পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$A eb» প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩৮ [ יצפאt ভাগ, छुठौब्रथानि निवचां★ौब्र । कृstथब्र विषब्र, छहे ठिन नफांकौ भग्निब्रां আমাদের পণ্ডিতেরা এই সব গ্রন্থের নামও জানিতেন না। প্রথম ছখানি নেপাল হইতে সম্প্রতি আবিষ্কৃত হইয়াছে । তৃতীয়খানি জারও সম্প্রতি পুরী ও দক্ষিণ-ভারত হইতে আবিষ্কৃত হইয়াছে । ইহার মধ্যে রায়মুকুট বুদ্ধচরিত হইতে যে প্রমাণ সংগ্ৰহ করিয়াছেন, তাহ তিনি গণরত্নমহোদধি হইতে লইয়াছেন—সাক্ষাৎ সম্বন্ধে বুদ্ধচরিত হইতে নয়। কাব্যের কথা ছাড়ির দিলেও ছুই জন টীকাকারই অভিধান ও ব্যাকরণের অনেক বৌদ্ধ বই হইতে প্রমাণ উদ্ধার করিয়াছেন ; "খ"চঞ্জগোমী, জুয়াদিত্য, বামন, জিনেত্রবুদ্ধি, পুরুষোত্তমদেব, মৈত্রের রক্ষিত। হিন্দু ও ব্রাহ্মণ হইলেও তাহার বৌদ্ধলিখিত গ্রন্থ হইতে প্রমাণ সংগ্ৰহ করিতে কুষ্ঠিত হন নাই। রায়মুকুট কোন কোন বৌদ্ধাগম হইতেও প্রমাণ সংগ্ৰহ করিয়াছেন । যে সময়ে সৰ্ব্বানঙ্গ গ্রন্থ লিখিয়াছিলেন, তখন বাঙ্গালা ত ৰৌদ্ধে ভরা ছিল। নালন্দা মগধে, বিক্রমশিল ভাগলপুরে, জগদ্দল বগুড়ায়, বড় বড় বিহার ও সঙ্গারামে পরিপূর্ণ ছিল । তখনও বাঙ্গালায় বৌদ্ধ বই নকল হইতেছিল। ১৪৩৬ সালে বৰ্দ্ধমানে বেণুগ্রামে বোধিচৰ্য্যাবতার নকল হইয়াছিল । ইহার দশ বৎসর আগে মালদহে কালচক্ৰতন্ত্র নকল হইয়াছিল। উহা এখন কেখি জে আছে । ইহারই কয়েক বৎসর পরে একজন বৃদ্ধ মঠধারীর সখ হয় তিনি সংস্কৃত শিখিবেন । তিনি কলাপব্যাকরণ টীকার প্রজ্ঞার জালোকে সেটি জাগুন হয়ে ঘলে উঠল জপ করে । দ্বিনের আলোয় পৰ দেখা গেল স্পষ্ট ভাবে, ভেঙে গেল ঠেলাঠেলি, ঠেলাঠেলি, চাপাচাপির চাপ-বেড়া ভেঙে বেরিয়ে পড়তে স্বর করুল মানুষের দল একজোটে। সকল ধর্শ্বের নুতন ব্যাখ্যা স্বল্প হ’ল পৃথিবী জুড়ে —জাগুপিছু করে। এল দেশে রামমোহনের স্বাধীন বুদ্ধির স্বাধীন কাজ–সৰ্ব্বোল্পতিবাদ বা উন্নতিসমন্বয়। কালক্রমে বিকৃত, প্রচলিত cप्रवेंद्र जाकांब जत्रूडेोप्नद्र बांनौकृठ छखांण जूबोङ्कङ इtन्न इङ्ग रण সমাজ, দেশ, রাষ্ট্র, জ্ঞান, কৰ্ম্ম, শিক্ষণ, দীক্ষা সবের উন্নতি এবং সকল উন্নতির পরাকাষ্ঠা এদেশে নারী-উন্নতি ৷ একজোটে সমভাবে জালে। পড়ল ছোট-বড় পুরুষ-নারা সবার চোখ,–দেখল সবাই, লোকজোটানো কাজ নয় তার চোখ-ফোটানোই কাজ— “সার গেঁথে কেউ চলুৰে ন আর চলার পথে,— দিনের অালো পৰ দেখাবে, চলবে মানুষ ইচ্ছামতে " পৃথিবীর কাজ এগিয়ে চলেছে হ হ করে',—মানুষের জ্ঞান বেড়ে উঠছে প্রতিদিন, প্রতিমুহূৰ্ত্তে—সকল জাতি, সম্প্রদায়ে স্বাধীন বুদ্ধির মানুষ জন্মাচ্ছেন অসংখ্য। সকলের বুদ্ধি স্বাধীন করে ভুলে, মানবজানে এক-সত্যের মিল ঘটিয়ে, পৃথিবী আশ্চৰ্য্য আনন্সের মধ্যে নিজেকে সহিত নকল করান । পুধির 각 학한 ব্রিটিশ মিউজিয়মে সকল করে? তুলতে চাইছে একৗস্তু চেষ্টায় i তারি पत्रोंgब्रांझन আগাগোড়া I আছে । ইহা হইতে বেশ বুঝা যায় যে, রায়মুকুট বপন বই লেখেন, তখনও বাঙ্গালীয় বৌদ্ধপ্রভাব বেশ ছিল । - সাহিত্য-পরিষদ-পত্রিক—২য় সংখ্যা, ১৩৩৮ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মানুষের একজোট হওয়া ধৰ্ম্মরাজ্যে কতক মানুষ কয়েকবার একজোট হয়েছে, দেখা গেছে পৃথিবীর ইতিহাসে। বুদ্ধের অতিমানবীয় পরম সাধনায় নিৰ্ব্বাণ বা শাশ্বত শাস্তির স্বাদ পৃথিবীর মানুষ পেয়েছে। বহু মামুন তার মধ্যে ডুবে বাবার জন্ত একজোট করে একপথে চলেছে বহুকাল ধরে। কিন্তু পৃথিবীকে বাদ দিয়ে চলুতে হবে সে সাধনায় ; তাই পৃথিবীর মোটারের মানুষ তার নাগাল পায় না সহজে। সাধনা চলুক্‌-—যিনি পারেন সে পথ ধরুন, আয়ত্ত করুন, সেই পরম সিদ্ধি,—জলুক পৃথিবীর কপালে সেই অনিৰ্ব্বাণ আলোক জল জল করে । কিন্তু পৃথিবীর সাধারণ মানুষগুলো যায় কোথায় পৃখিবী ছেড়ে ?—পৃখিবীর জল-মাটিই তাদের সৰ্ব্বশ্ব, শস্ত-ফসলই প্রাণ, পৃখিবীতে খেয়ে-বসেই তাদের মুখ-পৃথিবীর ভালবাসাই তাদের স্বৰ্গ—পৃথিবীকে স্বন্দর করে ভুলে, স্বৰী হবার সঙ্কজ পৰ তাই খোজে তারা সব সময়। পৃথিবীর ভালোতে নিজের ভাল কথাটা, বোঝে সহজে । (অতঃপর বিভিন্ন ধৰ্ম্ম প্রবর্তকদের কথা আলোচনা করিয়া লেখিকা বলিতেছেন,— ) এল রাজা রামমোহনের সংস্কারমুক্ত স্বাধীন বুদ্ধির উপলব্ধি— এৰসত্যের স্বাধীন জ্ঞান, স্বাধীন জানের স্বাধীন কাজ,—ধরা পড়ে গেল মামুনজাতির গোড়ার মিলটি আশ্চৰ্য্যভাবে। মানুষের ধর্শ্বের গোড়ায় মিল, কর্ণের গোড়ায় মিল, জ্ঞানের গোড়ায় মিল, ভাবেরও eत्रांक्लांग्नः भिज,-4क-कथांब्र बांशृषञ्जांछि अॉनtज ७क : ब्रांछ রামমোহন এই কথাটি ধরে দিলেন সকল মানুষের চোখের সামূনে, দিনের অালোতে । कषाझे छेiझिल पूंश्रब्र शृहेtग्न श्रृंषिर्देौब्र काब्रिभार",-छांनौ षाग्नी, সাধু, সাধক আভাস দিচ্ছিলেন তার থেকে থেকে। রামমোহনের সমস্ত পৃখিবী স্বাধীন হৰে সৰ্ব্বতোভাবে, সকল মানুষ সমান অধিকার পাবে পৃথিবীর বিচিত্র কাজে, পৃথিবীর দিকৃখোলা পথে ইচ্ছামত চলে নরনারী মুখা হবে সকল দিক্ থেকে। এই ঐশ্বরিক প্রেরণার গতি রোধ করবে কে ? “একৃই স্বরে সবাই ৰাধ৷ জানি ব1আর না-ই জানি, একই তারে সবাই বাধ৷ মানি ব1জার না-ই মানি । একই কথা সবাই বলি ভাষা যতই হোক নাকে, এক রাগিণী সবাই ভাজি স্বরের তফাৎ থাকু নাকে । এাই মরণ সবাই মরি মৰ্বতে চাই আর নাই বা চাই, अक्हें छनश मवाई शब्रि ধন্থতে চাই আর নাই বা চাই । এক জোড়লে সবাই জোড়া ৰাধা সবাই এক ঠাতে, দশার ফেরে যতই কিরি আগু-পিছু এক সাখে। এক নিয়মে গড়ছে সবাই— স্বতই করি কোলাহল, শুঙিতে তারে পান্থৰ না কেউ, कांब्रिभtब्रब्र ७षनि कण । 4कूरे १ब्रम, अङ्करें कब्रध একেরই সব কারখানা, 4क शक्लि ब्लट्टे बलूष यांप्द्र करें ¢कोषी ठांब्र निनांनl !” বঙ্গলক্ষ্মী—পৌষ, ১৩৩৮] [ ভ্রহেমলতা দেবী