পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গের শিল্প झ्झेब्राझिल । बाक्रण गांश्रिङॉब्र थांब्राe ॐाशब्रई औयन- . जैौजांब्र जश्नब्र१ कक्रक, चांबिकांब्र दिन ७३ थार्थना করিতেছি । কিন্তু ভয় হয় এই বাজলার জলবায়ুকে, তাহা এমনি বিচিত্র যে, এযুগের শ্রেষ্ঠ বিপ্লবী ও মুক্তিকামী বীর চিত্তরঞ্জন কবি ছিলেন এবং বৈষ্ণব ছিলেন । কঠিন অস্থির মধ্যে যেমন কোমল মজা নিহিত থাকে, তেমনি এই তেজম্বী মুক্তিপন্থীর মধ্যেও চিরকোমল বাঙ্গালী-ভক্তের রসমূৰ্ত্তি লুকায়িত ছিল। বাজলার হয়তো ইহাই বিশেষত্ব, ইহাই গৌরব । কিন্তু ইহাতে যে জীবনের উদ্বেগু ব্যর্থ হয়, তাহাও স্বীকার করিতে হইবে। বাঙ্গালীর এই বৈশিষ্ট্য যদি বজায় রাখিতেই হয়, তবে কবির বাক্যই সফল হইবে—‘সাত কোটি সম্ভানেরে হে মুগ্ধা জননী, রেখেছ বাঙ্গালী করে মানুষ করনি।” পুরুষকারবর্জিত দৈবী সাহিত্যে হয়তে দেবতা গড়িতে পারে, কিন্তু মানুষ গড়িতে পারে না ; তাই কাব্য ☾ᏬᏬ সাহিত্যের আলোচনা প্রসঙ্গেও আমি প্রশ্ন তুলিতে চাই— বাঙ্গালীর বাঙ্গালী থাকাই বাঞ্ছনীয়, না তাহার মানুষ হওয়ার প্রয়োজন ? চিরদিন বাঙ্গালী কবি বঙ্গবাণীর যে ধ্যানমূৰ্ত্তি श्रृंबा कब्रिब्बा मानिटख्रह, निद्रब ब्रियौवन बांट्द्रब्र cश्। রূপ দেখিয়া আমি মুগ্ধ, আজ এই জীবনের অপরাঙ্কে মনে হইতেছে, মা অন্ত মূৰ্ত্তিতে পূজা চাহেন । বাঙ্গালীর হাতে উমারূপে পূজাগ্রহণের সাধ মায়ের ষেন মিটিয়াছে। আজ দশভূজ মূৰ্ত্তিতে মা আমাদের পূজা মাগিতেছেন । সে মূৰ্ত্তিতে বীণাপাণি সরস্বতীর পূজা বাদ পড়িবে না, বরং অধিকতর সার্থক হইয়া উঠিবে। দেশের ষে মনোভূমির উপর সমস্ত কৰি ভূমিষ্ঠ হন, সেখানে ধেন এই দশভূজার মূৰ্ত্তিরই বেদী নিৰ্ম্মিত হইতেছে, আমুভব করিতেছি ॥৪ র বেলগাছিয়া হৰদ সঙ্গের বাৰিক অধিবেশনে সভাপতির অভিভাষণ । ২৯এ জগ্রন্থায়ণ, ১৩e৬ দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গের শিল্প উীরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, এম-এ অনেক দিন আগে আমি যখন বঙ্গীয় সাহিত্যপরিষদের কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলার কয়েকটি জায়গা দেখিতে ঘাই, তখনই আমার মনে প্রথম এই কথাটা জাগে, যে, সেখানকার স্থাপত্য ও কলাশিল্প মধ্যযুগের প্রথম দিকের বাংলা ও বিহারের কলা ও স্থাপত্য হইতে বিভিন্ন। যতদূর স্মরণ হয়, আমার সঙ্গে সে-বারে পণ্ডিত শ্ৰীবসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ, ক্রযুক্ত अगैठकठ् ब्रांब्र (ईशांब्रl छूहेछटनझे ७थन कलिकांडा বিশ্ববিদ্যালয়ে নিযুক্ত আছেন ), এবং সাহিত্যপরিষদের শ্ৰীযুক্ত রামকমল সিংহ মহাশয় ছিলেন। সেই যাত্রা আমরা বাকুড়া জেলার ছাতনা ও শুশুনিয়া এবং মানভূমের অন্তর্গত পুরুলিয়ার নিকটবৰ্ত্তী ছাতড়া গ্রাম দেখিয়া আসি । এই জায়গাগুলিতে আমরা স্বত মন্দির ও বিগ্রহ দেখি তাহাদের নিৰ্ম্মাণ-রীতি আমার । নিকট বাংলা ও বিহারের সুপরিচিত নিৰ্ম্মাণ-রীতি হইতে সম্পূর্ণ বিভিন্ন বলিয়া মনে হইয়াছিল। তারপর ১৯২৫ সনে শ্ৰযুক্ত জে-সি ফ্রেঞ্চ যখন কালেক্টর ছিলেন, সে সময় আমার আর একবার বাকুড়ার অনেক স্থদুর ও দুরধিগম্য জায়গা দেখিবার স্থযোগ ঘটে। সে-বারেও আমি দক্ষিণপশ্চিম বাংলা ও খাস বাংলার ভাস্কর্য্যে যে কত বড় একটা তফাৎ রহিয়াছে, তাহা ভাল করিয়াই উপলব্ধি করি । একথাটা স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, বাকুড়া নামটি আধুনিক এবং এই জেল উনবিংশ শতাব্দীতে গঠিত হয়। পঞ্চদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে উড়িষ্যার হিন্দু রাজার।