পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ৬ষ্ঠ সংখ্যা ] छधू बांश्रिब्रहे नन्न,-७ cनोक्षtबंIब्र चाडांन चाभाब्र স্বপ্তি ভেদ ক’রে স্বপ্নের স্তর পর্য্যন্ত পৌছে গেছে ; কিরণ যেমন জলের উপরটা উদ্ভাসিত করে তার নিম্নভল পৰ্য্যন্ত পৌছে যায়। কয়েকদিন পরের কথা।– সেদিন দুপুরের সৌন্দৰ্য্যপিয়ালায় চুমুক দিতে দিতে যখন ঘুমিয়ে পড়লাম-আমার স্বপ্নলোকে সঙ্গে সঙ্গে একটা অপূৰ্ব্ব মিলন-বাসর জেগে উঠল—কুপে, আলোয় সঙ্গীতে অনিৰ্ব্বচনীয় হয়ে । ঘুমটা ভেঙে গিয়ে মন ষেন বেদনায় আতুর হয়ে উঠল । আমার এ মনে হ’ল না যে, কল্পলেfক থেকে বাস্তব জীবনে ফিরে এলাম,— মনে হল কয়েক মুহূর্ভের মধ্যে নিবদ্ধ, রসঘন, এই বাস্তবের চেয়ে অতিবাস্তব একটা জীবন থেকে বিদায় নিয়ে এলাম, DSBB YSYJ BBB BY MBBBK DBB BBB আভা লেগে রয়েছে—তা’র হাসি আর গানের তরঙ্গ ছলে দুলে উঠছে । এই ঘোরটা বেশীক্ষণ এই রকম নিবিড় রইল না । সমুদ্ধ পুথিবী আবার তার স্পর্শ দিয়ে আমায় সচেতন ক’রে তোলবার চেষ্টা করতে লাগল, - তার প্রাণের-উত্তাপে-উষ্ণ স্পর্শ দিয়ে। জানলার চৌকশ ফ্রেমে রাধান একটা পটভূমি—ওটুকুর মধেষ্ট জীবনের কি বিচিত্র শ্রোত চলেছে ! চলচ্চিত্রের খেলার মত। - জানলার গায়ে ঝুমক জবার গোটাকতক ডাল এসে পড়েছে, ছ’টে। ফুল ঝুলে পড়েছে, ছোট একটা কি পার্থী-মিস্-কালো লম্বা চঞ্চু,-দুটো তীক্ষ্ণ আওয়াঙ্গ ক’রে এসে বসল-ডালে নয়, পাতায় নয়, জবার একটি বাক পাপড়ির ওপর একেবারে । মাঝে মাঝে সেই তীক্ষ আওয়াজ—আনন্দের নি-পাদ স্বর; একটু ঘাড় নড়ে - সমস্ত জবাটি চলে ওঠে।--দূরে রৌদ্রের দীপ্তিমাখা নীল আকাশ ; সাদা বিচ্ছিন্ন মেঘের ছোট-বড় টুকরা সব ভেসে চলেছে। কোনটার কোলে—শ্বেত অঙ্গে তিলের দাগের মত মন্থর গতি একট। চিল..পৃথিবীর কাছাকাছি গতিটা চঞ্চল,-গাছের শাখা-পত্রের দোলা iার্থীদের প্রজাপতিদের ব্যস্তভাবে উড়ে বেড়ান ••••• সবচেয়ে চঞ্চলত পড়েছে আমার জানালার ওপর। পার্থীটা বুৰি মধুর সন্ধান পেয়েছে—ফুলেতে আশা b~C) আর ওতে বেঞ্জায় লুকোচুরি, কাড়াকড়ি পড়ে গেছে ৷ জায়গাটা নিজের ফুহক ছড়িয়ে আমার স্বপ্নের বেদনটি মুছিয়ে দিতে চায় । তবু কোথায় যেন একটু অভাব,—বেদনার রেশ আর মিটতে চায় না । ঘুমের জড়িমাটা চোথে লেগে রয়েছে--তাভে চেতন জগতের স্পন্দনের ওপরও স্বপ্নের কুহেলিকা বিস্তার ক’রেছে,—আশ হচ্ছে, এখনই এমন একটা কিছু ঘটবে, যাতে স্বপ্ন আর বাস্তব জগতের অস্তুরায়ট মিলিয়ে গিয়ে সব একাকার হ’য়ে উঠবে । মম যেন সে মুহূৰ্ত্তটার জন্তে মাঝে মাঝে উদগ্র হয়ে উঠছে । এমন সময় দৈবাৎ আমাদের বাসার পশ্চিম দিকের জনশূন্য বাড়ীটার পানে নজর গেল, এবং একটু আশ্চৰ্য্য হ’য়ে দেখলাম—তা’র উপরের জানাল ছুটে খোলা । আজ দেড় মাসের মধ্যে এই প্রথম । মনে মনে বল্লাম –ধা", লোক শেষ পৰ্য্যস্থ এল তা হ’লে । এ-সিদ্ধান্তে একটু বাধা পড়ল, কাশির আওয়াজে আকৃষ্ট হ’য়ে দেখলাম, ও বাড়ীর বুদ্ধ মালা ফটকে তাঙ্গ৷ লাগিয়ে বাইরে যাচ্ছে ! ভাবলাম—বাঃ এত মন্দ হল ন! ! • ••• হঠাৎ বন্ধুর কথাটা মনে পড়ে গেল, এবং সেই সঙ্গে এ প্রহেলিকার মধ্যে ধেন একট। অর্থ ফুটে উঠল,—একটা আশা । যেন একটা গুঢ় সঙ্কেতে উঠে গিয়ে আমার ঘরের পশ্চিম-মুথে। জানলার কাছে দা ড্রালাম । তারপর যা দেখলাম তাতে সমস্ত শরীরটা যুগপৎ বিস্ময় আর পুলকে কণ্টকিত হ’য়ে উঠল । জানালার পথে ধরে আলে। প্রবেশ করেছে । মাঝপানে একটি শুভ্ৰ শয্যা ; তার ওপর কে একজন গt ঢেলে শুয়ে আছে । রঙীন শাড়ীর নিম্নপ্রান্তের ধানিকট। দেখা যায়,—তার পাড়ের বেষ্টনীর নীচে দু’খনি অলক্তমাপা চরণ, দুটি আধফোটা রক্তপ্রান্ত পদ্ম-কোরকের মক্ত १jft wiftप्ले 65 tो प्लेcम्नtछ••• স্বপ্ত কার দুখানি মচঞ্চল চরণ,—আর কিছু দেখা যায় না। কিন্তু এই আমার সমস্ত অন্তরাত্মাকে নিমেষে


* ه