পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ \。 প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড বেড়াজাল গেল ছিড়ে, মাছুষ-উপকরণ পুরোপুরি জোটে না । - অপর পক্ষে কৰির স্বষ্টি যদি সত্য হয়ে থাকে সেই সত্যের গৌরব সেই স্বষ্টির নিজেরই মধ্যে, দশজনের সন্মতির মধ্যে নয়। দশজনে তাকে স্বীকার করেনি এমন প্রায়ই ঘটে থাকে । তাতে বাজারঙ্গরের ক্ষতি হয়, কিন্তু সত্যমূল্যের কম্‌তি হয় না। ফুল ফুটেচে এইটাই ফুলের চরম কথা। যার ভাল লাগল সেই জিৎল, ফুলের জিৎ তার আপন আবির্ভাৰেষ্ট । জঙ্গরের অস্তরে আছে একটি রসময় রহস্যময় আয়ত্তের অতীত সত্য, আমাদের অস্তরেরই সঙ্গে তার অনিৰ্ব্বচনীয় লম্বন্ধ । তার সম্পর্কে আমাদের আত্মচেতন হয় মধুর, গভীর, উজ্জ্বল। আমাধের ভিতরের মানুষ বেড়ে ওঠে, রাঙিয়ে ওঠে, রসিয়ে ওঠে । আমাদের সত্তা যেন ভার সঙ্গে রঙে রসে মিলে যায়—একেই বলে অম্বুরাগ। কবির কাজ এই অম্বুরাগে মানুষের চৈতন্যকে উদ্দীপ্ত করা, ঔদাসীন্ত থেকে উদ্বোধিত করা ; সেই কবিকেই মাকুব বড় বলে ষে এমন সকল বিষয়ে মানুষের চিত্তকে আশ্লিষ্ট করেচে যার মধ্যে নিত্যতা আছে, মহিমা আছে, মুক্তি আছে, ষ ব্যাপক এবং গভীর । কলা ও সাহিত্যের ভাণ্ডারে দেশে দেশে কালে কালে মানুষের অঙ্কুরাগের সম্পদ রচিত ও সঞ্চিভ হয়ে উঠচে । এই বিশাল ভুবনে বিশেষ দেশের মানুষ বিশেষ কাকে ভালবেসেচে সে তার সাহিত্য দেখলেই বুঝতে পারি। এই ভালবাসার দ্বারাই তো মাতুষকে বিচার করা । বীণাপাণির বীণায় তার অনেক । কোনটা সোনার, কোনোট তামার, কোনটা ইস্পাতের । সংসারের কণ্ঠে হাঙ্ক ও ভারী, আনন্দের ও প্রমোদের যত রকমের স্থর আছে সৰই উrর বীণায় বাজে । কবির কাব্যেও স্বরের অসংখ্য বৈচিত্ৰ্য । সবই ৰে উদাত্তধ্বনির হওয়া চাই এমন কথা বলি নে । কিন্তু সমঞ্চের সঙ্গে সঙ্গেই .७धन किडू थांक छाहे, शांब्र हेविड झटवब्र निरक, cनहे *बङ्गांtश्राद्ध निzक बां चकूबांग्रं८कहे बैौर्षrयांन ७ विक्तक করে। ভর্তৃপ্তরির কাব্যে দেখি ভোগের মান্থব আপন জ্বর পেয়েচে, কিন্তু সেই সজেই কাব্যের গভীরের মধ্যে বসে আছে ভ্যাগের মানুষ আপন একতারা নিয়ে—এষ্ট ছই স্বরের সমবায়েই রসের ওজন ঠিক থাকে, কাব্যেও মানবজীবনেও । দুরকাল ও বহুজন ে যে-সম্পদ দান করার দ্বারা সাহিত্য স্থায়িভাবে সার্থক হয়, কাগজের নৌকায় বা মাটির গামূলায় তো তার বোঝাই সইবে না। আধুনিক-কাল-বিলাসীর অবজ্ঞার সঙ্গে বলতে পারেন এ সব কথা আধুনিক কালের বুলির সঙ্গে মিলচে ন—ত যদি হয় তাহ’লে সেই আধুনিক কালটারই জন্তে পরিতাপ করতে হবে। আশ্বাসের কথা এই যে সে চিরকালই আধুনিক খাকৃবে এত আয়ু তার নয় । কবি যদি ক্লাস্ত মনে এমন কথা মনে করে যে কৰিত্বের চিরকালের বিষয়গুলি আধুনিককালে পুরোনো হয়ে গেছে তাহলে বুঝব আধুনিক কালটাই হয়েচে বৃদ্ধ ও রসহীন । চিরপরিচিত জগতে তার সহজ জন্থরাগের রস পৌছক্ষে না, তাই জগৎটাকে আপনার মধ্যে নিতে পারল না । যে-কল্পনা নিজের চারিদিকে আর রস পায় না, সে যে কোনো চেষ্টাকৃত রচনাকেই দীর্ঘকাল সরস রাখতে পারবে এমন আশা করা বিড়ম্বন । রসনায় ধার রুচি মরেচে চিরদিনের আগ্নে সে তুপ্তি পায় না, লেই একই কারণে কোনো একট। আজগবি অন্নেও সে চিরদিন রস পাবে এমন সম্ভাবনা নেই । আজ সত্তর বছর বয়সে সাধারণের কাছে আমার পরিচয় একটা পরিণামে এসেচে । তাই আশা করি ধারা আমাকে জানবার কিছুমাত্র চেষ্টা করেচেন এতদিনে অস্ততঃ তায় একথা জেনেচেন যে, আমি জীর্ণ জগতে জন্মগ্রহণ করিনি। আমি চোখ মেলে যা দেখলুম চোখ আমার কখনও তাতে ক্লাস্তু হ’ল না, বিস্ময়ের অন্ত পাইনি। চরাচরকে বেষ্টন ক’রে অনাদিকালের যে অনাহতবাণী জনপ্তকালের অভিমুখে ধ্বনিত তাকে আমার মনপ্রাণ সাড়া দিয়েচে, মনে হয়েচে যুগে যুগে এই বিশ্ববাণী শুনে এলুম। সৌরমণ্ডলীর প্রান্তে এই • আমাদের ছোট শুামলা পৃখিবীৰে ঋতুর আকাশ দূতগুলি বিচিত্র-রসের বর্ণসজ্জাম্ব সাজিয়ে দিয়ে যায়, এই আদরের चकृ*ाटन चांभांब्र झम८ब्रब्र चछिटबकदांब्रि निरञ्च cषां★ वि८ऊ ८कानक्मिणांणश कब्रिनि । eडिनिन छेषांकाटक