পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tఫెR শুচিতা, বিদ্যা, ঐ–লীলাবতী সমুদ্বয়েরই অধিকারিণী চইয়াও আয়ামের জীবনের দিকে আকৃষ্ট হইঙ্গেন না। পাটিয়ালা ও অক্সান্ত জায়গা হইতে তিনি উচ্চ বেতনের চাকরির প্রস্তাবও পাইয়াছিলেন । কিন্তু এ সকলের প্রতি বিমুখ হইয়। তিনি শ্রমসাধ্য সমাজসেবায় জাত্মোৎসর্গ করিলেন । বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষণ সমাপনাস্তে তিনি প্রায় প্রথমেই “দীপালী” নামক মহিলা-সমিতি স্থাপন করেন । ইহার নামেই বুঝা যায়, বঙ্গের অস্তঃপুরসমূহ হইতে অন্ধকার मूड कब्र इंदाज़ फे८कश । >>२० नॉरण बांब्र छन गङा লইয়া ইহার আরম্ভ হয়। ঢাকার মহিলাদিগকে দেশের সেবায় দলবদ্ধ করিতে ইহা চেষ্টা করে । শীঘ্রই ইহার কাজের প্রতি লোকের দৃষ্টি পড়ে, এবং দীপালী নাম দিয়া কলিকাতায় ও অন্তৰ কয়েকটি সমিতি ঐ উদেশ্যে স্থাপিত হয়। ঢাকার মহিলাদের উপর দীপালীর প্রভাব ইহার প্রায় এক হাজার সভ্য-সংখ্যা হইতে বুঝা যায়। ঢাকায় প্রসিদ্ধ লোকদের আগমন হইলে দীপালী তাহাদিগকে অভিনন্দিত করেন । রবীন্দ্রনাথকেই তাহার। প্রথম অভিনন্দন-পত্র দেন । সেই উপলক্ষ্যে ঢাকার ব্রাহ্মসমাজের প্রাঙ্গণে দুই হাজার মহিলা সমবেত হন । কৰি সাতিশয় প্রীত হন এবং বলেন, তিনি অন্ত কোথাও একত্রসমাবিষ্ট এতগুলি মহিলার অভিনন্দন পান নাই । তিনি লীলাবতীকে জিজ্ঞাসা করেন তিনি শাস্তিনিকেতনে কাজ করিতে সম্মত আছেন কিনা। কিন্তু তিনি ঢাকাকেই নিজের কার্ষ্যক্ষেত্র স্থির করায় সেখানে ধান নাই । শ্ৰীযুক্ত গুরুসদয় দত্তও তাহাকে কলিকাতায় আসিয়া সরোজনলিনী নারীমঙ্গল সমিতির ভার লইতে বলেন । উক্ত কারণে তাহাতেও তিনি সন্মত झन नांझे । দীপালী স্থাপনের সময় লীলাবতী দেখেন, ঢাকার উচ্চশিক্ষালাভার্থিনী মেয়েদের জন্ত একটি মাত্র উচ্চबिशTांजब्र, हे८छन डूण, श८थडे नम्र । cनहे छछ डिनि বিনা বেতনে কাজ করিয়া আর একটি উচ্চ বালিকাবিদ্যালয় স্থাপন করেন । প্রথমে ইহার নাম ছিল °”— ... । ब्रि ि५८ोहन छिन शुरुअङ्ग विना প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩৮ [ es* छांनं, २ग्न थ७ বেতনে কাজ করিয়া ইহার স্থায়িত্ব বিধান করেন। এখন ইহা কমরুন্নেসা হাই স্কুল নামে পরিচিত। কেবল উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন দ্বার বঙ্গীয় নারীজাতির নিরক্ষরতা দূর হইবে না বলিয়া লীলাবতী বিবাহিতা অন্তঃপুরিকাদের জন্তও শিক্ষার ব্যবস্থা করেন । এই উদ্বেপ্তে ভিনি "নারী-শিক্ষামন্দির” স্থাপন করেন। উচ্চ বিদ্যালয়, বয়ঃস্থ মেয়েদের জন্ত শিক্ষার ব্যবস্থা, এবং পরীক্ষায় পাস করাইবার জন্ত পড়াইবার ব্যবস্থা, এই প্রতিষ্ঠানের অঙ্গীভূত। অপেক্ষাকৃত অসচ্ছল অবস্থার মেয়েদের জন্ত শিল্প শিখাইবার বন্দোবস্তও নারী-শিক্ষণমন্দিরে আছে । গ্রেপ্তার হইবার সময় পৰ্য্যস্ত কুমারী লীলাবর্তী নারী শিক্ষামন্দিরের গ্রিন্সিপ্যালের কাজ করিয়াছেন। ইহার জন্ত তিনি চারি বৎসর বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করিয়াছেন । ইহাতে চারি শত ছাত্ৰী শিক্ষা পায় । এই প্রতিষ্ঠানটিকে খাড়া করিবার জন্ত শ্ৰীমতী লীলাবতীকে বিশেষ পরিশ্রম ও স্বাৰ্থত্যাগ করিতে হইয়াছে, এবং স্বশ্বম্বল বন্দোবস্ত করিবার ক্ষমতারও বিশেষ প্রয়োজন হইয়াছে। কিন্তু তাহার স্বার্থভ্যাগ সত্ত্বেও ইহা এখনও নিজের বায়নিৰ্ব্বাহে সমর্থ হয় নাই । সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাতেও ইহার খুব ক্ষতি হয়। তাহাতে ইহার ছাত্রী-সংখ্যা ও আয় কমিয়া যায়। কিন্তু লীলাবতী ভীত হন নাই। তাহার পিতা তাহার শিক্ষার সমস্ত খরচ দিতেন বলিয়া তাহার বৃত্তির টাকাগুলি সেভিংস ব্যাঙ্কে জমা থাকিত। এই টাকাগুলির শেষ টাকাটি পৰ্য্যম্ভ তিনি নারী-শিক্ষামন্দিরের জন্ত ব্যয় করিলেন। তাহার পিতাও যথাসাধ্য সাহায্য করিলেন । কিন্তু তথাপি তাহায় প্রায় ৫• • • টাকা দেন হইল । এই জেনা শোধ করিবার জন্ত তিনি টাকা সংগ্ৰহ করিতে গত পূজার ছুটির সময় কলিকাতা আসেন এবং আচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, শ্ৰীযুক্ত যতীন্দ্রমোহন সেন গুপ্ত, শ্ৰীযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় প্রভূতির স্বাক্ষরযুক্ত একটি আবেদনপত্র প্রকাশ করেন। তখন আফিস স্কুল কলেজ दक थोकोक्क कणिकोडाइ cदनै किङ्क चामाग्न रुच्न नाहे । ডিসেম্বরের শেষে তিনি টাকা তুলিবার জন্য বোম্বাই পৰ্য্যম্ভ যাইতে মনস্থ করিয়াছিলেন, কিন্তু রাজবন্দী У? Эe