ধ্রুবা রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় দ্বিতীয় প্রকরণ প্রথম পরিচ্ছেদ মাধবসেনার শূন্তগুহে শুষ্ক মালাপুষ্প, ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত বহুমূল্য আন্তরণ, ভগ্ন কাচপাত্র ও স্বরাভাণ্ডের মধ্যে চিন্তাকুল কুমার চন্দ্রগুপ্ত পাদচারণ করিতেছিলেন । দিবসের তৃতীয় প্রহর অতীতপ্রায়, তথাপি গৃহের কোণে কোণে স্কৃত ও গন্ধতৈলের প্রদীপ জলিতেছিল । ছয়ারে দুয়ারে এক এক জন নেপালী ক্রীতদাস দাড়াইয়াছিল । চন্দ্রগুপ্ত ভাবিতেছিলেন, স্থর মিথ্যাবাদী, ইহার সাহায্যে কিছুই ভোলা যায় না। কে বলে স্থর বিস্তুতি আনিয়া দিতে পারে ? সেও মিথ্যাবাদী। স্থয়া কেবল মত্ততায় নয়ন মুদ্রিত করিয়া দিয়া অস্তরের কোন গভীর প্রচ্ছন্ন अप्मन हहे८ङ जडौड विषादमब्र इदि भटन क्रूोइंबा cडांटल । छांग्रंब्रट* ८ष कृविग्न झांच्च अन्थ्रहे थां८क, अर्कস্বযুপ্তিতে স্বরার কৃপায় তাহ স্পষ্ট হইয় ওঠে। কিছুই ভোলা যায় না, ভোলা অসম্ভব । মানুষ ঘুমায়, কিন্তু তাহার মস্তিষ্কে স্মৃতি দিবারাত্রি জাগিয়াই থাকে। বহুমূল্য স্ববর্ণমণ্ডিত কাচপাত্র দূরে ফেলিয়া দিয়া কুমার চন্দ্রগুপ্ত বলিয়া উঠিলেন, “যাও, মিথ্যাবাদী, দূর হও।” দূরে সোপানের উপর ক্রত পদধ্বনি শ্রত হইল, সঙ্গে . সঙ্গে একজন ক্রীতদাস কাচপাত্রের শব্দ শুনিয়া ভিতরে षांश्णि 1 उेन विांब्रि क्षॆांख्रिांश्च षांधवेशन। बङ्गष्ट्रेिण, “बूवब्रांब यांभि ।” खक्लिङकप्9 ध्ठासरत बजिप्णन, “cक यूबब्राज, थाब्र ८क त्रांथि ?” “बूदब्रांब, चांभि भांशदरगनां ।” "এসেছ মাধৰী । আজ তোমার সপত্নীকে পরিত্যাগ করেছি। মাখৰী, তোমাকে কি বলে সম্বোধন করব, বল ত ?” মাধধসেনা বলিল, “যুবরাজ, অল্প গ্রহ করে ষে সম্বোধন ইচ্ছা! করেন, তাই করতে পারেন ।" “পারি না, পারি না, ইচ্ছা করলেও পারি না । চেঙ্গনে অথবা অচেতনে একটা অদৃশ্য শক্তি আমাকে চালিয়ে নিয়ে বেড়ায় । সমুদ্রগুপ্তের পুত্ৰ নটীর গৃহে বাস করে, নটীর অন্নে জীবন ধারণ করে, কিন্তু আর বেশী দূর অগ্রসর হতে ষগন যায়, তখন সেই শক্তি এসে বলে দেয় ষে আমি মানব, কিন্তু তুমি দেবী, আমার অস্পৃশ্যা। কিন্তু তুমি কি বলতে এসেছিলে মাধবী ?” “যুবরাজ, আপাদমস্তক শাদা কাপড়ে ঢাকা একটি মহিলা আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চায় ।” "ভাল কথা—আর মদ খাব না, মাধবী । স্বর মিথ্যাবাদী । বিস্তুতি অানে না, ভোলা ধায় না, কেবল জাগরণের অস্ফুট ছবি অৰ্ধস্বযুপ্তিতে স্পষ্ট উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে।” “যুবরাজ, মহিলা মহীয়সী কুলকন্যা, তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করা উচিত।” “বেশ, তুমি যখন বগছ, তখন নিয়ে এস।” মাধবসেনা চলিয়া গেল, কুমার চন্দ্রগুপ্ত আবার দুশ্চিস্তার সাগরে ডুবিলেন। তাহার সঙ্গে দেখা করিতে চায়, এমন হতভাগিনী কুলনারী পাটলিপুত্রে কে আছে ? হয়ত কোন রূপসী কুলবধু নূতন সম্রাটের অত্যাচারে জর্জরিত হইয়া ভাবিয়াছে যে, সমুদ্রগুপ্তের পুত্র ভিন্ন কেহ আর তাহাকে রামগুপ্তের অত্যাচার হইতে বঁাচাইতে পারিবে না। এমন সময় মাধবসেনা দত্তদেবীকে লইয়া ফিরিয়া আসিল । তাহার দিকে না চাহিয়াই চন্দ্রগুপ্ত বলিয়া উঠিলেন, “কে তুমি নারী নটীর ভিক্ষায় পুষ্ট সমুদ্রগুপ্তের পুত্রের সঙ্গে দেখা করতে চাও কেন ? রামগুপ্ত অত্যাচার করেছে ? সে অত্যাচার প্রতিরোধ कब्रबाब्र कभष्ठो जांघांब्र cबहे । भश«थङिहां८ब्रब्र कt८
