পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@を求や প্রবাসী—মাঘ, లిలిy שיא יצא ליiש ינte এ পাড়াতেই নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ সরকার ব’লে এক ভদ্রলোক আছেন, তার ছেলেকে পড়াতে হবে ।” পিসিমা বলিলেন, "ওমা, এই কাজ ? আমি বলি সাহেবী আপিলে কাজ পেয়েছিস ।” তাহার দুই পুত্রই এক মাৰ্চেণ্ট জাপিলে কাজ করে, ইহা তাহার এক পরম গৌরবের বিষয় । প্রতাপ ক্ষীণ হাসি হাসিয়া বলিল, “সে-সব কি আর সকলের অদৃষ্টে জোটে ! কাহটা গেল কোথায় ?” পিসিমা বলিলেন, “কোথায় আবার ষাবে ? উপরে গিয়ে উঠেছে মায়ের কাছে । ও কাঙ্ক, ওরে কেনো, আয় না নেমে, এই তোর কাকা কি বলছে শুনে ষা ।” কাছু লাফাইতে লাফাইতে সিড়ি দিয়া নামিয়া আসিল । পিছনে তাহার মা-ও অৰ্দ্ধাবগুণ্ঠন টানিয়া নামিয়া আসিলেন, ছেলেপিলের মা হইয়াছেন, এখন আর লজ্জাসরম লইয়া বাড়াবাড়ি করেন না । মুদুম্বরে জিজ্ঞাসা করিলেন, “কেমন আছ ঠাকুরপে। " প্ৰতাপ বলিল, “ভালই আছি, একটু চা-ট খাওয়ান ?" “এই ষে যাই, বলিয়া শাশুড়ীর দিকে ফিরিয়া বধু বলিলেন, “রান্নাঘরের চাবিটা দিন ত মা ।” ইহাদের রান্নাঘরটি দোতলা এবং একতলার মাঝামাঝি একটি স্থানে, সবাই সেটাকে দেড়তলা নাম দিয়াছেন। একতলার ভাড়াটিয়া পাছে অনধিকারপ্রবেশ করে, এই ভয়ে সেটি সারাক্ষণই ভালাবদ্ধ থাকে, যখন অবশ্য রাক্কার কাজ না থাকে । পিসিমা কাপড়ের পাড় বাধা একটা চাবি বন্ধুর দিকে ছুড়িয়া দিয়া বলিলেন, “চায়ের জলট এখনি বসিয়ে দাও গে, প্রতাপ ৰোধ হয় কোন সাত সকালে খেয়ে বেরিয়েছে। খানকয়েক লুচি কর গে না, ও-বেলার कत्रिन्न डङ्गकोझैौ श्राद्दल्ल, ठोड़े निरङ्ग थारुरु ।” প্রতাপ বলিল, “আমি এমন কি এক কুটুম এলাম ষে আমার জন্তে এত আয়োজন ? ও সৰে দরকার নেই বৌদ্ধি, শুধু চা হ’লেই হবে। গরম মুড়ি নেই ? কতকাল ষে টাটুক ভাজা মুড়ি খাইনি, তার জার ঠিক ঠিকান ८महे ।” .한i R1 || পিসিমা বলিলেন, “পোড়া কপাল, মুড়ির আবার অভাব । সে একদিন খাল এখন, আজ দুখান লুটিই কোথাকার এক মেলে থাকিল পড়ে। ষত্ব-আত্তি ক’রে কি আর তারা খাওয়ায়, টাকাই লুটে নিতে জানে শুধু lo প্রতাপের হালি পাইল । তাহার নিকট হইতেও টাকা লুটিয়া লইবে, এমন মেসের ম্যানেজার আছে কোথায় ? আর যত্ন-আত্তি ? দুইবেল খাইতে পাইলেই সে বাচিয়া যাইত, তাহা যতই অযত্ন-দত্ত হউক না কেন ? কিন্তু একবেলা খাইয়া যে তাহাকে দিন কাটাইতে হয়, তাহা কে-ই বা জানে ? তাহার জানাইবারও অধিকার নাই । মাহুষ বড়জোর পিতামাতার উপর দাবি করিতে পারে, আর কাহারও কাছে নিজের দুঃখ জানাইতে যাওয়াও যে উৎপাত করা । সকলেই এখানে নিজের ভাবনায় বিব্রত, কে কাহাকে সাহায্য করিবে ? কান্থ হঠাৎ চীৎকার করিয়া উঠিল, “কাক, আমায় নিয়ে চল না হিপোড্রম সার্কাস দেখাতে । বাবাকে হাজার বললেও বাবা নিয়ে যায় না।” কামুর ঠাকুরমা বলিলেন, “হ্যা, সে আসে সারাটা দিন তেতে পুড়ে, তারপর তোমাকে নিয়ে ঐ সৰ পাখনা করুকৃ ।” পিসিমার কাথা শেলাই এবং কথা সমানে চলিতে লাগিল, প্রতাপ বসিয়া বসিয়া দুই-একবার হ, হা’ করিতে লাগিল। কান্থ তিনতলা, দোতলা, দেড়তল, সৰ্ব্বত্র লাফাইয়া বেড়াইতে লাগিল । শীতকালের ৰেলা, দেখিতে দেখিতে রোদ নামিয়া পড়িল । গজু এবং রাজু অতঃপর আসিয়াই পড়িল । তখন হুড়াছড়ি লাগিয়া গেল, পিসি-মা কঁথা ফেলিয়া উঠিলেন, कांछ्ब्र भी-e खलथांबाञ्च ७द९ छांद्वघ्नग्न खण बश्न कब्रिञ्चों দোতলায় আবিভূত হইলেন। গজু ওরফে গজেন্দ্র প্রতাপকে দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “প্রতাপ, কি মনে ক’রে ছে ? না ডাকূলে তোমার ত দেখাই পাওয়া যায় न। " প্রতাপ বলিল, “তোমাদেরই বা দেখা কে পায় दण !”