পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] দ্বীপময় ভারত ՅԵ-3 SA S ASAA AA AAAAMMS AAAAA AAAA AAAA AAAATMTA MMAAA AAAA AAAA SAAAAA MAAAS fyfarsVF »rgirTr- gvfð Museum of Art f-icNR সংগ্রহশালা ৰ’ললেই হয়, দোকানের সব জিনিস দেখালেন ;--লে কোথায় বা জাপানী হাউীর দাতের জিনিস বা জন্ধের মূৰ্ত্তি বা কিংখাপ, কোথায় বা চীনা ছবি বা মাটির বাসন, কোথায় বা ভারতের ঘবদ্বীপের ব্রহ্মের আর শ্যামের অপরূপ শিল্পের ভাণ্ডার । সেখান থেকে বিদায় নিয়ে আমার খানিক পায়ে হেঁটে আর খানিক ঘোড়ার গাড়ী ( সাদে ) ক’রে বেড়ালুম। এখানকার মেয়েরা দল বেঁধে চলেছে, রঙ্গীন সারং আর জাম পরা, খালি পা, একখানা ক’রে রঙীন , চিত্র-বিচিত্র বড়ো রুমালের মতন চাদর পিঠে—অপূৰ্ব্ব ধরণের স্বন্দরী বোধ হ’ল- এদের। শহরটায় যেন দারিদ্র্য কোথাও নেই। Senen চেনেন, ব'লে একটি মহল্লায় तोंडtविब्रl-ञ्चों★gीअ क्षi८ब्र গেলুম—সেখানে চীনাদের পুরাতন মণিহারী জিনিসের দোকান ঘুরে প্রাচীন শিল্পের নিদর্শন কিছু কিছু সংগ্ৰহ ক’রলুম-আমি পেলুম একটি ছোটো পিতলের বৌদ্ধ ভিক্ষু মূৰ্ত্তি, চীন কাজ, ভিক্ষুর মুখের ভাবটি ফুটিয়েছে অতি চমৎকার, আর পেলুম একটি প্রাচীন ঘবদ্বীপীয় কাজ, পিতলের ছোটো পান রাখবার ঠিলি । এখানকার শিক্ষিত ডচেরা মিলে একটি সাহিত্য আর কলা চর্চার সমিতির ক’রেছেন, সমিতি নাম Kunstkring কুনসট্রক্রিং। ইউরোপীয়-শিক্ষিত কতকগুলি ষবদ্বীপীয় ভদ্রলোকও এতে যোগ দিয়েছেন। এই সমিতির উদ্দেশ্য,—চিত্র-বিদ্যা, সঙ্গীত, সাহিত্য প্রভৃতি স্বকুমার কলার প্রসার করা-ইউরোপ থেকে বড়ো চিত্রকর ব। গাইয়ে কিংবা বাজিয়ে, বা সাহিত্যিক এলে, এখানে তাকে সমাদর করে গ্রহণ করা হয়, তার ছবির প্রদর্শনী झबू, वा ॐांब्र ग्रंॉन-वांछनांब्र छलणां श्ञ्च, दां गांक्षिङिTरू नॉर्ट वां **न्जनं इह । नांना ब्रकभ ७थनर्वनौe ७ब्रl क८ब्रन । बबचैौ८-ब्र थांग्न नृव बद्दछ व८फ़ *झ८ब्र थझे नभिडिब्र तांथ चांद्दइ, चटनक बांब्रशांच्च जभिडिब्र छघ९कांब्र बांग्लौe


تعیت

আছে । মানসিক উৎকর্ষ বন্ধনের জন্ত ডচেরী এই ভাবে যথেষ্ট খরচাও ক’রে থাকেন । ষবদ্বীপে আসবার জন্ত য়বীন্দ্রনাথকে যারা যারা আমন্ত্রণ করেছিলেন, তাদের মধ্যে এই কুনস্ট্রক্রিং সমিতি ছিল প্রধান। এই সমিতির বাড়ীতে রবীন্দ্রনাথের আগমনে এক সান্ধ্য সম্মিলন হ’ল। বাতাবিয়ার প্রায় সমস্ত উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। সমিতির স্বন্দর দোতালা বাড়ী, তখন সেখানে একটা ছবির প্রদর্শনী চ'লছিল, আমরা সেখানে এলুম। সকালে যাদের দেখেছিলুম সেই ডচ আর যবদ্বীপীয় ভদ্রলোকেদের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ট ভাবে মেশা গেল। মান বিষয়ে আলাপ চ’লল, আর কবির কথা শোনবার জন্য বা তাকে দেখবার জন্ত সকলের কী আগ্রহ। দ্বীপময় ভারতের শিক্ষাবিভাগের ডচ কর্তা ছিলেন ; মানুষটিকে বেশ হৃদয়বান ব'লে মনে হ’ল, তিনি কবির সঙ্গে খুব আলাপ করলেন। ডাক্তার বস আর ডাক্তার হুসেন জয়ঞ্জিনিঙরাট, প্রাচীন বিদ্যা আর ভাষা, ইতিহাস আর সাহিত্যের লোক, এদের সমান-ধৰ্ম্মা পেয়ে কথা ক’য়ে বেশ আনন্দ হ’ল। ডাক্তার J. Kats কাটুল ব’লে এখানকার একজন বডো প্রত্নবিৎ—ষবদ্বীপের ছায়া নাটের উপর মন্ত এক বই লিখেছেন, যবদ্বীপের প্রাচীন আর আধুনিক শিল্প আর বিদ্যার নানা দিকে এর মূল্যবান গবেষণা আছে, প্রাচীন ঘবদ্বীপীয় ভাষার অনেক বই সম্পাদন ক’রেছেন, এর সঙ্গে আমাদের পরিচয় হ’ল। আর একজন ছিলেন, শ্ৰীযুক্ত P. A. J. Moojen মোয়ন-ইনি বলি-দ্বীপের বাস্ত শিল্পের উপর সম্প্রতি এক বৃহৎ সচিত্র পুস্তক লিখেছেন। এই সমস্ত শিক্ষিত লোক, যার নিজেদের সমগ্র বিদ্যা বুদ্ধি আর শক্তি অর্পণ ক’রেছেন যবদ্বীপের সংস্কৃতির আলোচনায়,-প্রথম দিনেই এদের সঙ্গে পরিচয় আর সদালাপ আমার পক্ষে একটা পরম লাভের বিষয় হ’ল । হোটেলে ফিরে এসে আহার চুকিয়ে নিলুম। গরমের দিন, এদেশে ডচেরী আরামের সব ব্যবস্থা ক’রেছে, খালি বিজলীর পাথার ব্যবস্থা করে নি। ঘরের ভিতর জোর হাওয়া বওয়াকে এর বড়ো ভয় করে—পাছে ঠাণ্ডা লাগে । হল্যাণ্ডের শীতের হাড়-বাপানো উত্তরে' আর সাওরে হাওয়ার কথা, সাতসমুদ্র তেরো-নদীর পারের এই চির-বসন্তের দেশে এলেও এর ভুলতে পারে নি। গরমী কালেও পাপ না নিয়ে, বোধ হয় দরজা জানাল বন্ধ করে, কি ক’রে যে ভচেরা কাটায়, তা ভারতবর্ষে ইংরেজদের আর ধনীলোকের ঘরে পাখার ঘটা দেখে আমাদের আশ্চৰ্য্য লাগল। রাত্রি সাড়ে দশটা ; হোটেলে নাচের জন্য চার পাশ খে চণ্ডীমণ্ডপের মত কাঠের পাটাতন দেওয়া একটা হল