পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(t8Հ ধাও, সাম্রাজ্যের দ্বাদশ প্রধানের কাছে যাও-কিছু না হয় অবশেবে দেবতার দুয়ারে যাও। চন্দ্রগুপ্ত অল্পইন, বলহীন, গৃহহীন । নারী, তোমায় কোথায় দেখেছি ? তোমার ঐ উচ্চশির কখনও মানুষের কাছে নত হয়নি । বুঝতে পারছি, দীর্ঘ জীবনের অশেষ ঝঞ্জাবাত সহ্য করেও ঐ উচ্চশীর্ষ অবনত হয়নি। যার মস্তক এত উচ্চ, সে কেন নটীর অল্পে প্রতিপালিত চন্দ্রগুপ্তের কাছে আসে ?” শুভ্রবন্ত্রের আবরণ দূরে ফেলিয়া দিরা সজল নয়নে দত্তদেবী বলিয়া উঠিলেন, “কেন আসে, চন্দ্র ?” সে কণ্ঠস্বর তীব্র তড়িৎরেখার স্থায় জড় চন্দ্রগুপ্তের প্রতিধমনীতে প্রবাহিত হইল, তিনি লাফাইয়া উঠিয়া বলিলেন, "মা, মা, এখানে কেন এসেছ মা ? দেশত্যাগ करत्न शाहब द८ण कि भूटङ्गग्न काप्झ ब्रिविज्ञाग्न नििटङ এসেছ ? দেখ তোমার পুত্রের কি পরিণাম । এই পুত্রকে যখন যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করতে গিয়েছিলে তখন কি ভেবেছিলে ষে তোমার পুত্র নটী মাধবসেনার অঙ্গনে পড়ে থেকে কুকুরের মত তার উচ্ছিষ্ট ভোজনে জীবন ধারণ করবে ? * * দত্ত—চন্দ্র, ওঁঠ, আমি প্রাসাদে ফিরে যাব । চন্দ্ৰ—উঠেছি ত মা । কোথায় যাবে ? প্রাসাদে ? কার প্রাসাদে ? তুমি কি পাগল হলে মা ? দত্ত—পাগল হইনি চন্দ্র, তুই ভুলে যাচ্ছিস্ আমি কে ? এখনও দত্তা সমুদ্রগুপ্তের বিশাল সাম্রাজ্যের পট্টমহাদেবী দত্তদেবী। রামগুপ্ত এখনও ধৰ্ম্মবিবাহ করেনি, সুতরাং শাস্ত্রাঙ্গুসারে আমি এখনও পট্টমহাদেবী, দ্বাদশ প্রধানের মুখ্য । আমার প্রাসাদে আমি ফিরে যায, তুই কেবল আমার সঙ্গে আয়। চন্দ্র-নিতান্তই ফিরে যাবে মা ? যাবে, চল । কিন্তু মা, যে অধিকার নিজ হাতে জাহ্নবীর জলরাশিতে বিসজ্জন দিয়ে এসেছ, সে অধিকারে আবার কোন মুখে ফিরে যাবে ? नख-cन कथा चाभि बूकद व्छ, छूहे चांभाब्र ग८ण জায়। দেখ চন্দ্র, পথের কুঙ্কুর রুচিপতি গুপ্তবংশের কুলবধুর অঙ্গে হস্তক্ষেপ করতে চায়। জয় নাকি তা শুনেও শোনে না। মৃতপিতার তপ্ত রক্ত সৰ্ব্বাঙ্গে মেখে ধ্রুবা প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩৮ [ es* छांनं, २ग्न थ७ S SAAAS AAAAA AAAA AAAAS AAAAAS MMATAS MMS C AAAAAS SSAAAASAAAAMMMA S AAeezSAeeCCCS গঙ্গাজলে ঝাপ দিতে গিয়েছিল, আমি তাকে নিবারণ করে এসেছি। চন্দ্র, তোর পিতৃকুলগৌরব রক্ষা করতে হবে।” বজ্ৰমুষ্টিতে মাতার হস্ত ধারণ করিয়া চন্দ্রগুপ্ত চীৎকার করিয়া ৰলিয়া উঠিলেন, “কি বললে মা ? অার একবার বল! ধ্রুবা, ধ্রুবস্বামিনী, মহানায়ক রুদ্রধরের কঙ্কা ? কে তার অঙ্গে হস্তক্ষেপ করতে চায় ? রুচিপতি । রামগুপ্ত কি করছে ? ধ্রুব ত রামগুপ্তের স্ত্রী, তার পট্টমহিষী—"

  • রামগুপ্তের আদেশে ধ্রুব রুচিপতির সঙ্গে উদ্যানবিহারে যেতে চায়নি বলে রামগুপ্ত তাকে গ্রহণ করেনি।”

সহসা চন্দ্রগুপ্তের শুভ্রমুখ রক্তবর্ণ হুইয়া উঠিল, মস্তকের দীর্ঘকেশ ফুলিয়া উঠিল, তিনি আবার চীৎকার করিয়া বলিয়া উঠিলেন, “কি বললে মা ? আমি যেন কিছু বুঝতে পারছি না, কানের কাছে সহস্ৰ বজ্র নির্ঘোয হচ্ছে, কোথ৷ যেতে হবে, কখম যেতে হবে ? কোথায় সে রুচিপতি ?”

  • আমার সঙ্গে এস * “মাধবী, অামার অস্ত্র দাও।” মাধবসেনা চলিয়া গেল, দত্তদেবী চন্দ্রগুপ্তের হাত ধরিয়া বসাইলেন, পুত্রের অঙ্গে হাত বুলাইতে বুলাইতে বলিলেন, “শাস্ত হও, স্থির হও চন্দ্র, তোমার আমার সম্মুখে বিশাল কৰ্ম্মক্ষেত্র । তোর পিতার উপর অভিমান ক'রে বড় ভুল করেছি, মহাপাপ করে ফেলেছি চন্দ্র। কেমন করে সে পাপের প্রায়শ্চিত্ত করব, তা ত বুঝতে পারছি না। মহানগরী পাটলিপুত্র রামগুপ্তের অত্যাচারে শ্মশান হতে বসেছে, সাম্রাজ্য ধ্বংসোন্মুখ, কে ষে একে রক্ষা করবে, তা-ও বুঝতে পারছি না। ধ্রুবার অবস্থা শুনে আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। এখন প্রাসাদে ফিরে যেতেই হবে চন্দ্র, সাম্রাজ্য যে তার, তোর পিতার, রামগুপ্তের নয় পাটলিপুত্ৰ যে তার রাজধানী-আমার বক্ষপঞ্জর বুঝতে পারছি না কেমন করে ছেড়ে ছিলাম।”

"জামিও বুঝতে পারছি না, ম। যখন ছেড়ে গিয়ে ছিলে, তখনও যে কোন প্রাণে গিয়েছিলে তাও ত বুঝতে পারিনি। এখন আমার একমাত্র চিন্তা রুচিপতি, গণিকা পঞ্জীর বিট রুচিপতি, সেই রুচিপতি এৰাকে উদ্যান