২৬৬ -*** ۳ مه حد a به ছিলেন। তিনি এত ভাল স্থবলসংবাদ’ যাত্রা করিতেন ষে লোকে যলিত নীলকণ্ঠ তেমন পারিভেন দা । নীলকণ্ঠের কবিত্ত্ব, আর ঐবাসের পাণ্ডিত্য। ( বাঁকুড়া ) বিষ্ণুপুরে নটবর দাস “কৃষ্ণলীলা” যাত্র করিতেন। বিষ্ণুপুরের নিকট রাধানগরে রামেশ্বর শর্ম ‘রাবণবধ’ ও ‘রামলীলা যাত্রা করিতেন। বিষ্ণুপুরে বৈষ্ণব মহংদাস ‘কৃষ্ণলীলা যাত্রা করিতেন । চন্দ্রকোণায় আর একজন গোবিন্দ অধিকারী কৃষ্ণযাত্রা করিতেন । অধিক দিনের কথা নয় ভূষণ দাস ধাত্রা করিয়া বেশ নাম করিয়াছিলেন। স্বাদব বম্ব্যোপাধ্যায় "দক্ষযজ্ঞ' ‘गडोनाक' याज कब्रिाउन । चख्द्र माcमब्र ‘बूषिष्ठिरब्रब्र স্বৰ্গারোহণ ও ‘অভিমন্থা'র পাল বেশ জাকিয়াছিল। মেদিনীপুর পাটনা বাজারের অঙ্কুর প্রামাণিকের যাত্রা খুব বিখ্যাত ; মেদিনীপুর কোত্তবাজারের পূর্ণেন্দু সাহার ধাত্রাও নাম করিয়াছিল। মেদিনীপুর-শ্ৰীমন্তপুর-নিবাসী শ্ৰীনাথ চক্রবর্তী ও গিরিশ চক্ৰবৰ্ত্তীর কৃষ্ণযাত্র বিখ্যাত श्लि । * ঝালকাটির মধুর সাহার লক্ষবলি’ পালা খুলনা, বাগেরহাট প্রভৃতি স্থানে অভিনীত হুইধা খুব নাম করিয়াছিল। বারাসাতেও একজন মথুর সাহা ছিল। মৈমনসিংহে গৌরমোহন অধিকারী প্রাচীন যাত্রাওয়ালা। তিনি ধ্রুবচরিত্র, নিতামিলন, নরমেধযজ্ঞ, মার্কণ্ডেয়ের হরিপাদপদ্মলাভ অভিনয় করিয়া প্রসিদ্ধি লাভ করেন । বিখ্যাত ইন্দ্রমোহন নট (নট্র—নর ) তাহার বায়েন ছিলেন। ইহার মত বায়েন পূৰ্ব্ববঙ্গে বিরল। সনাতন অধিকারী মৈমনসিংহে মতি রায়ের যাত্ৰাভিনয়ের পালা গায়িয়া সাধারণের মনোরঞ্জন করিতেন । ফরিদপুরের চন্দ্রকান্ত অধিকারীর মত তাবপ্রবণ স্বাঞ্জাওয়ালা বড় বেশী নাই । মাদারিপুরে কালীনাথ छाछां*ी ७ cणादिन्छ ( कौर्डनौब्रांब्र) नdझेब्र छांक-नांध খুব ছিল। গোবিন্দের ভ্রাতুষ্পুত্ৰ পালং গ্রাম-নিবাসী ব্ৰজবাসীও ভাল ৰাজা করিতেন। বরিশালের স্থাগ কোম্পানির ব্ৰজবাসী অধিকারী নিপুণ যাত্রাওয়ালা ছিলেন। বরিশালের অন্তর্গত মাহিলাড় প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ [ ०s* छांग, २ग्न थर, ATAAA SAAAAA AAAA SAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAACAMMMTMAMMAAee TTSTTSAASAASAASAAAS এানিবাসী গোবিদ यूनौ बाजाब्र छप्न झ्ण भाद. করিতেন । वैश्के शिब्रिनळ्ऊ cछोधूम्रेौ बाजांख्निञ्च कब्रिहउन । ইহার যাত্রা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ছিল। পূর্ববঙ্গে উমানাথ ঘোষাল, অছিভূষণ ভট্টাচাৰ্য্যরচিত ‘স্বরধউদ্ধার’ তুলসীলীলা, দণ্ডীপৰ্ব্ব, উত্তর-পরিণয়, বোধনে বিসর্জন, রাই উন্মাঙ্গিনী ও রামাশ্বমেধ পাল৷ অভিনয় করিতেন। এ ছাড়া সাতরা কোম্পানী, নারায়ণ দাস প্রভৃতি আরও অনেক যাত্রাওয়াল ছিল। কত নাম করিব। . ওড়িষা ও আসাম-প্রদেশে অনেক দিন হইতে যাত্রা চলিয়া আসিতেছে । আসামের শঙ্করদেব-শিষ্য মাধব-দেবরচিত নামঘোষা’ হইতে আসামে কতকগুলি প্রাচীন বাঙ্গালাযাত্রার উপকরণ পাওয়া যায়। ওড়িষার বর্তমান ধাত্রা বঙ্গদেশের অন্থকরণে সংস্কৃত হইতেছে । ওড়িযার প্রাচীন যাত্রায় দেখিবার মত জিনিস ‘মুখোস'। পূৰ্ব্বে মুখোস না হইলে ওড়িষায় ৰাজা হইত না, এখনও মুখোসের রীতি অপ্রচলিত হয় নাই। সেকালের যাত্রায় যেখানে কৃষ্ণলীলার গান দিতে হইত, সেখানে যাত্ৰাদলের ছোট ছোট ছেলেরা পায়ে ঘুমুর বাধিয়া নাচিত। তাহার গায়িবার সময় তালে তালে পা ফেলিত । তাহাতে ঝুমুর ঝুমুর মিঠে জাওয়াজ इहेउ । eहे शाप्नब नाय हिण 'इयूब' ।। ७३. इयूत्र গান হইতে পরবর্তী কালের ঝুমুরের ऋनब्र ऋडेिश्श्बा थोकि८रु । ... : : - সেকালে ধাত্রার আসরে নাচের ব্যবস্থাটা কিছু গুরুতর ছিল। পাত্র পাত্ৰী সকলকেই নাচিতে হইত। রাধাকৃষ্ণ, বিদ্যা, স্বন্দর, অভিমস্থ্য, উত্তর, অৰ্জ্জুন, ত্ৰৌপদী —কেহই নাচ হইতে অব্যাহতি পাইতেন না । শ্রোতcनब्र छूट गच्णाक्रनब्र जछ नक्णप्कहे ७कबांब्र नाछिटङ হইত। যাত্রায় সং দেওয়া একটা অবগুকৰ্ত্তব্য হইয়া পড়িল । তা সে সং হউক, কেলুম্বা ভলুয়া হউক, বা মটুকুই হউক। মটক সেকালে তারিফের সং।
