পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংe্যা ] স্বাবলম্বন এবং সহযোগিভায় পরম্পরাপেক্ষিক ব্যক্তি ও সমাজের উafভমূলক স্বষ্টি কাজ লষ্টয়া এই পরীপঞ্চায়েতের সার্থকতা। দেশের স্নাষ্ট্র বা রক্ষণশক্তি যথন দেশের অন্তঃপ্রকৃতির অস্তুগত ছিল, তখন এই পঞ্চায়েংই পল্পীবাসী তথা ভারতের কোটি কোটি জনসাধারণের ঐবিধান করিয়াছে। কিন্তু রাষ্ট্রনিলিপ্ত দেশের বক্ষে বেদিন অতর্কিতে উহার ধারাবিযুক্ত শিক্ষা ও শোষণশীল রাষ্ট্রব্যবস্থা স্থাপিত হইল, সেইদিন হষ্টতেই পঞ্চায়েং প্রথায় ক্ষয় ধরিখা সহস্ৰ সহস্র পল্লী ও অগণিত জনগণের সৰ্ব্বনাশ ঘটয়াছে। আজ দেশে প্রবল অর্থাভাব, অশিক্ষা, এবং তদান্থবfঙ্গক স্বাস্থ্য ও নীতির অবনতি । দুঃসহ ঃগ প্রভোককে তাহার আপন স্বার্থের প্রতি সচকিত করিয়ু তুলিয়াছে। ফলে দেখা দিয়াছে স্বার্থপর ব্যক্তিস্বাভক্স এবং জীবিক লষ্টয়া নিৰ্ম্মম প্রভিযোগিতা । ভারতীয় স্থিতিশীল পল্পী সমাজে স্বেচ্ছাচার ও বহুিমুীভাব জাগাইয়া সামাজিক যোগ বন্ধন ছিন্ন করিবার উহাই অল্পতম কারণ । কিন্তু এই দুৰ্গষ্টির মধ্যেই সেী ভাগ্যের সূচনা ৰাগfকত। ব্যক্তিস্বাভস্ত্রোর সঙ্গে সঙ্গে স্বাবলম্বনহেতু একদিকে জাগিতেছে কৰ্ম্মের তাগিদ,—অগুfদকে, দেশজোড়া দুঃখের জগদ্ধল পাথর না সরাইয়। বিচ্ছিন্ন শক্তিতে একের দুঃখ লাঘব করা যে কি দুঃসাধা,—এই কঠোর সত্যের উপলব্ধি হইতে জাগিজেছে সমশ ক্রর প্রতিরোধে রেদনাযুক্ত সংঘবদ্ধ গণ-অভিযান । দেশে এপ্লন এমন শিক্ষাই দরকায় যাহ। মাতুষকে স্বাবলম্বী ও সমবায়ুপন্থী করিয়া স্বজন কাজের ক্ষেত্রে ব্যক্তিত্ত্বের বিকাশ এবং বিশ্ববোধের উদ্বীপনায় তাহার সংঘবল ও হৃদয়উদারতা বৃদ্ধি করিতে পারে । পাখিৰ দুঃখের সমাধানে আজ বিভিন্ন নামে ও রূপে এক গণতন্ত্রই দেশে দেশে ছড়াষ্টয়া পড়িতেছে । যুক্তিমূলক অর্থ ও রাষ্ট্রনীতির ধারাতে ইহাদের মূল আন্দোলন প্রবাহিত । ভারতে ধে পল্লীপঞ্চায়েৰ স্থদীর্ঘ কাল চলমান श्णि, फ़ैशा७ अक्डरञ्जब्रहे ७क दिविहे बूढ़े बहाँ ; किङ्क खेशद्ध छिखि इहेtडरइ खादभूजरू १*बूरुिद्र छनब्र । नप्*ब्र कणJा+नइनउ दाखिन्ब्र ८ष चाङाषिक थकालवृखि ठांशई পল্লী-পঞ্চায়েৎ Հե-> ধৰ্ম্ম । গে:ড়াতেই ধৰ্ম্ম থাকায় ভারতে জীবিকা হইতে জীবন, রক্ষণ ইষ্টতে স্বজন, থও হইতে সমগ্র ও নশ্বর হইতে চিরস্তানব দিকেই লোকের দৃষ্ট পড়িয়াছে বেশি। তfহাতে এ দেশে শিল্পসাহিত্যের বিচিত্ৰ স্থষ্টিীলায় মনুষ্যত্বের সার্থকতা ঘটয়াছে বিলক্ষণ, কিন্তু বিষয়দৃষ্ট नृान श्sघ्नt८ङ बारडत छौवन ७२icन विज्रविडe झ्झेब्राcछ् কম নয় । অস্থ ভূfতজfভ হ'ষ্টই মানবসভ্যতার আদর্শ ফল । লোকে লোকে, কালে কালে, দেশ হইতে দেশান্তরে এই আদর্শেই মাত্মষ জীবনের সার্থকত খুজিবে । কিন্তু শুধু কেবল স্বঃ গুইলেই চলে না, কিছু গড়তে বা তাহাকে স্থিতিশীল করিতে হইলে বৈষয়িক স্ব ব্যবস্থারও প্রয়োজন আছে । অর্থ ও রাষ্ট্রনীfভ এই প্রয়োজনেই কাজে লাগে । কিন্তু ভারতের বfহরে তাহা স্বার্থের সংঘাতমূলক প্রভিযোগিতায় পড়িয়া জীবনের বৈষয়িক দৃষ্টিকেই তীক্ষতর করিয়া তুলিয়াছে। মাছুষের শাশ্বত স্বষ্টি তাহাতে ব্যাহত । অকুন্ডু"ত্তর ফন্তু প্রবাহতলে না থাকিলে অনতি কালগত পাশ্চাত্যের মত তাহা কেবল ছল ও কলের সাহায্যে জগতকে শুষিয়া শ্রেণী-সমস্তার অনাহুষ্টি ঘটাইজে পারে । কি ও রাশিয়া, প্যালেষ্টf*নের মত জনসাধারণের মুমূর্য দেহকে প্রাণপন্যায় উর্বর করিতে পারে না। রাষ্ট্র ও অর্থনীতির আধুনিক মোট কাৰ্য্যকারিতা দাড়াইয়াছে জনগণের মধ্যে "সংঘাভিধান’ জাগাইয়া তোলা। পাশ্চাত্যে এই অভিযানের মধ্যে হিংসা, কুরতা এবং পশুবলের প্রবর্তন থাকায় উহ! পার্থিব প্রকৃত শাস্তি বিধানে অসমর্থ। কিন্তু ইদানীং ভারতবর্ষে যে নিরুপদ্রব আন্দোলন চলিয়াছে, স্বজনশীল প্রেমান্থ ভূতি উহার প্রধান অস্ত্র হওয়ায় ভাব ও বাস্তব জীবনকে পরস্পরের সহিত স্বসঙ্গত করিয়া উহা মন্থম্যত্বকে চিরন্তন সার্থকতার পথে চালাইতে অধিক ভর সক্ষম। সার্বজনীন কল্যাণ নীতিত্ব পরিপন্থী অন্যায় কোনোরূপ বল প্রয়োগই ইহাতে বিহিত নহে, কিন্তু বিহিত আছে তাহার অস্থগত সভ্য সাধনার জন্ত সংঘবদ্ধ আপ্রাণ প্রতিরোধ। এই আন্দোলনের দুইটি र्मिक,-4कमिदक देशव्र ग*न-कष चावणचन, अछधि८क इघाडिषांन। ७कवि८क चौबन बिकान, जनब्रक्ट्रिक