পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ró© -مسی- رسیهای অমনি পঞ্চাননের কোলের মধ্যে আবার মুখ গুক্তিয়া পড়িয়া সে কাদিতে আরম্ভ করিল। পঞ্চানন কহিল—এ সবে তিনটে দিন এসেছ— ‘ কালকে তোমার বউভাত, কত লোকজন আসবে, আমোদআহলাদ হবে—এ সব চুকে যাক, তারপর আমি নিজে রেখে আসব। অমন ক’রে র্কাদে না । কই, চুপ কর । তবু ? স্বষম বলিতে লাগিল—না, আমি যাব—গিয়ে তক্ষুনি চলে আস্ব—একবার বাবাকে দেখেই আমনি চলে আসব—বাবা ঠিক মরে গেছে— পঞ্চানন হাসিয়া উঠিল । বলিল—মরবেন কেন ? বালাই ষাট । তোমার বাপের বাড়ি কি এখানে যে বললেই অমনি ফস্ করে যাওয়া যায় ? জানালার ওধারে একখানা উলুর জমি ছাড়াইলেই জ্যোৎস্না-প্লাবিত বিল। সেইদিকে আঙ ল তুলিয়া স্বযম কহিল—কেন ওই ত ঐ বিলের ওপার, আমি বুঝি জানি নে ? আসবার সময় পান্ধীতে বসে বসে সমস্ত পথ দেখে এসেছি— ‘ পঞ্চানন কহিল—বিলটাই হবে যে পাঁচ-ছ কোশ— অত বড় বিল এ জেলায় আর নেই— जबूव वधू उबू cजन शब्रिब कैंभिप्ङ जाणिन-ना, ও তোমার মিছে কথা—আমি যাব—যাব—তোমার ছুখানি পায় পড়ি—। বলিয়া সত্য সত্যই পা ধরিতে झुम्ल ! প। সরাইয়া লইয়া গম্ভীরভাবে পঞ্চানন কহিল—পাগল না কি ? লোকে বলবে কি ?—শোও ভাল হয়ে শোও— এমন ত দেখিনি কখনও— शभक चाहेब्बी विहे *ांख् छ्हेञ्च कुश्रुभा उल्लेच्च शृफ़िल । একেবারে চুপচাপ । চলিতেছে । পঞ্চানন তাকাইয়া দেখিল। চালের গায়ে আড়ার ফাকে গোলাকার হইয়া প্রদীপের জালো পড়িয়াছে, ঘনপল্লব চোখ ছুটি একদৃষ্টে সেইদিকে মেলিয় স্থষমা চুপ করিয়া গুইয়া আছে। এরকম মৌনতা বেশীক্ষণ সহ হয় না। রাগ করিয়া কহিল—ওঠ, চল—এক্ষুনি রেখে জালি— দেওয়ালের ঘড়ি টকৃটক করিয়া . [ ৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড স্বষম কহিল—যাবে ? -छ्रे _ অমনি তড়াক করিয়া সে উঠিয় দাড়াইল । কহিল— কই, তুমি ওঠ— এমনি নিরীহ বোকা যে আর একজন রাগ করিয়াছে, তাহাও বুঝিবার বুদ্ধি নাই, স্বষম বলিল—চল না— । পঞ্চাননের রাগ থাকিল না, হাসিয়া ফেলিল। কছিল —এখন ঘুম পাচ্ছে, কাল সকালে যাব। श्रुभां कrशकाम झहेंब्रां कश्लि-७हें cय बजटल এক্ষুনি যাবে— পঞ্চানন কহিল—আচ্ছা, তুমি কাপড়চোপড় প’রে নাও—বাক্স পেটরা গোছাও, আমি ততক্ষণ এক ঘুম ঘুমিয়ে নি— এবার তাহার সন্দেহ হইল ; বলিল—মিছে কথা, তুমি স্বাবে না পঞ্চানন কহিল—ঘুম পাচ্ছে, এখন যাব না –কাল সকালে নিয়ে যাব। দেখেছ ত কত খেটেছি ? ছুপুরের রোদর গিয়েছে মাথার উপর দিয়ে। এখন মাথা ধরেছে, উৎ—বলিয়া সে চোখ বুজিল । একটু পরে পঞ্চানন চোখ বুজিয়া বুজিয়াই অনুভব করিতে লাগিল, ঝিন মিন করিয়৷ গহনা বাজাইয়া সুষমা পাশে আসিয়া বলিয়াছে। তারপর তাহার অত্যন্ত কোমল কচি জাঙল কটি দিয়া সে তাহার কপালের দুই পাশ টিপিয়া দিতে লাগিল। চুপ করিয়া খানিকক্ষণ পঞ্চানন উপভোগ করিল শেষে চোখ মেলিযা কহিল—জার না, ॐांक ७श्वन —আর একটু দিই । —কই, কাপড়চোপড় পরা হ’ল তোমার ? এখন যাবে न ? - স্বযমা কহিল—না, কালকে যাব । এখন তোমার কষ্ট হচ্ছে যে— - সেদিন পঞ্চানন ঘুমাইয় পড়িলেও কত রাজি অবধি স্বৰম জাগিয়া বসিয়া রছিল। চুপি চুপি জানালার ধারে গিয়া বাহিরের দিকে তাকাইয়া রহিল । উলুক্ষেতের এক দিকে একটি শীর্ণ নারিকেল গাছ, গোড়ায় রাখাল-ছিটার