৫ম সংখ্যা ] ইতিহাস অল্পশীলনের বিভিন্ন রাতি বিস্তুত ভাবে ভালোচনা করিয়াছেন । সভ্যতার উপাদান দুই প্রকার— এক জড়, আর এক চিস্থাপ্রস্থত মতামত । এই দুই প্রকার উপাদান আবিষ্কার (invention) করিতে হইলেই তিনট বিষয় একত্র চওড়। চাই— (১) সুযোগ বা অল্পকৃল বাহ অবস্থ। । (২), নুতন কিছুর অভাববোধ । (૦) আবিষ্কারের বা মতন মুষ্টির উপযোগী মানসিক শক্তি বা প্রতিভা । একাধিক কেন্দ্রে, ঠিক সমান ওজনে, এই তিনট বিষয়ের মিলন যখন যখন সম্ভব হয়, তখন তপন একাধিক কেন্দ্রে একই পদার্গের স্বতন্ত্র আবিষ্কার ও সম্ভব হইতে পারে। কিন্তু এইরূপ মিলন দুলভি। স্বতরাং একই পদার্থের বার-বার আবিষ্কার বা তুষ্টি প্রায় অসম্ভল, মদি ৪ একেবারে অসম্ভব নহে ৷ যে-পদার্থের আবিষ্কারের স্তযোগ-সুবিধা স্থলভ, যে-পদার্থের অভাব অল্প ভূম্ভ হয় সহজে এবং অল্পভব করে অনেকে, সেই পদার্থের আবিষ্কারের জন্ত অপেক্ষারুত অল্প পরিমাণ মানসিক শক্তি বা প্রতিভার দরকার হয়। যেহেতু এইরূপ অপেক্ষারুত অল্প প্রতিভাশালী লোক অনেক দেপ। যায়, স্বতরাং অনেকের অন্তর্ভূত সহজ অভাব পরণের উপায় সুবিধামত অনেক স্থলে স্বতন্ত্র ভাবে উদ্ভাবিত হইবে এইরূপ আশা করা যায়। পক্ষান্তরে যে-পদার্থের অভাব অল্পভব করা সহজ নহে, এবং অন্তর্ভূত হয় অতি অল্প লোকের দ্বারা, এবং যে-পদার্থের আবিষ্কারের সুযোগ সুলভ নহে, সেই পদার্থের আবিষ্কারের বা সেই রহস্ত উদঘাটনের জন্য উচ্চ শিক্ষিত উচ্চ অঙ্গের প্রতিভাশালা লোকের দরকার । এইরূপ দেশকালপাত্রের যোগাযোগ অতি স্থলভ বলিয়াই উচ্চ অঙ্গের আবিষ্কারের বার-বার ঘটন কাৰ্য্যতঃ অসম্ভব। কিন্তু সহজ আবিষ্কারের বারবার ঘটন বেশ সম্ভব i* - অধ্যাপক ডিক্সন নিজের দলের নৃতত্ত্ববিদগণের মতামত সদ্ধে পুনরায় যাহা লিখিয়াছেন তাহার তাৎপৰ্য্য હફે– • Dixon. The Building of culture, pp. 57-58. ج ـسـ جون (discovery) si rast গ্রীকের এবং হিন্দুর বিদ্যার আদান-প্রদান ఆSసి যেখানে সভাতার বিভিন্ন কেন্দ্রের মধ্যে যাতায়াত থাকার বলবৎ ঐতিহাসিক প্রমাণ পাওয়া যায়, অথবা যেখানে বিদ্যার তাদান-প্রদানের ভৌগোলিক বা অন্ত প্রকার বাপ; দেগ। যায় না, সেখানে অপর দলের নৃতত্ত্ববিদের বিদ্যার বিস্তুক্তি ঈীকার করিতে প্রস্থত আছেন । আধুনিক বিস্তুতবাকিগণের মত ইহারা নিজেদের কোন মত সম্বন্ধে থোড়, বা অবিবেচক নহেন। আধুনিক বিস্তৃত্ববাদীরা জোর করিয়া বলেন যে, পাথরের টুকরা ভাঙিয়া হাক্রিয়ার তৈয়ার করা বা দুই টুকরা কাঠ বাধিয়া ভেলা তৈয়ার করার মত অতি সহজ কাজেরও দুই বার স্তন করিয়া আবিষ্কার অসম্ভল । অপর দলের পণ্ডিতেরা সভ্যতার উপাদানগুলিক্ষে দুই ভাগ করেন। এক ভাগে ফেলেন সহজ আfখদার ব! কাজ, এবং আর এক ভাগে ফেলেন জটিল কাজ, এল মনে করেন, সহস্থ কাজগুলি নান। স্থানে বার-বার স্তন করিয়া আবিষ্কৃত হইয়াছে, কিন্তু জটিল কাজগুরি। খুব সম্ভব এক কেন্দ্রে একবার আবিষ্কৃত হইয়। সেখান হইতে নানা স্থানে ছড়াইয়া পড়িয়াছে ॥৭ নৃতত্ত্ববিদগণ বহু প্রমাণ অবলম্বনে, অনেক বাদান্তবাদের পর এই সকল সিদ্ধাস্থে পৌছিযাছেন। তাছাদের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করিয়া সভাতার ইতিহাস অকুশীলন করিতে গেলে মস্ত ভূল হুইবে । দার্শনিক মতের উদ্ভাবন অতি জটিল কাজ । বিশেষ প্রমাণ না থাকিলে, যে জটিল দার্শনিক তত্ত্ব একবার নিরূপণ করিয়াছেন একজন হিন্দু, সেট তত্ত্ব নূতন করিয়। আবার নিরূপণ করিয়াছেন একজন গ্রীক, এ কথ। স্বীকার করা যায় না। বিশ্বনিয়স্থার বিধিব্যবস্থার রহস্ত য়তটা উদঘাটিত হুইয়াছে তাহ হইতে দেখা যায়, বিশ্ব ব্যাপারে ইচ্ছাকত নূতন শুষ্টির সংখ্যা খুব কম, নিয়মের শাসনই প্রবল। সভ্যতার ইতিহাসের ক্ষেত্রে র্যাহারা একই পদার্থের পুনঃ পুনঃ আবিষ্কারবাদী তাহারাও অবশ্ব নিয়মের শাসন মানিতে গিয়াই এইরূপ সিদ্ধাস্ত করেন । সেই নিয়মটি হইতেছে, বাহ অবস্থার ফলে नडाडात्र भत्रिनडि (evolution ) । क्रूि uहे अंकांब्र Dixon. The Building of culture, p. 183.
