পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] নিষ্কণ্টক సిసిసి দেখিলেন। মুখের হাসি আর একটু ফুটিয়াছে, চক্ষের আকর্ষণী আর একটু প্রবল। ধীরে ধীরে রমণী বক্ষের বন্ধের ভিতর হইতে একখণ্ড কাগজ বাহির করিয়া অঙ্গুলি হইতে একটি অঙ্গুরী বাহির করিয়া সেই কাগজে জড়াইয়া সিকন্দর শাহের পায়ের কাছে ফেলিয়৷ দিল । সিকদের শাহ তুলিয়া লইয়া পড়িলেন –আস্থ সন্ধ্যার পর শিরীষ গাছের তলায় । সিকদের শাহ উপরে চাহিলেন। রমণী অঙ্গুলি দিয়া বৃক্ষ নির্দেশ করিয়া দিল। বাগানের একপাশে একটা বড় শিরীষ গাছ, তাহাতে ফুল ভরিয়৷ আছে, তাহার আশেপাশে ছোট ছোট গাছপালায় অন্ধকার । আংটী সোনার শীল আংটী, কোন অক্ষর বা নাম নাই। সিকন্দর শাহ আংটা তুলিয়া ধরিলেন। রমণী হাত দিয়া সঙ্কেত করিল, এখন থাকুক। রমণী মন্তক অবনত করিয়া বিদায় জ্ঞাপন করিল। তাহার পর ধীরে ধীরে, আজুলিসক্ষেতে সিকন্দ্রর শাহকে আকুলিত করিয়া, অৰ্দ্ধনিমীলিত চক্ষের আমন্ত্রণে র্তাহাকে জর্জরিত করিয়া, ধীরে ধীরে গবাক্ষ রুদ্ধ করিল। সিকদের শাহ গৃহের অভিমুখে ফিরিলেন, এক হস্তে অভিসারিকার নিমন্ত্রণ, অপর হস্তে অঙ্গুরীয় নিদর্শন । У в সেইদিন বৈকালে দুইখানা মোটর করিয়া স্থলেমান শাহ ও বংশীলাল নদীর খার বাড়ীতে আসিলেন । ঠাকাদের সঙ্গে ছয়জন লোক, সকলেই সশস্ত্র হইয়া আসিয়াছেন । নসীর খ সসন্ত্রমে স্থলেমান শাহকে অভিবাদন করিয়া কহিলেন, আপনি কৃপা করিয়া আমার গৃহে আগমন করিয়াছেন আমার পরম সৌভাগ্য। স্থলেমান শাহ নদীর খার পৃষ্ঠে হস্ত দিয়া কহিলেন, আমি আমার কথা মত আসিয়াছি। তোমার কুকুর দেখাওঁ । স্বলেমান শাহ সিকন্দ্রর শাহের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া কহিলেন, তোমাকে বেশ . ভাল দেখিতেছি । আজ আমার সঙ্গে ফিরিয়া যাইবে কি ? निकमब्र शाzश्ब्र छक्रू फेबण, भूष ठे९डूझ । ফিরিয়া _ AC DMAMMMMAMMA AMA zMMS eeAAAA शाद्देवाब्र कथा उनिरङइ ऊँाशञ्च भूश्न झांन इङ्गेश cशल । অত্যন্ত আগ্রহের সহিত কহিলেন, যদি কোনো বিশেষ প্রয়োজন না থাকে তাহা হইলে আরও দিন-কয়েক এখানে থাকিবার অঙ্কুমতি প্রার্থনা করি । নসীর খী হামিয়া বলিলেন, উনি নৌকায় ভ্রমণ করিতে ভালবাসেন, আজই একবার গিয়াছিলেন । স্বলেমান শাহ কিছু উদ্বেগের সহিত জিজ্ঞাস৷ করিলেন, কোন আশঙ্কা নাই ? জলে শত্রুভয় নাই ? —কিছুমাত্র না। আমার মোটর-বোট, কাছাকাছির মধ্যে আর কাছারও ওরকম নৌকা নাই। কোনো নৌকা আমার বোটকে ধরিতে পারে না । সিকদের শাহ সুযোগ পাইয়া বলিলেন, নদীতে বেড়াইলে শরীর ভাল থাকে, আমি প্রতিদিন বোটে cबज्राङ्गेय । স্বলেমান শাহ হাসিয়া উঠিলেন, বলিলেন, তোমার কোনো চিন্তা নাই, আমি তোমাকে বলপূৰ্ব্বক লইয় যাইব না, তোমার যতদিন ইচ্ছা এইখানে ধাক । সিকদের শাহের মুখ আবার আনন্দে সমুজ্জল হইয়। উঠিল, যুক্তকরে পিতৃবাকে কৃতজ্ঞতা জানাইলেন। নসীর খাঁ কহিলেন, আমার একটি নিবেদন আছে, অকুমতি হইলে জানাইতে পারি। স্থলেমান শাহ কহিলেন, কিসের ? —যদি কৃপা করিয়া রাত্রে এখানে আহার করেন— —এই কথা ! তোমার গৃহে আহার করিব ইহা ত আননের কথা । নসীর খ। বংশীলালের দিকে ফিরিলেন, কছিলেন, শেঠ-সাহেব, আপনাকে কি বলিব ? বংশীলাল কহিলেন, আপনার কুষ্ঠিত হইবার কোনো কারণ নাই, আমি আহার করিয়া আসিয়াছি। আমাদের রাত্রিকালে আহার করা নিষিদ্ধ। নলীর খী স্থলেমান শাহকে বলিলেন, কুকুরগুলা এইখানে জানিতে বলিব ? —না, না, চল, আমরা গিয়া দেখিব । সকলে বাড়ীর বাহিরে আসলেন । নলীর খার স্বচ্ছনে বল, সঙ্কোচ