পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Գեր প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩৮ [ ७>* छांन, २ग्न थ७ perception-এর একটা অর্থ আছে ; এই অর্থ কি তাহা উদাহরণ দিলে বুঝা বাইবে । ছুরির প্রত্যক্ষ হইল অর্থাৎ জিনিষটা কি ও তাহার অর্থ বা উদ্দেশু কি ও ছুরির দ্বারা কি কাজ হইতে পারে, ছুরির প্রত্যেক্ষের মধ্যে এই সব অর্থই আছে। মনোবিদেরা বলেন, এই অর্থ ক্রিয়ামূলক। ছুরি দেখিলে তাহার দ্বারা কি কাজ হয় তাহা অজ্ঞাতসারে মনে আসে। প্রত্যেক ক্রিয়ার মধ্যেই একটা ইচ্ছা বা কামনা আছে । অবহু অনেক সময় আমরা এই ইচ্ছার অস্তিত্ব উপলব্ধি করিতে পারি না। এই ইচ্ছা না থাকিলে ক্রিয়ামূলক অর্থ আমরা বুঝিতেই পারি না এবং অর্থ না থাকিলে বিষয়ের প্রত্যক্ষই হইল না। আর এক দিয়াও প্রত্যক্ষের মধ্যে ইচ্ছার বা কামনার অস্তিত্ব বুঝা যাইতে পারে । ধখন আমরা কোন বিষয়ে মনোনিবেশ করি, তখন সেই বিষয়মাত্র জানিতে ইচ্ছা করি ও অপর কিছু জানিতে চাই না ; এই অষস্থার অপর বিষয়ের প্রত্যক্ষই হয় না। লেখাতে মন দিলে ঘড়ি-বাজার শব্দের প্রত্যক্ষ হয় না । বিষয়বোধ হইতে সঙ্গ, ও সঙ্গ হইতে কামনা বলা কি তাহা হইলে ভুল ? শাস্ত্রকারেরাও বলিয়াছেন, কামনাই প্রথম। কি করিয়া স্থষ্টি হইল বা বহির্জগতের উৎপত্তি হইল বা বহির্বস্তুর প্রত্যক্ষ হইল, সে-সম্বন্ধে ঋকৃবেদে নাসদীয় স্থক্তে আছে —( ১০ম মণ্ডল ১২ স্বত্ত ) कोयनांब्र हल छैनम्न अtऽयं शां इ's &थशभ ऋनद्र बोझ ; बर्नेौरॊी कदिब्रौ *र्षTiटलांछनी कब्लिग्न कञ्चिब्र] झछम्न बिछ নিরূপিলা সবে মনীষার বলে উভয়ের সংযোগের ভাব, अन९ इरॅrठ हस्रैल ¢कभtन मtठब्र धषभ योविठींच । —শৈলেক্সকৃষ্ণ লাহ ইহাতে স্পষ্টই বলা হুইল মনীষীরা নিজের নিজের মন পধ্যালোচনা করিয়া দেখিলেন যে কামনাই প্রথম । ঐতরেয়োপনিষদে প্রথমেই আছে, “এই জগৎ পূর্বে এক আত্মা মাত্র ছিল। নিমেষক্রিয়াযুক্ত অপর কিছুই ছিল না 7 তিনি ভাবিলেন “আমি কি লোক সকল স্বষ্টি করিষ - এখানেও কামনাকে প্রথম বলা হইল। ब्रानtषषविबूदेउख विषहानिविtइन्छबन्। জান্ধৰগুৈধিৰেগ্নায়া প্রসাদমধিগচ্ছতি ॥ es গীতার শ্লোকে যে-কামনার কথা বলা হইয়াছে তাহা পরিস্ফুট অবস্থার কামনা। উপনিষদে ও ঋকবেদের শ্লোকে যে-কামনার কথা বলা হইয়াছে তাঙ্গ পরিস্ফুট কামনা নহে—অজ্ঞাত কামনা ; মনীষীদের নিজ নিজ হৃদয় বিশ্লেষণ করিয়া ইহার অস্তিত্ব বুঝিতে হইয়াছিল, সোজাসুজি তাহ ধরা পড়ে নাই । বিষয়বোধের মূলে আমিও যে-কামনার কথার উল্লেখ করিয়াছি তাহীও अख्लाऊ कांभना ।। ७झे कांभन श्रखांउ यलिग्रांझे वियब्र বোধের পূৰ্ব্বে গীতায় ইহার উল্লেখ নাই ; শ্ৰীকৃষ্ণ ইহার কথা বলেন নাই । ২৬৪-৬৫ বিষয়ের সহিত ইন্দ্রিয়ের সংযোগ বা বিষয় বোধ থাকিলেও কি অবস্থায় দোষ হয় না, এই দুই শ্লোকে তাহাই বলিতেছেন । “স্ববশীভূত আত্মা যার, এরূপ ব্যক্তি রাগ-দ্বেষ হইতে মুক্ত ইঞ্জিয়ের দ্বারা বিষয়ে বিচরণ করিয়া প্রসাদ প্রাপ্ত হন। প্রসাদ প্রাপ্ত হইলে সকল দুঃখ দূর হয় ও প্রসন্নচেতা ব্যক্তির বুদ্ধি শীঘ্রই প্রতিষ্ঠিত হয় ।" এখানে আত্যস্তিক দুঃখনিবৃত্তির কথা বলা হইয়াছে। চিত্ত প্রসন্ন হইলে বুদ্ধি প্রতিষ্ঠিত হয়। চিত্তের প্রসন্নতা লাভ করিবার উপায় রাগ-দ্বেষবিযুক্ত হইয়া বিষয়ভোগ। বিষয়ভোগ ব্যতীত চিত্তের প্রসন্নত হয় না, কারণ মাহুবের ধাতুগত প্রবৃত্তি বিষয়াভিমুখী । বিষয়বোধ না থাকিলে পূৰ্ব্বশ্লোকে বণিজ ইন্দ্রিয়-সংহরণেরও কোন অর্থ থাকে না । কঠোপনিযৎ দ্বিতীয় বল্পী ২৯ শ্লোকে আছে – BBBmmtDDD DDBBBB BBBBBS BDDD S ভমক্রতুঃপগুভি ধৗতশোকে ধাতু প্রসাদাক্ষধিমানমাত্মনঃ। “স্বল্প হইতে সূক্ষ্ম, মহৎ হইতে মহৎ আত্মা এই প্রাণি= সমূহের হৃদয়ে অবস্থিত ৷ অকাম ও বীতশোক ব্যক্তির थाष्ट्रथमल्ल श्हेप्ण आचा ७ चाञ्चाग्न भश्यिाब्र गर्नमणाङ হয়।” ক্ষুধা, তৃষ্ণা, রোগ ইত্যাদি কারণে ধাতু অপ্রসন্ন হইলে মন চঞ্চল হয় ও বুদ্ধি স্থির হয় না। উপযুক্তভাবে বিষয়ভোগে স্বাভাবিক প্রবৃত্তিগুলি প্রশমিত হইয়া ধাতু প্রসন্ন হয় ও শরীরে ও মনে উদ্বেগ থাকে ন i ‘প্রসাদ* শব্দের অর্থ প্রসন্নতা, স্বাস্থ্য ( শঙ্কর ) । প্রসাদে সৰ্ব্বন্ধুঃখানাং হানিরস্তোপজায়তে। প্রসন্নচেতসো ছাগু বুদ্ধিং পৰ্য্যৰতিষ্ঠতে ॥ ৬৫