পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] দীপান্বিতায় জয়পুরের জাভাস · GIම් দীপাৰিতার আলোকমালায় আমাদের মনে প্রাচীনতার চাপট অটুট রহিল। দিনের জালোয় আধুনিকতা যেখানে উগ্র হইয়া, উঠিতে পারিত সন্ধ্যায় তাহ অন্ধকারের জাড়ালে চাপা পড়িয়া গেল । এক টাকায় তিন-চার ঘন্টার জন্য স্বন্দর একটি জুড়ি कौछैन श्राऊँौ छांफ़ा कब्रिञ्च अञ्चशूरब्रब्र शविरोंौ4 नब्रिष्क्रब्र সুন্দর রাজপথে আমরা আলো দেখিতে বাহির হইলাম। দোকান, বাজার, মন্দির, পুস্তকাগার, পুরাতন প্রাসাদ, সংস্কৃত কলেজ, নহরগড়—সব জালোয় আলো । হিন্দুরাজ্য বলিয়া সরকারী বাড়িঘর, ঘড়ির স্তম্ভ কোনো কিছুই আলোকসজা হইতে বঞ্চিত হয় নাই । ইহার উপর আবার সেইদিন জয়পুরের রাজকুমারের জন্মদিনউৎসব। স্বতরাং অমাবস্তার আকাশের নক্ষত্রমালাকে হার মানাইয়া প্রদীপমালায় রাজধানী আলোকিত করিবার ঘটা লাগিয়া গিয়াছিল। দুর্গাপূজায় বাংলা দেশে যেমন আনন্দ ও উৎসবের সাড়া পড়িয়া যায়, রাজপুতানায় তেমনি হয় দেওয়ালীর সময়। আজ কাহারও মুখ মলিন নয়, কাহারও কৰ্ম্মে ব্যস্ততা নাই, কোথাৎ দীনতা কি দারিজ্যের চিহ্ন নাই। প্রকৃতি রাজপুতানার বর্ণহীন মরুভূমি, তাই মাছুষ সেখানে বস্ত্রে, অলঙ্কারে, তৈজসপত্রে ঘরবাড়িতে রঙের হোরি থেলিয়াছে। এ দেশের মত রঙের ছড়াছড়ি পৃথিবীতে জার কোনো দেশে আছে কি-না জানি না । মেয়েদের এক একটা পোষাকেই সাত আটটি রঙের খেলা। ঘাঘরার রঙীন জমির উপর অল্প রঙের কাঠের ব্লকের ছিট, ওড়নায় উজ্জল হলুদের উপর লাল চুনরী পাড় ও সেই রকম বুটি বুটি মধ্যচিত্র, অথবা কালোর উপর লাল ও হলুদ, কিংবা লালের উপর কালো ও হলুদ ! গায়ের ছোট জাজিয়াতে আর এক রং । এক একটি মাহূব যেন এক একটি সম্পূর্ণ চিত্র। মহারাষ্ট্র, মাম্রাজ কিংবা বাংলা দেশেও রঙীন পোষাক আগাগোড়াই এক রঙের, বড় জোর অন্ত রঙের পাড় একটা । কিন্তু এ দেশের বিশেষত্ব নানা রঙের ছিট বুট ও তাহাজের অপূর্ব মিশ্রণে। দীপালির জালোয় এমনি নূতন পোষাকে সাজিয়া যাহারা পৰে পৰে উৎসৰ कबिम्रा किब्रिटडझिल डोझां८मब्र गांभांछ कां★fीन .बल्ल ८षन মণিখচিত পটুৰন্ত্রের মত ঝলসিয়া উঠিতেছিল। এইসৰ cशाषाटक ८कोषाe cबलब छब्रि कि कुकिब्र छिरू नाहे. শুধু রঙের মণির গা হইতেই জালো ঠিক্রাইয় পড়িতেছিল। কচিৎ সস্তা বিলাতী জরির চওড়া পাড় ঘাঘরার প্রান্তে দেখা যায়, কিন্তু এই বর্ণহুষমার পাশে সে চোখজল জরি চোখকে পীড়াই দেয় । পুরুষের পাগড়ীতে এত রঙের খেলা ও বুটির বাহার কোনো দেশে নাই। ছিটের নক্সা ওড়নার চেয়ে পাগড়ীতেই বহু বিচিত্র রকমের । মেয়েদের কাপড়ে নীল, আসমানি, ও সবুজ চোখেই পড়ে না, গোলাপী ও বেগুনি অতি সামান্ত । ঘাঘরায় লাল ৪ খয়ের এবং ওড়নায় হলুদ, কাল, ও লাল খুৰ বেশী। ছিটের নক্সায় ময়ূরের পেখমের সকলের চেয়ে অধিক প্রভাব । এখানকার পিতলের বাসন প্রসিদ্ধ। তাহাতে ময়ূরের চিত্র ও ময়ুরের রঙের মীনার কাজে ষে কত রকমারি করিয়াছে তাহার ঠিকানা নাই। মেয়েদের পোষাকের মতই দৃষ্টি আকর্ষণ করে বালনের দোকান। "নাগ রাজার রাণীর একশত বাণীর" মত মেয়ের প্রায় সৰ্ব্বত্রই দল বাধিয়া চলিতেছিল। তাহাদের চলার ছন্দে ধখন “পায়ে পায়ে ঘাঘর উঠে জ্বলে ওড়না উড়ে দক্ষিণ বাতাসে,” डथन भtन झञ्च cशन शब्यब्रौzशङ्ग छब्रनोघां८ड *८ष गझ्टव রঙের ফোয়ারা ছড়াইয়া পড়িভেছে । জয়পুরের পথে তিন ঘণ্টা ঘুরিয়া মাছুষের মুখ একটাও মনে পড়ে না, কেবল মনে পড়ে প্রাসাদবহুল আলোকোজল রাজপথে চলচঞ্চল। রমণীদের ঘুর্ণ্যমান রঙীন ঘাঘরা ও দোলায়মান রঙীন ওড়না এবং পুরুষদের রঙীন স্বল্প উকীষ। বাজারে দোকানের মাথা হইতে ফুটপাথ পৰ্য্যন্ত পিতলের বিচিত্র বাসন স্তরে স্তরে সাজানো । তাহার গড়ন রং নক্সা মীনার কাজ অসংখ্য রকমের । পথের বঁাকে বাকে আনন্দের কোলাহল ; আলোকে বর্ণে, ছন্দে গতিতে মাছবের প্রাণের প্রাচুর্ধ্য যেন উপচিয়া পড়িতেছে। আমরা সকলের প্রথমে জয়পুরের উষ্ঠানে গেলাম। उधन चक्काब्र घनाहेच्चा चानिएउटझ्-छिउप्द्र अिहूब्र' चाzना गर्विज नाहे, कांtखहें छांण कब्रिग्रा cनष1 हऐण