পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্রধারা ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ( পূৰ্ব্বাক্ষুবৃত্তি ) কল্যাণীয়ান্থ আমাকে তুমি মনে মনে অনেকখানি বাড়িয়ে নিয়ে নিজের পসন্দসই করবার চেষ্টা করচ । কিন্তু আমি তো রচনার উপাদান মাত্র নই, আমি যে রচিত। তুমি লিখেচ এখন থেকে আমার বই খুব ক’রে পড়বে—এমন কাজ ক’রে না—অত্যন্ত বেশী ক’রে পড়তে গেলে কম ক’রে পাৰে । হঠাৎ মাঝে মাঝে একখানা বই তুলে নিয়ে সাতের পাতা কি সতেরোর পাতা কি সাতাশের পাতা থেকে যদি পড়তে স্বরু ক’রে জাও হয়ত তোমার মন বলে উঠবে—বাঃ, বেশ লিখেচে তো । রীতিমত পড়া অভ্যাস কর বদি তা হ’লে স্বাদ নষ্ট হ’তে থাকবে – কিছুদিন বাদে মনে হবে এমনই কি । আমাদের স্বাক্টর একটা সীমান আছে সেইখানে বারে বারে বঙ্গি তোমার মনোরথ এসে ঠেকে যায় তবে মন বিগড়ে যাবে। মাজুষের একটা রোগ আছে যা পায় তার চেয়ে বেশী ८*८ङ कांग्न-cनü श्वषन नछब श्ब्र न उर्थन cछक बझे८म्र নিজের হাভে বড় অঙ্ক লেখে, তারপরে যখন ভাঙানো চলে না তখন ব্যাঙ্কের উপর রাগ করে । তোমার প্রকৃতিকে সৰ্ব্বতোভাবে পরিতৃপ্তি দিতে পারে আমার রচনা থেকে এমন প্রত্যাশা ক’রে না । কিছু তোমার ভাল লাগবে কিছু অন্যের ভাল লাগৰে—কিছু তোমার মনের সঙ্গে মিলবে না অথচ অার একজন ভাববে সেটা তারই মনের কথা । নানা ভাবে নানা স্বরে নানা কথাই বলেছি—যেটুকু তোমার পছন্দ হয় বাছাই ক’রে নিয়ে। পাঠকেরও রসগ্রহণ করবার একটা সীমা আছে ; তোমার মন জন্থভূতির একটা বিশেষ অভ্যাসে প্রবলভাবে অভ্যস্ত, সেই অভ্যাস সব কিছু থেকে নিজের জোগান খোজে। কিন্তু কবিতায় কোনো একটা विद्गुलष छांब बफ़ चिनिव नष्ठ, ७भन कि धूब दफ़ चरणब्र खांब । कविडाब्र थूथा खिनिय झ८ष्क ऋष्ठि-अर्था९ রূপভাবন । বিশ্বকাব্যেও যেমন, কবির কাব্যেও ভেমনি,—ন্ধপ বিচিত্ৰ—কোনোটা তোমার চোখে পড়ে, কোনোট আর কারও। তুমি খুজিচ তোমার মনের একটি বিশেষ ভাবকে তৃপ্তি দিতে পারে এমন কোনো একটি রূপ - অন্তগুলোও রূপের মূল্যে মুল্যবান হলেও হয়ত তুমি গ্রহণ করতে চাইবে না। কিন্তু কাব্যের যার যথার্থ রসজ্ঞ, তারা নিজের ভাবকে কাব্যে খোজে ন!— তার যে-কোনো ভাব রূপবান হয়ে উঠেচে তাতেই আনন্দ পায়। তোমার চিঠি পড়তে পড়তে আমার মনে হয়েচে একটা বিশেষ খাজে তোমার চিন্তাধারা প্রবাহিত—সেইটেই তোমার সাধনা । আমরা করি। কেবল সাধকদের জন্ত লিখিনে, বিশেষ রসের রসিকদের জন্তেও না । আমরা লিখি রূপজটার জন্যে—তিনি বিচার করেন স্বষ্টির দিক থেকে—যাচাই ক’রে দেখেন রূপের আবির্ভাব হ’ল কি না । আমার রূপকার বিধাতা সেইজন্যে আমাকে নানা রসের নানা ভাবের নানা উপলব্ধির মধ্যে ঘুরিয়ে নিয়ে বেড়ান—নিজের মনকে নানানখান ক’রে নানা চেহারায়ই গড়তে হয়। যেই একটা কিছু চেহারা জাগে ওস্তাদজী তখন আমাকে চেলা বলে জানেন । আমি ষে-সৰ কৰ্ম্ম হাতে নিয়েচি তার মধ্যেও সেই চেহারা গড়ে তোলবার ষ্যবসায় । উপদেশ দেওয়া উপকার করা গেীশ, রচনা করাই মুখ্য। সেইজন্তেই আমি সবাইকে বার-বার ক’রে বলি, দোহাই তোমাদের, হঠাৎ আমাকে গুরু ৰ’লে ভুল ক’রে না । আমি কৰ্ম্মীও বটে—কিন্তু যার জন্তদৃষ্টি আছে সে বুঝতে পারে चाभि कांक्रकtईद्र कईौं । चाधि कविड निषि, जॉन লিখি, গল্প লিখি, নাট্যমঞ্চেও অভিনয় করি, নাচি নাচাই, इदि चैंकि, शनि, हांगांहे, ७कां८ख ८कांटना ७कर्छी भांख