পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ബാ প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড দওধরকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “কোথ। গেল সে কুলাঙ্গার ? নূতন সম্রাট ইভিমধ্যেই অর্ধপটে উঠিয়া বসিয়াছেন, এই সংবাদ প্রাসাদে এবং নগরে বিছাদ্বেগে প্রচারিত হুইধু পড়িয়াছিল । পৌরসজ্যের প্রতিনিধিগণ, অমাত্যবর্গ, কুলপুত্ৰগণ, প্রহীগর, দণ্ডধর ও দেীবারিকে সমুদ্রগৃঙ্গ পরিপূর্ণ হুইয়া উঠিয়াrছল। একজন দণ্ডধর নুজুন রাজমাতার কথা শুনিয়া জনাস্তিকে বলিল, “কুলাঙ্গারই বটে ।” জয়ম্বামিনী পুহকে অর্যোপটে উপবিষ্ট দেখিয়া বলিলেন, “তুই হতভাগা এখানে এসে বসে আছিল, আর ওদিকে যে সম্রাটের গঙ্গাযাত্র হচ্ছে না ।” রাম । ব্যস্ত কেন মা ? সম্রাট যখন মরেছেন, তখন नंणांडौ८ब्र७ या८वन, अभe झ८बन । রুচি ৷ সিংষ্ঠাসমট। ফাক ফাক ঠেকছিল কি না ম', তাই আগে থেকে অধিকার হয়েছে। রাম। আর দত্ত ঠাকুরাণী যাতে হীরা মুক্তাগুলি এই ফাকে সরিয়ে ফেলতে না পারেন, তার ব্যবস্থ৷ কল্পছি। জয় । তোকে এ বুদ্ধি কে দিল । রাম। কেন, আমার মন্ত্রী রুচিপতি । জয় । ভোর রুচি, যমের অরুচি। ওরে কুলাঙ্গার, ভোর পিতার মুভদেং প্রাসাদের অঙ্গনে পড়ে আছে, জ্ঞাতিবর্গ ভোর প্রতীক্ষায় বসে আছে, আর তুই কি-না অশুচি অবস্থায় সিংহাসনে চড়ে বসে আছিল ? রাম । তুমি বুঝছ না মা, আগে সিংহাসনটাতে পাকা হয়ে নি। পরে পিতাকে গঙ্গাতীরে নিয়ে যাব । রুfচ । মহারাজের ভয় হচ্ছে মা, পাছে আৰ্য্যপট্র থেকে পিছলে পড়েন । এই সময়ে দত্তদেবী সমুদ্রগৃহে প্রবেশ করায় সকলে সসম্ভ্রমে পথ ছাড়িয়া দিল, এবং অভিবাদন কঞ্চিল । তিনি রুচিপতির কথা শুনিয়াছিলেন, উত্তরে বলিলেন, “কোনো ভয় নাই ব্ৰাহ্মণ, মহারাজাধিরাজ সমুদ্রগুপ্ত তন্থভাগ করেছেন বটে, কিন্তু তার আদেশ প্রতিপালন করতে আমি আছি । পুত্র, তুমি নেমে এস, সিংহাসন থেকে তোমার পদ জ্বলিত হবে না। মহারাজের দেহ অনেকক্ষণ অঙ্গনে পড়ে আছে, তীব্র রৌদ্রে দেহ বিকল হবে, আমার মনে হচ্ছে তার কষ্ট হবে ।” রুচি । এর পরে তোমার ছেলে যদি তোমার কথা না শোনে ? দত্ত। ব্রাহ্মণ, কে তুমি জানি না। আমার পুত্র সমুদ্রগুপ্তের পুত্র। সে পিতার আদেশ অবহেলা করবে না । রুচি। বিশ্বাস কি ? দত্ত। কে আছিল, চন্দ্রগুপ্তকে সমুদ্রগৃহে নিয়ে আয় । একজন দ গুধর চলিয়। গেল । রামগুপ্ত পট্টমহাদেবীকে জিজ্ঞাসা করিলেন “প্রাসাদের হীরে মুক্তোগুলো কোথায় রেখেছেন, ঠাকরুণ ?” লজ্জায় রক্তবর্ণ হইয়া দত্তদেবী বলিয়া উঠিলেন, “সমস্তই আছে, সমস্তই তোমার, পুত্র, কিছু নিয়ে স্বাব না । ** সমুদ্র গৃহের সমস্ত লোক রুষ্ট হইয়া উঠিল, হরিষেন বলিয়া ফেলিলেন, “ছি, ছি, একি অভদ্র ব্যবহার ! মুহূৰ্ত্তপূৰ্ব্বে ঘে মারী সসাগর ধরণীর অধীশ্বরী ছিলেন, স্বামীর শোকে ধিনি এখনও বিহবলা, কোন প্রাণে তার অঙ্গের অলঙ্কার চাইছ, যুবরাজ ? ” শত শত অসি কোষে ঝঙ্কত হইল, পৌরসঙ্ঘের প্রভিনিধিগণ ও মহানায়কগণ দৰ:দবীকে বেষ্টন করিয়া দাড়াই লেন । রামণ্ডপ ঈষৎ হাসিয়া বfললেন, “প্রাসাদের সমস্ত মণিমুক্তাই ওঁর কাছে আছে, পরে যদি কিছু না মেলে সেই জন্তে আগে থাকতে বলে রাখছি। অঙ্গের অলঙ্কারের কথা কি আমি বলতে পারি ?” জয়শ্বামিনী উপস্থিত জনসঙ্ঘের মনের ভাব বুঝিজে পারিয়া বলিলেন, “রাম, এখন ও-সব কথা তুলে কাজ नाइँ ।” ঈষৎ হাসিয়া দত্তদেবী বলিলেন, “লজ্জা কিসের দিদি, প্রাসাঙ্গ থেকে কিছু নিয়ে যাব না, তোমার সম্মুখে অঙ্গের বস্ত্র পধ্যস্ত পরিত্যাগ করে যাচ্ছি।” ক্ষিপ্রহস্তে সৰ্ব্বাঙ্গের বহুমূল্য অগঙ্কার আধ্যপট্রের প্রান্তে নিক্ষেপ কারয়। लख८भदौ त्रांयांद्र कश्zिलन, “लब्छ। निदाब्र८*न्न खछ কেহ আমাকে একখানা বস্ত্র ভিক্ষা দাও।”