সংবাদপত্রে সেকালের কথা স্ত্রীব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় উনবিংশ শতাব্দীর সাহিত্য, সমাজ ও চিন্তাধারার কথা, অথবা সে-যুগের মহাপুরুষগণের চরিত-কথা জানিতে হইলে সেকালের সাময়িক পত্রগুলি অপরিহার্য্য। ঞ্চিস্তু দুঃখের বিযয়, এই শ্রেণীর উপাদান দুষ্প্রাপ্য হইয়া উঠিয়াছে,—কোন পুরাতন বাংলা কাগজেরই সম্পূর্ণ ফাইল পাইবার উপায় নাই। যাহা পাওয়া যায় তাহাও আবার বিভিন্ন স্থানে ছড়াইয়া আছে। নানা স্থানে অনুসন্ধান করিয়া আমি অনেকগুলি সাময়িক পত্রের অসম্পূর্ণ ফাইল দেখিবার স্থযোগ পাইয়াছি। তাহা হইতে কিছু কিছু জ্ঞাতব্য তথ্য উদ্ধৃত করিলাম ; উনবিংশ শতাব্দীর ইতিহাস-লেখকের নিকট এগুলির মূল্য থাকিতে পারে – - বিছুী বঙ্গমহিলা ( সম্বাদ ভাস্কর, ১৯ এপ্রিল ১৮৫১ । ৭ বৈশাখ ১২৫৮) ঐযুক্ত বেথুন সাহেব শুভক্ষণে কলিকাতা নগরে বালিকা শিঙ্গার BB BBS BBBBD BBBD BBBB tBB BBBB BHHH লোকেরাও স্থানেই স্ত্রীশিক্ষালয় করিতে উদ্যোমী চছলেন, বারাসত, ণিবাধই প্রভৃতি কতিপয় গওগ্রামে বালিকা শিক্ষালয় হইয়াছে, তেগিনীপাড়ার ভূম্যধিকারি মহাশরদিগের অন্নদাপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়] বিদ্যালয় হইলেই আঙ্কান্ত মহাশয়েরাও ঐ সকল মাস্তবরদিগের কার্ধ্যের পশ্চাৎ শোভা করিবেন । অদুরদর্শির কহেন মহিলারা অবলা, তাহারদিগকে শিক্ষণ দিলেও স্বশিক্ষা করিতে পাব্লিবেক না, কেহ২ ইহাও বলেন স্ত্রীলোকদিগকে বিদ্যা দান করিয়া উপকার কি, আমরা এক স্ত্রীলোকের বিদ্যা শিক্ষার দৃষ্টান্ত দেশাইরা বিপক্ষ পক্ষের এই ছুই আপত্তির উত্তর করি, অনুভব হইতেছে আমারদিগের প্রস্তাৰ পাঠে বিষ্কামুরগি মহাশয়েরা ঐ স্ত্রীলোককে দেখিতে উৎসাহ প্রকাশ করিবেন। খানাকুল কৃষ্ণনগরের সল্লিখিত বেড়াবাড়ী গ্রাম নিবাসি ব্যাসোত্ত ব্ৰাহ্মণ শ্ৰীযুত চণ্ডীচরণ তর্কালঙ্কারের কল্প প্রীমতী দ্রবময়ী দেবী বালিকাকালে বিধবা হইয়াছিলেন, জামায়দিগের অনুভব হইতেছে ইংরেজাদি পাঠক মহাশয়ের অনেকে ব্যাসোত্ত ব্ৰাহ্মণ কাহাকে বলে তাছা জানেন ন অতএব এই বিষয়টাও সংক্ষেপে লিখিয়া বাই । বৃদ্ধ পরম্পরা শ্রত জাছে ব্যাসদেব ব্ৰাহ্মণবোধে এক ধীবরকে সমস্কার कब्रिब्रांझिणन ठांशष्ठ शैौबद्र छैौऊ हरेब्र कश्लि महां★ग्न जाधि জালজী, ব্রাহ্মণ নহি, আমাকে কি জঙ্ক মহাশয় নমস্কার করিলেন, তাহাতেই ব্যাস তাহাকে যজ্ঞোপবীত দেন, সেই ব্যক্তির বংশেরাই ব্যাসোত্ত ব্ৰাহ্মণ নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছেন তাহারা কৈবৰ্ত্ত জাতির পুরোহিতের কৰ্ম্ম করেন, কিন্তু ব্যাস ধীধর কস্তার গৰ্ত্তে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন এজন্ত মাতৃকুল ব্রাহ্মণ করিয়াছেন ইহাও হইতে পারে। প্রবময়ী বালিকা কালে বিধবা হইয়া পিতা চণ্ডীচরণ তর্কালঙ্কারের. টোলে পড়িতে আরম্ভ করিলেন তাহাতে সংক্ষিপ্তসার ব্যাকরণের সাতগান মূল সাতখান টীক্ষা এবং অভিধান পাঠ সমাপ্ত হইলে চণ্ডীচরণ তর্কালঙ্কার স্বকতার বুৎপত্তি দেখিয়া কাব্যালঙ্কার পড়াইলেন এবং দ্যার শাস্ত্রের কিয়দংশও শিক্ষণ দিলেন, পরে প্রবময়ী গৃহে আসিয়া পুরাণ মহাভাগবতাদি দেখিয়া হিন্দুজাতির প্রায় সৰ্ব্বশন্ত্রে স্বশিক্ষিত৷ হইলেন, এইক্ষণে প্রবময়ীর বয়ঃক্রম চোঁদ বৎসর, পুরুষেরা বিংশতি বৎসর শিক্ষা করিরাও বাহা শিক্ষা করিতে পারেন না, দ্রবময়ী চতুর্দশ বৎসরের মধ্যে ততোধিক শিক্ষণ করিয়াছেন, এইক্ষণে র্তাহার পিতা চণ্ডীচরণ তর্কালঙ্কার বৃদ্ধ হইয়াছেন, সকল দিন ছাত্রগণকে পড়াইতে পারেন না, তাহার টোলে ১৫।১৬ জন ছাত্র আছেন, জলমল্পী কিঞ্চিৎ ব্যবধানে এক জাসনে বসিয়া পিতার টোলে ছাত্রগণকে ব্যাকরণ, কাব্যালঙ্কার, ব্যাকরণ শাস্ত্র পড়াইতেছেন, তাহার বিদ্যার বিবরণ৮ শ্রবণ করিয়া নিকটস্থ অধ্যাপকেরা অনেকে বিচার করিতে আসিয়াছিলেন, সকলে পরাজয় মানিয়া গিয়াছেন, দ্রবময়ী কর্ণাট রাজার মহিষীর স্থায় যবনিকাপ্তরিত হইয়া বিচার করেন না, আপনি এক আসনে বসেন, সম্মুখে ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণকে বসিতে আসন দেন, তাহার মস্তক এবং মুখ নিরাবরণ থাকে, তিনি চাৰ্ব্বঙ্গী যুবতী, ইহাতেও পুরুশদিগের সাক্ষাতে বসিয়া বিচার করিতে শঙ্কা করেন না, ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণের সহিত বিচার কালীন অনর্গল সংস্কৃত ভাষায় কথা কহেন, ব্রাহ্মণ পণ্ডিতের উপহার তুল্য সংস্কৃত ভাষা বলিতে পারেন না, গৌড়ীয় ভাষায় বিচারেতেও পরাস্ত হয়েন, দ্রবময়ীর ভাল দেখিতে বোধ হয় লক্ষ্মী কিম্বা সরস্বর্তী হইবেন, উাহাকে দর্শন করিলে ভক্তি প্রকাশ পায়, এ স্ত্রীলোককে দেখিবার জঙ্ক কাহার উৎসাহ না হয় এবং . তাহার জাহারাচ্ছানাদির সাহায্যাৰ্থ কোন দাশল মহাশয় ব্যাগ হইবেন না, প্রত্যক্ষের অপলাপ নাই, ধাহার ইচ্ছা হয় বেড়াবাড়ী গ্রামে যাইয়। প্রবময়ীকে দেখুন, তাহার সহিত বিচার করুন আমরা দ্রবময়ীর বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে যাহা লিপিলাম যদি ইহার এক বর্ণ BDH DD BB DBBBBBB BBBDD DDBBBS BBB BB বিদ্যাবর্তী স্ট্রীলোক কেহ লীলাবতীর পরে এদেশে জন্ম গ্রহণ করেন নাই ॥* বাঙালীর রাষ্ট্র-চেতনা (मरबांण थप्लांकग्न, २ मीtf sve२ । २० कॉछन >२cv ) आभब्र जछि मत्रांबद्र नूर्वक निबइ बिषन्न जदिकल यकाल করিলাম —
- জীযুত যতীন্দ্রমোহন ভট্টাচাৰ্য্য, এম-এ মহাশয়ের সৌজষ্ঠে এই সংখ্যা ‘সম্বাদ ভাস্কর" দেখিবার স্ববিধা হইয়াছে।
