পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] আশা ᎿᏉᎼ☾ একঝলক আলো পড়েছে,—আর সেই স্থখানি 河叫· অসহ হ’য়ে উঠেছে। বেশ বুঝতে পারছি রহস্তের গুরুভারটা আমার স্বখের মধ্যেও ক্লান্তি এনে দিয়েছে। এক এক সময় মনটা বন্ধুর জন্তে বড় অধীর হয়ে পড়ে,— স এসে তার হাগিঠটি দিয়ে, তার কল্পনাবিমুখ স্বস্থ মনের পর্শ দিয়ে আমtয় তাদের স্থল, স্বনিদিষ্ট জগতে ফিরিয়ে নকৃ,—আমি কল্পনার ঢেউয়ের দোলায় পরিশ্রাপ্ত হয়েছি -কঠিন মাটির স্পর্শ চাই । মনে পড়ে গেল—আমাদের মালী ত আসল কথাট। দানে । তাকে ডাক দিলাম । ডেকেই কিন্তু মনে হ’ল –নf:, পরের বাড়ী নিয়ে মালোচনা করাটা –বিশেষ ক’রে চাকরের সঙ্গে—আরও বশেষ করে আমাদের বয়সের সঙ্গে যখন একট। রহস্য জড়িত রয়েছে--- মালী এলে বললাম, “হ্যা-— গুর নাম কি—ডা জ্ঞারবাবু কবে আসবে ব'লে গেছে ? মালী আমার দিকে স্থিরনেত্রে ক্ষণমাত্র চেয়ে বললে— "সেদিনকে আমি ত ছেলাম না বাবু,-ঠাকুর জানে, তা’কে ডেকে দি গ৷ ?” বুঝলাম প্রশ্নটা বেগাপ্পা হয়ে গেছে, বললাম—“ঠিক ত —মনেই ছিল না—তা, দে ঠাকুরকে ডেকে ।” মালী হঠাৎ পশ্চিমের জানলাটার দিকে একটু চেয়ে লৈলে, “ওটা ভেজায়ে দি বাবু, রোদ আসবার লাগছে— জষ্টির কড়া রোদ আপনার লেগে মোটেই ভাল নয় ।” 象 পরের দিন বন্ধু এলেন। দুপুর বেলা, আমি তখন যুমুচ্ছিলাম। জাগিয়ে, একথা সেকথার পর বললেন, ‘হ্যা, তোমার নামে এসেই যে এক গুরুতর অপরাধের মালিশ ।” বললাম, যথা ।” “তুমিনাকি পশ্চিম দিকের জানলাটা খুলে রাঁধ — জাননা 7–এ বয়সের মনটা লোতুন উডুখ্য পাখীর-পারজালও চেনে না, ফাস ৪ চেনে না--- **** ভাষাটা মালীর বুঝে হেসে বললাম, “কেন, আমার l.ണ്ടും- - - - - - - - - يده سد سد مدعم --- وتمهديaمد هو مدحه حة পার্থী ত পি জরার মধ্যে বেশ লক্ষ্মীটি হয়ে ব’লে আছে, বলেই জানি ।” ব্যাপারটা বন্ধু সবিস্তারে বললেন, “মোটর থেকে নামতেই মালী বিষন্ন দিনে এসে একটি সেলাম ঠুকে ত দাড়াল। একটু ভীত হ’য়েই জিজ্ঞাসা করলাম, “কিরে খবর ভাল ত ?” মালী মাটির দিকে দৃষ্টি নামিয়ে ডাইনে বায়ে শুধু ঘাড় নাড়লে । বলতে কি, আমার শরীরট। হিম হ’য়ে গেল, তাড়াতাড়ি প্রশ্ন করলাম, “কেন, বাবু ভাল আছে ত ?” মালী তেমনি ভাবে বললে,-“শরীলে ত ভাগই আছেন किछु वामब्रा न झ्य भू'ा-श्°भू ८लाक, आभनि उ ডাক্তার, বাবু?—বলি, আগে মন, পরে ত শরীল ? ভরসার নিঃশ্বাস ছেড়ে বললাম, “ একশ বার ;–ত। মনই বা ভাল নেই কেন শুনি ?” মালী বললে, “আপনাকে মেশিন বলতে গেলাম বাবু, তা কথাটা গেরাহির মধ্যি আনলেন না। ও পশ্চিমের বাড়ীটা আপনাদের ভরে বেলকুলষ্ট ভাল লয়—কত লধ্য জোয়ানের সে মাথ। বিগড়ে একেবারে পাগল করে দিয়েছে বলবার পারি না । গুয়ে ভয়ে আমরা বুড়ার ও ওদিকে লজর করি না ; চুপচাপ নিজের কাল্পটি সেরে ঘরকে যাই । আপনি এষ্ট তেতেপুরে নামলেন, একটু ঠাগু! হোন গা । মোদ, গুনার লাড়ীটা একবার পরখ ক’রবেন ; আর গরীবের আঙ্গি, গুনাঞ্চে পশ্চিম দিকের জানলাছ বন্ধ রাখতে বলবেন । কি জানেন বাৰু?— এ বয়সের মনড়া লোতুন উডুখ্য পাপীর পার-জালও চেনে না, ফসিও চেনে ন৷ ” “এই ত মালীর অভিযোগ ; তোমার পশ্চিম দিকের জানলাণ্ড ত গোলা দেখছি, ওদিকে ‘হানাবাড়ীর জানালাও ঠিক সামনাসামনি খোল,—কোনো অলোকস্বন্দরীর কুদৃষ্টিতে ধাল হোচ্ছ না ত ? নাড়ীটাড়ি হাতড়ে श्रीय कि ?” বন্ধু হাসিতে লাগিলেন। অনেক চেষ্টায় মুখের সহজভাবটা বজায় রেখে বললাম, “কুদৃষ্টি স্থদুটির খোজ রাখি না ; তবে আমার নাড়ী