৫য় সংখ্যা ? :: ' বড় দোতলা বাড়ি, ৰাহিরের রোয়াকে সার্জের হাট পরা বছর জুই তিনের একটি ছেলে খেলা করিতেছে, একটা ছোকরা চাকর বসিয়া তাহাকে আগলাইতেছে। उलू अडान निकिउ शश्वांब्र जछ बिजांना रुब्रिण, “বৃন্দাবনবাৰু এই বাড়িতে থাকেন ?” চাকরটা বুলিল, “বিনেবেন ? এ বাড়িতে না। ঐ কোণের বাড়ি।” ' সে যে বাড়িটা দেখাইল, তাহা একতলা এবং জীর্ণ। পিসিমা কেন যে মোড়ের বাড়ি বলিয়াছিলেন, তাহ প্রতাপ ভাবিয়া পাইল না, বাড়িটা মোড় হইতে চার পাঁচখানা বাড়ি দূরে। যাহা হউক বাড়ির সম্মুখে गङ्गांश्च। ब्रिह्मांश्च *र् ट्रैर् बलद्विश्वा भक्ष शख्रिष्ा वंश्यतः। করিতে লাগিল। প্রথমবার কোনো সাড়া পাওয়া গেল না যদিও দরজার ও-ধারে পদশৰ দুই তিনবার প্রতাপ শুনিতে পাইল। আর একবার দরজায় ঘা দিয়া ডাকিল, “বাড়িতে কে আছেন ?” এই বার দরজাটা হুড়াং করিয়া খুলিয়া গেল। বছর চারের একটা ছেলে দোলাই মুড়ি দিয়া আসিয়া দরজা খুলিয়া বলিল, “বাবা ত বাড়ি নেই।” তাহার বাবা যে কে প্রতাপ ঠিক বুঝিল না। এ কি বৃন্দাবনের ছেলে, না নাতি ? বলিল, “আমি বৃন্দাবনবাবুর কাছে এসেছি।” এমন সময় একজন যুবক কাশিতে কাশিতে ছেলেটার পাশে আলিয়া দাড়াইয়া বলিল, “বাবা নেই বাড়ি, কি দরকার আপনার ?” প্রভাপ গভীর ক্লান আলোতে ভাল করিয়া দেখিয়া চিনিল, এই ত নিবারণ, বৃন্দাবনের বড়ছেলে। সে বয়সে প্রতাপের চেয়ে বছর দুইয়ের ছোট হইবে, কিন্তু এমন চহারা হইয়াছে যেন চল্লিশ বৎসরের প্রৌঢ়। দুনিয়াটা ऋषिकांरक्ष cणां८कब्र भएचहे जडि छ्टर्थब्र हांन । ८कम দানি না তাহার বাল্যকালে পড়া ছ-লাইন একটা কবিতা ঠোৎ মনে পড়িয়া গেল, . * . এই ভূমণ্ডল দেখ কি জুখের স্থান, সকল প্রকারে স্থখ করিতেছে দান। । *षक बिकादे की खांबानी कब्रिब ८ण८धन नाहे. किङ ૧૦૭ , বেশীর ভাগ লোকের কাছেই ইহা এখন নিষ্ঠুর পরিহাস इहैब मैंiफ़ाहेब्रांद्वह । शांश शॐक, ७षन उस्राणांछनीब्र गयब्र नब्र । ●डांत्र বলিল, “কি হে নিবারণ, আমার চিনতে পারছ না নাকি ? जानक भिन cमथ झग्रनि जयश्च ।” নিবারণ সামনে ঝুঁকিয়া পড়িয়া প্রতাপকে ভাল করিয়া দেখিয়া লইয়া বলিল, “প্ৰতাপদ না কি ? ষ্ট্য, দেখাসাক্ষাৎ আর আজকাল কোথায় হয় ? নামেই একদেশে আছি। তা ভিতরে এস, বাবা এই কমিনিট আে বেরিয়ে গেলেন।” - প্রতাপ ভিতরে ঢুকিল। নিবারণ দরজাট বন্ধ করিয়া দিয়া বলিল, “চোর-দ্বাচড়ের উৎপাত বর্ভূক্ত এ পাড়াটায়, এই পরশুই একটা চমকি ঘটী চুরি হয়ে গেল। - সামনে যে ঘরখানিতে প্রতাপ ঢুকিল, তাহা বসিবার ঘর নয়, শয়নকক্ষই, কোণে একটা তক্তপোষের উপর দুটি শিশুসুমাইতেছে। তাহারই একপাশে প্রতাপকে বসিতে দিয়া, নিবারণ জিজ্ঞাসা করিল, “তারপর এদিকে কি মনে করে, এতকাল পরে ?” প্রতাপের আর ভদ্রতা করিবার ইচ্ছা হইল না। আসিয়াছে যে কাজে, তাহাই বলা ভাল। পিসিমার চিঠিখানা বাহির করিয়া বলিল, “এই চিঠিটা তোমার বাবার কাছে নিয়ে এসেছি।” নিবারণ চিঠিখান খুলিয়া পড়িল। বিরক্তিতে তাহার মুখটা কালো হইয়া উঠিল। বলিল, বাবার উৎপাতে এবার আমায় আলাদা বাসা করতে হবে । ধার যে ক’রে আসেন, তা শোধ করবেন কোন চুলোর থেকে ? আমি যেন সকল দিকে চোরের দায়ে ধরা পড়েছি।” প্রতাপ মিনিট দুই অপেক্ষা করিয়া বলিল, “পিলিমাকে কি বলৰ তাহলে ?” . নিবারণ তিক্তকণ্ঠে বলিল, “বলবে আর কি ? পাওনা টাকা কেউ কখনও ছাড়ে ? স্বাদের কাছে থাম্বর পাই, তার কস্মিনকালে দেবার নামও করে না, জার স্বারা পাৰে তারা কোনোনিও তোলে না। ফলে, দেখি কি করতে পারি,” বলিয়া সে উঠিয়া গীশেরঞ্জ
