পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানী শ্ৰীঅরবিন্দ দত্ত गडौब्र श्लtछब्र छौवनके ७ श्रृंर्षीख शर्थशांठा ह'ज नां । লা রস-মা রূপ—লে যেন দেবীর প্রসাদবর্জিত কাপালিকের মুখে ফেনিয়ে-তোলা শিঙের একটা বজ্রगंडौब्र शंशांकांब्र । यथांना छविश९,ि जब्रज-वॆाँके, দৃষ্টির অগোচর, না জানি সেথায় আরও কত কি গভীর বিস্ময় জমে রয়েছে। আকাশের এক মেঘগজনের দিনে পড়লী এক পিসির কাছে সে শুনলে, পিতার ঘরে খেলার তার অবসান হয়েছে । অপর এক সীমানার গেট খোলা, তাকে এখন সেই পথে চলা স্বরু করতে হৰে। সারাট দিন পিসির খাটুমি আর ঘরে কিছু বাড়তি জিনিষপত্তর দেখে সে ভেবে নিলে পিসির কথাই সত্যি । সম্বোবেল ভাঙা পালকীতে চড়ে পখভোলা পথিকের মত পিসির হাতের আলপনার কাছটায় কে এক অপরিচিত এসে নেমে পড়ল। লুটুথুটে অন্ধকার—সানায়ের বুয়োটি পৰ্য্যস্ত নেই-বর মাকি সে । পিতা যে মল্লিকবাড়ীর বিয়ের ঢোল, কাশী আর সানায়ের তিন ওস্তাদকে দলছাড়া করে ঐ চালাটায় সরগরম করে বসিয়ে রেখেছিলেন সন্ধ্যার মহড়াটা দিয়ে যাবে বলে, তারাই বা গেল কোন চুলোয় ? পিসি হুঙ্কার দিয়ে উঠলেন। শোনা গেল, নিকটে একটা মুত গোবৎসের সন্ধান পেয়ে ‘রথ দেখা আর কলা বেচা’ দুই ধ্যানেই তারা অবহিত হয়ে পড়েছে। যাকৃ—আপদ গেছে। নেড় উঠোনটায় ঢোলের বাদ্য, —ও না হওয়াই ভাল। পিসি কিন্তু নাছোড়বান্দা । শাকে ক্ষু পেড়ে সকল সঙ্কট দূর করে দিলেন। তার বাদ্যের ছন্দে তাল মিলিয়ে বরটির চিত্ত উঠল দিগ্বিজয়ী ইয়ে । মেয়েটি গেল মোট লাল সাড়ীটার ভিতরে ধেমে । যে এল, সে বংশী। পাশের গায়েরই ছেলে । স্বাকাশে তখন চাদ উঠেছে। কিরণটুকু বিকৃমিকিয়ে পথের ধূলোয় লুটিয়ে পড়ল—আজকার এই নূতন জীবনের জন্মতিথিতে। পলকে মেঘ আবার কালো হয়ে ঘনঘটায় গর্জন করে উঠল। ঠিক এই সময় দু'হাত এক করে পুরোহিত মিলন-মন্ত্র পড়লেন। বুকের পাষাণভার গেল নেমে। কোন পিতার-মেয়েটির কি বরাটর-মেঘের ডাকে মন্ত্রটি ঠিক বুঝা গেল না। নিৰ্জ্জনতার একঘেয়ে জীবনটি সতুর। অমাবস্তার ঘন তমিক্সারাশির মত। পিতার ঘরে একমাত্র পিতাকেই সে দেখেছে—আর অর্থের অঙ্কে শূন্ত দেখেছে। পুরাটা ধনঞ্জনের অভাবে মরুভূমির মত গাম্ভীর্ষ্যে ‘খ’ ‘খ’ কবুত । পাড়ার বিধু রজকিনী ছিল তার জিন্মাদার। প্রতিদিন সকালে মেয়েটিকে বিধুর উঠানে ঝেড়ে ফেলে রেখে সারদা দূরের চটকলটার ধোয়া লক্ষ্য করে ছুটত পাছে ছ’য়ের ঘড়ি বেজে যায়। বেলা বারটায় ছুটি । মেয়েটি এ সময়ট বিধুর মেয়ের সঙ্গে পুতুল খেলে আর পিতার জন্তে ঠোঁট ফুলিয়ে কাটাত। ছুটির পর সেই পায়ে মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে ধরে ফিরত। রাধত—বাড়ত—খাওয়াত। বেলা দুটোয় আবার বিধুর হাতে সপে দিয়ে চলে যেত। অাদর লোহাগ করার সময় হ’ত না। সন্ধ্যার পর ফিরে এসে যখন এই অস্ত্যজ ঘরের দাওয়ার উপর লুটিয়ে পড়া মেয়েটিকে কোলে তুলে মুখে চুমু থেত, আর উস্কো-খুস্কো চুলগুলি কানের পিঠে সরিয়ে দ্বিত, ঘুমে তখন মেয়েটির দু'চোখ থাকৃত জড়িয়ে । কি যেন সে পেত—কি যেন সে পেত না । বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ধান-বাড়া, চাল-কঁাড়া, ঘর-নিকানো এ সকল ছোট ছোট কাজে বিধুর মেয়ের সঙ্গে তাদেরই ঘরে সে হাত পাকিয়ে ফেললে। তখন আর সে এই পরাশ্রয়ের মাটি কামড়ে পড়ে থেকে সারাট দিন আই-চাই