পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের গতি ও প্রকৃতি ঐশৈলেন্দ্রকৃষ্ণ লাহা, এম-এ, বি-এল गाङिउा श्द्रि नग्न । बूरश्न बूण गाश्छिा नव नव कृण ধারণ করে । নিত্যই সে নব-কলেবর পরিগ্রহ করিয়া অ-পূৰ্ব্ব বৈচিত্রে অভিব্যক্ত হইয় ওঠে। চিরপ্রবহমান মানবজীবন যাহার অবলম্বন সেই আবেগশীল সাহিত্য অচল হইয়া থাকিবে কেমন করিয়া ? সাহিত্যের গতি আছে । - - সাহিত্যের গতি আছে, বেগ আছে, চাঞ্চল্য আছে, ইহা যেমন সত্য, এ কথা তেমনই সত্য যে সাহিত্যের একটি অপরিবর্তনীয় প্রকৃতি আছে। সাধারণভাবে বলিতে গেলে এ প্রকৃতির রূপান্তর নাই, বিকার নাই, বৈলক্ষণ্য নাই। চিরন্তন মানবের হৃদয়ের রসে, শাশ্বত আনন্দ-বেদনায় ইহার প্রতিষ্ঠা — বিগত বর্ষের বৈশাখ মাসে রামমোহন লাইব্রেরী হলে সাহিত্যে আধুনিকতা’ নামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করিয়াছিলাম। ক্রযুক্ত প্রমথ চৌধুরী ছিলেন সভাপতি। পরে ‘বিচিত্রা’য় প্রবন্ধটি প্রকাশিত হয়। পত্রাস্তরে প্রমথ চৌধুরী মহাশয় তাহার আলোচনা করেন। সেই প্রবন্ধ শেষ করিয়াছিলাম এই ধরণের কথা দিয়া, সেই কথ। দিয়াই আজিকার আলোচনা আরম্ভ করিতেছি । উপরের উক্তিটি বিশদ করিয়া বলিবার পূৰ্ব্বে সাহিত্য শব্দটির প্রয়োগ ও ব্যবহার সম্বন্ধে গোটকিয়েক কথা বলিয়া লইতে হয়। যে আত্মপ্রকাশের প্রয়োজনে মাচুযের ভাষা স্ফুর্ত হইয়াছে, সেই আত্মপ্রকাশের ব্যাকুলভাতেই সাহিত্যের স্বষ্টি। মাচুৰ্য আপনাকে ব্যক্ত করিতে চায়। আপনার কাছে আপনি ব্যক্ত হইয়া তাহার তৃপ্তি নাই। সে পরকে আপনার কথা শুনাইতে চায়, জানাইতে চায়, বুঝাইতে চায়। পর আমার কথা ভাল করিয়া বুঝিল কি না, লে আমার কথা আনন্দসহকারে গ্রহণ করিল कि न, झनाइब्र uहे चां&ltरुहे चार्टोब्र ऐ९५खि ! चाएँ হুইডেছে প্রকাশের সৌষ্ঠব, প্রকাশের পৌম্বৰ্য্য। অর্থাৎ, षाएँ ध्ङ्गेण्डररु थकाटनग्न ८गड़े ८कोनन शश उ५ निरवद्र নয় পরেরও পরিডোব বিধান করে । मर्तन दिछन विsाब्र-दिtब्रषt१ब्र खिनिग, बूकिब्र कग, --হৃদয়ের সামগ্রী নয়। এই দর্শন বিজ্ঞানের কথাও কোন-কোন অবস্থায় সাহিত্য হইয় পড়ে । সে কখন ? হাক্সলীর বৈজ্ঞানিকী কথা বা রামেন্দ্রম্বন্দরের দার্শনিৰী कथः भक्लिग्नां त्रांभब्र। श्रांनम १iझे आहे छछ cष झांकालौ ব। রামেন্দ্রম্বন্দরের রচনার প্রকাশ-সৌন্দর্ঘ্য আমাদের মনের তৃপ্তিবিধান করে ।” যেখানে রচনা আর্টে পরিণত হইয়াছে, কি-না যেখানে বিষয়-বস্তু ছাড়িয়া ধিয়া প্রকাশ-সৌন্দর্ঘ্যে মাত্র আমরা মুগ্ধ হই, লেখা লেইখানেই সাহিত্য। সাহিড্য কথাটা সচরাচর আমরা এইভাবে ব্যবহার করি। ইহা হইতেছে সাহিত্যের সাধারণ ধারণা। ইংরেজী literature কথাটিও এই রকম ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়। বিচার করিয়া দেখিতে গেলে কিন্তু আমরা দেখিতে পাইব সাহিত্যের সহিত হৃদয়ের যোগ ঘনিষ্ঠ । মানসিক অনুভূতিই সাহিত্যের প্রাণ। কবির মনোভাব রচনার ভিতর দিয়া পাঠকের অনুভূতিৰে উদ্বুদ্ধ করে। কবির মনোভাবের কথা কেন বলিলাম? রচনার বিষয়গত বস্তু কি পাঠকের মনকে আন্দোলিত করে না ? বর্ণিত বস্তু বা আলোচিত বিষয়টিকে আমরা সাহিত্যের মধ্যে সাক্ষাৎভাবে পাই না। কবির প্রতীতি এবং অনুভূতির ভিতর দিয়া আমরা তাহা লাভ করি। যেটি স্বাহ সেটি ঠিক তাহাই, তাহার এতটুকু বেশীও নয় এতটুকু কমও নয়, এমনভাবের অরূপান্তরিত জিনিষ ত আর আমরা সাহিত্যের মধ্যে পাই না। বিজ্ঞানুব দর্শনে চাই ७:काख्छां८व वांनेि बक्लब्लिभ रुडब्लैि । किङ्क गोंश्८िठा ७भन अघकैन घd? न । कविग्न भtनॉछांट्रब्र ङिउब्र निब्रां