পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

`ඵV বয়স্ক নারীরা সমবায় মণ্ডলীর অংশ ক্রয় করিতে পারেন । মগুণী বিক্রয়যোগ্য মনে করিলে অংশীদারদের কারুশিল্পাদি বিক্রয়ের ভার লন । ৭২ই কলেজ ষ্ট্রীট ঠিকানায় ঈহাদের সমবায় ভাণ্ডার স্থাপিত হইয়াছে। সেখানে মেয়েদের ব্যবহারের উপযুক্ত শাড়ী জাম, বাসন-কোসন মণিহারি দ্রব্য ইত্যাদি নানা জিনিষ পাওয়া যায় । পূজার পূৰ্ব্বে মেয়ের। যদি নিজেরা গিয়া পছন্দমত জিনিষ কিনিতে চান, তাহা হইলে সমযায় ভাণ্ডারে তাহার অনেক স্বযোগ পাইবেন । মেয়ের স্বয়ং জিনিষ বিক্রয় করেন, স্বতরাং নিজ রুচি ও প্রয়োজন মত জিনিষ নিজে কিনিয়া আনার স্ববিধা সেখানে যথেষ্ট । আশা করি মহিলারা এখানে পূজার বাজার করিয়া নিজেদের এবং দোকানের উপকার করিবেন। বঙ্গে নারীর প্রতি অত্যাচার অনেক বৎসর হইতে বাংলা দেশে অনেক নারীর প্রতি মানা প্রকার অত্যাচার হইয়। আসিতেছে । এই অত্যাচার অন্তঃপুরে পরিবারের লোকদের দ্বারা, এবং ঘরের বাহিরে অন্ত লোকদের দ্বারা, দুই রকমই হয় । অন্তঃপুরের অত্যাচার লোকসমাজে খুব কম প্রকাশিত হইলেও, তাহারও কিয়দংশের জন্য আদালতে মোকৰ্দ্দমা হওয়ায় তাহার সংবাদ খবরের কাগজে বাহির হইয়৷ থাকে । ঘরের বাহিরে যে অত্যাচার হয়, তাহার খবর কিছু বেশী বাহির হইলেও, যত নারীর উপর অত্যাচারের খবর বাহির হয়, তাহার ৪/৫ গুণ বেশী নারী নিগৃহীত হইয়া থাকেন, তাহাতে সন্দেহ নাই। পূর্বে এই সকল অত্যাচারের সংবাদ ও সংখ্যা খবরের কাগজ হইতে সঙ্কলন করা ভিন্ন উপায় ছিল না ; পুলিগের বার্ষিক সরকারী রিপোর্টে এই প্রকার অপরাধের কোন আলাদা বৃত্তান্ত ও সংখ্যা থাকিত না। পরলোকগত পুলিসের ইনস্পেক্টর-জেনেরাল মিঃ লোম্যান ১৯২৯ সালের রিপোর্টে প্রথম ইহার বিবরণ দেন এবং বঙ্গের সর্বত্র পুলিস কৰ্ম্মচারীদিগকে এইরূপ অপরাধের তদন্ড ও অপরাধীদের শাস্তি দিবার চেষ্টা করিতে আদেশ দেন। প্রবাসী—কার্ভিক, సిరిలిy [ es* छां★, २झ थ७ ১৯৩০ সালের বাধিক পুলিস রিপোর্ট বাহির হইয়াছে । তাহাতে যতগুলি অপরাধের কথা আছে, তাহা সম্ভবতঃ প্রকৃত সংখ্যার সিকিও নহে। কারণ, অধিকাংশ স্থলে নিগৃহীত নারী ও তাহাদের আন্ধীয়ের লোকলজ্জা ও জাতিচু্যুতির ভয়ে, কখন কখন পণ্ডপ্রকৃতি দুবৃত্ত অত্যাচারীদের ভয়ে, কখন কখন বা দারিদ্র্যবশত:, মোকদমা করেন না । ১৯৩০ সালের বঙ্গীয় বাৰ্ষিক পুলিস রিপোর্টের ২৯ পুষ্ঠায় এইরূপ অপরাধ সম্বন্ধে যে অস্থচ্ছেদটি আছে, তাহাতে দেখা বায়, ধে, নারীহরণের ১৯৮টা এবং সতীত্বনাশের বা সতীত্বনাশীর্থ বল প্রয়োগের ৪১১টা মোকদ্দমা সত্য বলিয়া ঐ বৎসর গৃহীত হয় । নারীহরণের ৬৮ট। মোকদ্দমায় ১৭৯ জন অপরাধীর এবং সতীত্বনাশ বা তাহার চেষ্টার ১৩-টা মোকদ্ধমায় ১৬• জনের শাস্তির আদেশ হয় । বাকী মোকদমাগুলার বিচার বৎসরের মধ্যে শেষ হয় নাই । কোন জেলায় এইরূপ মোকদ্ধমা কত হইয়াছিল, তাহার তালিকা ১৯৩০ সালের বাধিক পুলিস রিপোটের পরিশিষ্টে ৬৯,৭০, ৭২ ও ৭৩ পুষ্ঠায় আছে । নীচের তালিকাগুলি তাহা হইতে সঙ্কলিত । ১৯৩০ সালে বঙ্গে নারীহরণের মোকদ্দমা। জেলার গত বৎসরের বর্তমান এই বধের সত্য विषli #ख নাম। মুলতবি । বর্ষের। মুলতবি । মোকদ্দমা। মোকদ্দমা । ২৪ পরগণ। ৫ B: も 及也 नशैंौम्नां や 3s 2 >\& - ty बू*िषांबांश - - - -- — – যশোহর } ty ૨ t; - খুলনা સ 鬱 있 \වා > схіё Ув е в Σ Σ ՅՆ O 3ծ বৰ্দ্ধমান > * 를 ጏፃ > > বীরভূম - "E - > *- 2 বাঁকুড়া - "రి - - 3. মেদিনীপুর — > - g t- > इको - kr vరి vථා } १ হাওড়া o 電 8 o > \... মোট ৬ * vరిశి లి *