ্যাস জন্মান, এবং ব্যাঙ্কগুলির অল্প টাকার হিসাব খুলিতে রাখিতে ও অর টাকার চেক ಆ8ಡ সম্মতি । শেষোক্ত কাজগুলিতে ব্যাঙ্কের পরিশ্রম বাড়ে fo ক্ষতির সম্ভাবনা বা দায়কুকি বাড়ে না । হুগলী o যে এই শ্রমসাধ্য কাজের ভার লইয়া দেশহিতের এক নূতন পথ খুলিয়া দিয়াছেন, তথ্য তাহার এই পথের পথিক যে এই ব্যাঙ্কই থাকিবেন, এমন নয় ; বিবিধ প্রসঙ্গ—সাম্প্রদায়িক সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধী e سی অন্যান্য কোন কোন ব্যাঙ্কও এই চেষ্টা করিবেন এরূপ আশা আছে । কিন্তু সকলেরই নির্ভরযোগ্যতা গোড়াকার কথা । •sæs s a সাম্প্রদায়িক সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধী মহাত্মা গান্ধী *হরিজন” পত্রিকায় সাম্প্রদায়িক সিদ্ধাস্তু সম্বন্ধে যাহা লিথিয়াছেন তাহা হইতে ইহা পরিষ্কার বুঝা যায় যে, তিনি উহাকে অত্যন্ত অনিষ্টকর মনে করেন এবং উহার উচ্ছেদ চান । কিন্তু কংগ্রেস ওআকিং কৰ্মীটি ঐ সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে যাহা করিয়াছেন ও যাহা করেন নাই তাহার সমর্থন করিতে গিয়া তিনি ( বিশ্বাস করিতে চাই, অজ্ঞাতসারে ও অনভিপ্রেত ভাবে, ) ও আকিং কৰ্মীটির oito fez “faroto sofo)' ('special pleading' ) করিয়াছেন মনে হইয়াছে। তিনি লিথিয়াছেন, . “কোন কয়েদীর তাহার বিরুদ্ধে প্রদত্ত দগুবিধায়ক রায় গ্রহণ বা বর্জনের কথা উঠে না, সে যদি বলে, উই। আমি চাই না, তাই i হইলে শীঘ্রই তাহার ভ্রম ভাঙিবে।” সত্য কথা । কিন্তু কংগ্রেস ও আর্কিং কৰ্মীটির অবস্থা ঠিক দণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর মৃত ছিল না। কমৗটির সাম্প্রদায়িক সিদ্ধান্ত অংশতঃ গ্রহণ বা অ-গ্রহণের দুটা সময় ও সুযোগ আসয়াছিল । কৰ্মীটি বলিতে পারিতেন, সাম্প্রদায়িক সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রচিত ভারতশাসন-আইন অমুযায়ী প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সভাগুলির সভ্যপ্রদপ্রার্থী কংগ্রেসীরা কেহই হইবে না, তাঙ্গর উঠার সহিত সংস্রব রাখিবে না। কমৗটির এরূপ নির্ধারণের সুযোগ ছিল, কিন্তু কমৗটি কংগ্রেসীদিগকে ব্যবস্থাপক সভাগুলিতে প্রবেশ করিতে দিয়াছিলেন। দ্বিতীয়তঃ, কর্মীটি ব্যবস্থাপক সভার নির্বাচনান্তে যলিতে পারিতেন, যদিও ংগ্রেসী সভ্যেরা অধিকাংশ প্রদেশের ব্যযস্থাপক-সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ হইয়াছেন, তথাপি তাহারা মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করিবেন না। মন্ত্রিত্ব গ্রহণ বা অ-গ্রহণ র্তাহাদের স্বেচ্ছাধীন ছিল। কিন্তু তাহারা গ্রহণেরই অমুমোদন করেন। কংগ্রেসীদের ব্যযস্থাপক সদস্য নির্বাচিত হওয়া বা মন্ত্রী হওয়া ভাল বা মন্দ হইয়াছিল, তাহা এখানে বিচাৰ্য্য নহে । আমাদের বক্তব্য এই যে, নির্বাচন ও মল্লিত্বগ্রহণ উভয়ই সাম্প্রদায়িক সিদ্ধাস্তের ভিত্তিতে নিমিত ভারতশাসন বিধির অংশ, সেই অংশের সহিত সংস্রব রাখা না-রাখা কংগ্রেস ওআর্কিং কৰ্মীটির স্বেচ্ছাধীন ছিল, এবং কমৗটি সংস্রব রাখাই স্থির করেন। কোন কয়েদীর জেলবিধির সহিত সংস্রব রাখা না-রাখার সে স্বাধীনতা থাকে না, সাম্প্রদায়িক সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে উপরে বলিত যে দ্বিবিধ স্বাধীনতা কংগ্রেস কর্মীটির ছিল। " অতএব গান্ধীজীর তুলনাট ঠিক হয় নাই।
