৫৬২ প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩৮ [७४= छन्, २म्न थ७ छणिइ *ांना झ्झेब्रा जिब्रां८ष् । भट्टन ह्यञ्च हेव्हटनरु ७ cबट्ञब्र জলপিপাসার কথা একেবারেই খুলিয়া আছেন। ভূপস্বিনী ধরণ স্বৰ্য্যতাপে নিরাভরণা বসিয়া ধ্যান করিতেছেন। পত্র পুষ্প শস্ত কোনো অলঙ্কার তার चटन नाहे । नूछ याद* बनथाकै नाहे । धारूिबा शाकिब्रा cषन छौबटनब्र श्रृंब्रिछब्र निंदांब्र खछ यां८ठेब्रहे भांक्षांकन দল বাধিয়া হরিণ দেখা দিতেছে । আবার সেই বর্ণ-বৈচিত্র্যহীন পূজ্ঞতা। চোখ যখন রঙের পিপাসায় चाकून इहेब्रा फे८ठे, ऊर्थन cनथ। बांब इब्रड निशखरजाफ़ी cबोजनश भाट*ब्र डिङब्र नौलक% भडूब भञ्जूषॆौ । জালোয়ারের কাছে পৰ্ব্বতশ্রেণীর প্রতি চুড়ায় এক একটি স্তম্ভ, যাত্রীদের জিজ্ঞাসা করিলে অবজ্ঞাভরে একবার চাহিয়া দেখে, কোনটা কি কিছুই বলে না। ७हेषां८महे ब्रांछत्रफ़ cडेच८न चकन्धां९ cबन थङ्कडिब्र শুামরূপ চোখ জুড়াইয়া দিল। বর্ণহীন প্রাপ্তরের উপর चखशैन cब्रोप्यब्र cवांड ८मथिब्रा बथन छकू अवांखि८ङ চুলিয়া জালিতেছিল, তখন যেন কে চক্ষে মায়াঅঞ্জন বুলাইয়া দিল। একেবারে বেহারের ঘন পত্ৰৰস্থল শুাম মহীরুহু সারি সারি দৃষ্টির সম্মুখে ভাসিয়া উঠিল। তাহারই পাশে পাহাড়ের উপর মস্ত थकठेि शूबाप्न। ८कल्ला ॥ ७कखन धूनणधानप्क जिखाना করিলাম—এই কি রাজগড় কেন্দ্র ? ভদ্রলোক জ্বক্ষেপও করিল না। তাহাদেৱ নিত্য-দেখা একটা পাথরের বাড়ি ৰে মাছুষের কৌতুহল জাগাইতে পারে ইহা তাহাদের মনে আসে না । টেশন শেষ হইতে না হইতে আবার সেই ধুধু মাঠ ও কাটাৰন । দুই একটি বড় গাছ তৰু এখনও দেখা যায়, তাহারই তলায় রাজপুতানী একটু भैाफूाहेब्री झोप्लाग्न बिष्टीय कब्रिइ जहे८७८ह, चथवा डाइोब्र अक्र-पश्षिप्क ७को विद्याय क्८ि७टझ् । चदछ नक्क भहिष cबने ८मथ बांबू न । वानवांश्न বলিতে ত উট ও রোগ রোগা ঘোড়া। রাখালের नूछeथाब्र शाय्ठेब कैंगकांबटन भाटक मादक हानन छब्राहेष्ठ चाटन । नक्र निष्ठाखरे विब्रण । बांबला बद्दन कॅगर्छाब्र छिडब्र पाना चtइष* कब्रिटष्ठ छूहे-4ाक खांइनांब चाननबटन फे चूब्रिश cवफांदेरउरइ । cङ्गेप्नब नाच उोशब्रा चडेविक्ल মুনির মত হেলিয়া ভাঙিয়া চুরিয়া কোনো রকমে ছুটিতে চেষ্টা করে। সারি বাধিয়া যখন চালকের পিছনে ধীরে চলে ইহাজের ঐক্সপেও একটা ঐ ফুটিয় ওঠে। কিন্তু শূন্ত याप्? नकौशैन उँौड फे बफ़ कूवै ८षषिcङ जाप्नं । चउ बफ़ **ौ८ब्र झांउँौब्र भड ●कृशंखौब्र छांब षोंकि८ण भांनाझेड ! তাহার বদলে শীর্ণ হাড়-জালগা ভীত জন্ত মূৰ্ত্তি । আমরা আশা করিয়াছিলাম রোদ থাকিতেই জয়পুর পৌছিব, পৌছিলামও তাই। কিন্তু সেখানে কাহাকেও চিনি না ; ষ্টেশনের লগেজ-রুমে জিনিষ জমা দিতে, রাত্রে ওয়েটিং-ক্ৰমে থাকিবার অনুমতি লইতে এবং বেড়াইবার জন্ত গাড়ী ঠিক করিতে সূৰ্য্য অস্ত গেলেন । সেদিন দীপান্বিতা। ভাৰিলাম দিনের আলোধু জয়পুর ত অনেকেই দেখিয়াছে, আমরা রাজপুতানীর প্রদীপের আলোতেই ইহার রূপজ্যোতি দেখিয়া যাইব । স্বর্ষ্যের শেষ রশ্মি মিলাইতে মিলাইতে গোধূলির মান আলোয় দেখিলাম, রাস্তার ওপারে পাথরের জালিকাটা ছাদে ও ছোট ছোট অলিন্দে লালকালো ছিটের চুচুরি ওড়না উড়াইয়। ঘাঘরা দোলাইয় মেয়ের প্রদীপ সাজাইতে স্থরু করিয়া দিল। সেই অস্পষ্ট আলোয় আকাশের গায়ে তাহাদের কালে স্বাচলের স্বছ দোলা ও অবনত দেহৰষ্টির ধীর গতি অদ্ভূত রহস্তময় দেখাইতেছিল। মরু-প্রান্তর পার করিয়া কোন আলাদিনের দৈত্য যেন আমাদের উপকথার রূপময় রাজ্যে জানিয়া ফেলিয়াছে। দিল্লী হইতে জয়পুর পর্য্যন্ত পথটা যেন পাঁচ শত বৎসরের পুরাতন দেশ । এখানে মোটর, ট্রাম, বাস, গাড়ী জুড়ি, হাট, কোট, গাউন কিছুই চোখে পড়ে না। জোয়ারি কি ভুটার ক্ষেতে তৰু খড়ের চুড়াকৃতি জুপের পাশে মাঝে মানে রাজপুত কৃষক-কন্যার কর্মরত মূৰ্ত্তি, cबष बाञ्च । बटन शक्लिबा बाब बैौब शक्tिब्रब झाडोब्र কখ। পাহাড়ের উপর কেল্লা ও স্তভের ঘটা দেখিয়া, ८कबणहे वप्न श्रखक्षिण cवन ब्राबशप्नब छकणङ्कबाबौ দেৰলজেৰী পদ্মিনীদের যুগে ফিরিয়া জালিয়াছি। জয়পুর আধুনিক শহর, কিন্তু তাহার প্রাসাদতুল্য चोनिकाखणिब्र जप्नकई शूबाउन शप्ष नफ़ा। उहे
