পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে পরিচিত হন। আমেরিকায় তিনি মিসেস মে ফষ্টার নাম্নী এক ধনী মহিলার সঙ্গে পরিচিত হন । উত্তরকালে তিনি তাহার অধিকাংশ সম্পত্তি মহাবোধি সোসাইটিকে দান করেন । এখন তিনি স্বর্গগতা । ১৯৯১ সালে ধৰ্ম্মপাল মহাশয় পুনরায় সারনাথে আসেন এবং তিন বিঘা জমি ক্রয় করিয়া একটি আবাস নিৰ্ম্মাণ করান । ১৯০৪ খৃষ্টাব্দে শ্ৰীমতী ফষ্টার কর্তৃক প্রেরিত অর্থদ্বারা সারনাথে একটি অবৈতনিক পাঠশালা স্থাপন করেন। এইবার স্বত্রপাত দেখা দিল । ক্রমে ক্রমে তিনি কলিকাতায় একটি বিহারনিৰ্ম্মাণে সমর্থ হইলেন, এইসঙ্গে তিনি গয়া, বুদ্ধগয়া এবং সারনাথে যাত্রীনিবাস প্রতিষ্ঠা করেন । তিনি বারকয়েক ইউরোপ এবং আমেরিকা গমন করেন । তিনি শেষবার ১৯২৫ সালে ইংলণ্ডে একটি বৌদ্ধমিশন প্রতিষ্ঠা করেন এবং ইংলণ্ডে প্রথম বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করিবার সঙ্কল্প করিয়া জমিও ক্রয় করেন । এখনও সে বিহার নিৰ্ম্মাণকায্য त्रांब्रख झ्छ नॉईं । ১৯২২ সালে তিনি তার ধোবনের স্বপ্নকে রূপ দিবার প্রয়াসে সারনাথে এক বৌদ্ধবিহার প্রতিষ্ঠাকল্পে যুক্তপ্রদেশের তদানীন্তন গভর্ণর দ্বারা ভিত্তি স্থাপন করান। সেদিন নব বৌদ্ধ ইতিহাসের এক অভিনব স্বচন । ভারত-সরকার এই সাধু প্রতিষ্ঠানের জন্ত প্রায় ৪-বিঘা জমি বিনামূল্যে মহাবোধি সোসাইটিকে দান করেন। ভগবান বুদ্ধদেব যে প্রকোষ্ঠে বাস করিতেন, শিলালিপি হইতে জানা যায় যে, তাছার নাম ছিল - “মূলগন্ধকুটি”। এইজন্য এই নবকল্পিত বিহারের নাম "মূলগন্ধকুটি" রাখা হইল। অনেক দুৰ্য্যোগ, অভাব অনটনের মধ্যে ১৯৩০ সালে এই মন্দিরের নিৰ্মাণকার্ষ্য সমাধা হয়। মন্দিরের প্রধান চূড়াটি ১১• ফুট উচু। মন্দির মধ্যস্থিত দেওয়ালসমূহে বুদ্ধের জীবনী চিজিত হইবে । এই মন্দিয়-নিৰ্ম্মাণে প্রায় একলক্ষ বিশ হাজার টাকা খরচ হইয়াছে এবং অধিকাংশ টাকাই চট্টগ্রাম, ব্ৰহ্মদেশ, সিংহল, চীন, জাপান প্রভৃতি বৌদ্ধপ্রধান দেশ ७द९ चछोछ शंटनग्न बूझ ख्ङटलब्र निर्का श्हेप्च् श्रृंशैज्र হইয়াছে। গদার পরিমাণ উন্ধে ত্ৰিশ সহস্ৰ হইতে নিয়ে সারনাথে নূতন বৌদ্ধবিহার প্রতিষ্ঠা \లిS& এক আনা পৰ্য্যস্ত আছে । সবাই যথাসাধ্য সাহায্য করিয়াছেন । মন্দিরের বাছ উপাদান প্রস্তর বটে কিন্তু ফলতঃ ইহা ভক্তির দেউল। আধুনিক বৌদ্ধ ইতিহাসে ईझांझे “*ङक उद्ध भौ८नब्र शान ।" গত ১১ই নভেম্বর ১৯৩১ সালে মূলগন্ধকুটি বিহারের স্বারোদঘাটন উৎসব সম্পন্ন হুইয়া গেল। তিন দিন পধ্যস্ত মিছিলের অার একটি অংশ এই উৎসব স্থায়ী ছিল । উৎসবের কাধ্যবিবরণী যথাক্রমে :– প্রথম দিবস- পবিত্র বুদ্ধধাতু মিছিল করিয়া মন্দিরে আনয়ন ও স্থাপনা এবং ভিক্ষুগণ কত্ত্বক মন্দিরের দ্বারোদঘাটন, পরে সঙ। দ্বিতীয় দিবস-অনুরাধাপুর (সিংহল) হইতে আনীত বোধিক্রম রোপণ এবং বৌদ্ধসম্মেলন। তৃতীয় দিবস...“ভারত বৌদ্ধধর্শ্বের ভবিষাৎ” সম্বন্ধে আলোচনা এবং তৎপরে জলযোগ এবং লামা নৃত্য । সিংহল, চট্টগ্রাম, ব্ৰহ্মদেশ, চীন, জাপান, লণ্ডন, জাৰ্ম্মানী এবং ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ হইতে প্রায় ৯e • cबौक ७ब६ कउिभन्न थ८बोक यांछौ ७हे उङ चन्नर्छांटन যোগদান করিতে আসিয়াছিলেন। কর্তৃপক্ষ জাহার এবং বাসস্থানের যথাসম্ভব স্বব্যবস্থা করিয়াছিলেন। বাসস্থানের জন্ত র্তাবুর বন্দোবস্ত করা হুইয়াছিল। কাশীনরেশের সৌজন্তে এই সকল তাৰু সংগ্রহ করা कङ्घ°एकद्र श्रृएक जस्त्रदत्रव्र इद्देम्नोश्णि । शंखेँौगििरक