পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্র-জয়ন্তী গত ১১ই পৌষ ( ২৭ ডিসেম্বর, ১৯৩১ ) রবিবার অপরাক্কালে কলিকাতা টাউন হলের সন্মুখস্থ প্রাঙ্গণে ঐযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের সপ্তভিতম বর্ষ বয়ঃক্রম পূর্ণ হওয়া উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হইতে তাহার সংবৰ্দ্ধন করা হয় । বিচিত্ৰ চন্দ্রাজপতলে পুষ্প ও পল্লবে স্থসজ্জিত বেদীর উপর কবির আসন নিদিষ্ট হষ্টয়াছিল। সভাক্ষেত্রে বহু জনসমাগম হইয়াছিল। বাংলার গণ্যমাঙ্গ ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকেই অগ্ন্যানে যোগদান করেন । অপরাহ্ল সাড়ে চারি ঘটিকার সময় কলিকাতা নগরীর পেীরবৃন্দের পক্ষ হইতে মেয়র ঐযুক্ত বিধানচন্দ্র রায় ৪ রবীন্দ্র-জয়ন্তী-উৎসব-পরিষদের পক্ষ হইতে অন্যতম সহকারী সভাপতি ত্রযুক্ত কামিনী রায় কবিকে লইয়া টাউন হলের মধ্য দিয়া সোপানশ্রেণী বাহিয়া সভাস্থলে আগমন করেন । সমবেত জনমণ্ডলী দণ্ডায়মান হষ্টয়া কাবকে অভ্যর্থনা করেন, তৎপরে মেয়র কবিকে সঙ্গে করিয়া বেদীর উপর তাহার জন্য নির্দিষ্ট আসনে লইয়া যান । কলিকাতার নাগরিকবর্গের অভিনন্দন প্রথমে কলিকাতা কর্পোরেশনের পক্ষ হইতে মেয়র শ্ৰীযুক্ত বিধানচন্দ্র রায় কবিকে মাল্যে বিভূষিত করেন এবং নিম্নলিখিত অভিনন্দন-পত্ৰ পাঠ করেন :– ভ্ৰযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের করকমলে— বিশ্ববরেণ্য মহাভাগ, তোমার জীষনের সপ্ততিবর্ষ পরিসমাপ্তি উপলক্ষে কলিকাতা নগরীর পৌরবুন্দের পক্ষ হইতে আমরা ভোমাকে অভিবাদন করিতেছি । ७झे प्रशननब्रौ cठाभांग्न छद्मशान ७ब६ ८ङांभाब्र cष কবিপ্রতিভা সমগ্র সভ্যজগতকে মুগ্ধ করিয়াছে এই স্থানেই তাহার প্রথম স্ফুরণ। এই মহানগরীই তোমার ঋষিতুল্য জনকের ধৰ্ম্মজীবনের সাধনক্ষেত্র, এই মহানগরীই তোমার নরেন্দ্রকল্প পিতামহের আঞ্জীবন কৰ্ম্মক্ষেয় এবং এক্ট মহানগরীর যে-বংশ ভাবে, ভাষায়, শিল্পে, সাহিছে।, সঙ্গীতে, অভিনয়ে, শিষ্টাচার ও সদালাপে সমগ্র সঞ্চনসমাজের প্রতি ও শ্রদ্ধা অঙ্গন করিয়াছে, তুমি সে বংশেরই অত্যুজ্জল রত্ন—তাই তুমি সমগ্ৰ বিশ্বের গুষ্টলেশ্ব আমাদের BBB BBBB BB S BBBB BBBBBgDDD ggtt লiভ করিয়৷ তু" কলিকাতাবাrlরই মুখ উজ্জল কবিয়ছি । তোমার সৰ্ব্বেত্তোমুপী প্রতি ৪ বঙ্গ ভাষাকে অপপ লৈ গুবে মণ্ডিত কfরথা জগতের সাfগুস্থ ক্ষে ে থ প্রা • ষ্টিত করিয়াছে, তোমার অভিনব কল্পনাপ্রস্থত শিক্ষাব আদর্শ বাঙ্গলার এক নি তৃত পল্লী*ে fবশ্বমানলের শিক্ষ:কেন্দ্রে পরিণত করিয়াছে, এবং তোমার লেখণীfনঃস্ব • অমুহুধারা বাঙ্গালী জাতির প্রাণে লুপ্তপ্রায় দেশাত্মবোধ সঞ্চাবিহু করিয়াছে । হে মাতৃপূজার প্রধান পুরোথিত, ৪ে বঙ্গভারতীর দিগ্বিজয়ী সন্তান, হে জাতীয় জীবনের জ্ঞান গুরু, আমরা তোমাকে অঘ প্রদান করিডেfছ, তুণি গ্রহণ কর । বন্ধে মাতরম্ । তোমার গুণগৰ্বিবত কলিকাতা সদস্তবৃন্দের পক্ষে শ্ৰীবিধানচন্দ্র রায় মেয়র । কপোরেশনের কবির উত্তর একদা কবির অভিনন্দন রাজার কৰ্ত্তব্য বলিয়া গণ্য হইত। তাহার। আপন রাজমহিম উজ্জ্বল কfরবার জন্তই কবিকে সমাদর করিভেন –জানিতেন সাম্রাজ্যচিরস্থায়ী নয়, কবিকীর্ধি জাহাকে অতিক্রম করিয়া ভাবীকালে প্রসারিত । আজ ভারতের রাজসভায় দেশের গুণিজন আপ্যাত— রাজার ভাষায় কবির ভাষায় গৌরবের মিল ঘটে নাই । আজ পুরসভা স্বদেশের নামে কবিসম্বৰ্দ্ধনার ভার লইয়াছেন। এই সম্মান কেবল বাহিরে জামাকে অলঙ্কত