পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ግ»8 এবার এই পংক্তি-দুটির যতি বিচার করা ষাকৃ। একটু লক্ষ্য করলেই টের পাওয়া যাবে যে, এখানে যে চার স্থানে যতি স্থাপিত হয়েছে তার সবগুলিতে ধ্বনির বিরতি-কাল সমান নয় । চতুর্থ পর্কের পরবর্তী যতিতে ধ্বনি সম্পূর্ণরূপে বিরত হয়েছে ; স্বতরাং এ যতিটিকে বলতে পারি ‘পূর্ণ-ষতি। প্রথম ও তৃতীয় পর্কের পরে ধ্বনির বিরতি অতি অল্প-সময় স্থায়ী ; স্বতরাং এ দুটি যতিকে ঈষদ-ষভি’ নাম দেওয়া যায়। দ্বিতীয় পর্কের পরবর্তী যতিটি কিন্তু চতুর্থ যতিটির মত পূর্ণ বিরতি-স্বচকও নয়, আবার প্রথম ও তৃতীয় যতি ছুটির মত ঈষৎ বিরতিস্থচকও নয় ; এটির স্থায়িত্বকাল মাঝামাঝি রকমের। তাই এ যতিটিকে “অৰ্দ্ধ-যত্তি’ নামে অভিহিত করতে পারি। ( এ বিষয়ের বিশদ-তর আলোচনা ‘প্রবাসী—১৩৩৭, চৈত্র,৭৮২-৮৩ পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য )। উদ্ধৃত দৃষ্টান্তটিতে ঈষদ-যতি নির্দেশ করার জন্তে একটি ছেদচিহ্ন এবং অর্ধ-যতি নির্দেশ করার জন্তে যুগ্ম-ছেদ চিহ্ন ব্যবহার করেছি ; পূর্ণ-যতি নির্দেশ করার জন্যে কোনো চিহ্ন ব্যবহার করিনি। কালব্যাপ্তির দিক্‌ থেকে যতির এই প্রকারভেদের বিষয় রবীন্দ্রনাথের উক্তি থেকেও সমর্থিত হয়। তরূপ। বেয়ে শেষে । এসেছি। ভাঙা ৰাটে এই পংক্তিটির ছন্দোবিশ্লেষণ-উপলক্ষ্যে মাঘের পরিচয়ে তিনি লিখেছেন, “সাত মাত্রার পরে একটা ক’রে যতি আছে, কিন্তু বেজোর অঙ্কের অসাম্য ঐ ধতিতে পুরে বিরাম পায় না। সেইজন্তে সমস্ত পদটার মধ্যে নিয়তই একটা অস্থিরতা থাকে যে-পৰ্য্যস্ত না পদের শেষে এসে একটা সম্পূর্ণ স্থিতি ঘটে।” অর্থাৎ উদ্ধত পংক্তিটির শেষ প্রান্তে একটা সম্পূর্ণ স্থিতি বা পূর্ণ-যতি আছে ; আর পংক্তির মধ্যস্থলে যে-যতিটি আছে সেটি পুরো বিরাম বা পূর্ণ-যতি নয়, সেটি হচ্ছে অৰ্দ্ধ-যতি। তাছাড়া প্রথম ও তৃতীয় পর্কের পরে ছেদচিঙ্কের দ্বারা যে-বিভাগটি নির্দিষ্ট হয়েছে সেখানেও একটি করে ঈষদ-ৰতি রয়েছে। ধতির এই প্রকারভেদের দ্বারা ছন্দোবদ্ধ কি ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় এবার তাই দেখাব। একটা দৃষ্টান্ত লওয়া बांबू ॥ eथवांनी-फ़्गंख्छन, SNరిy [ ७s* छां★, २ग्न थ७ इटर्ष मशब्र। ठगजांप्ठरे ॥ cशकू वाडांजौब्र। जब्र. ভয়কে ধারা। মানে তারাই। জাগিয়ে রাখে। ভয় । স্বত্যুকে বে। এড়িয়ে চলে। মৃত্যু তারেই। টানে, মৃত্যু বার। বুক পেতে লয়। ধাঁচতে তারাই। জানে। -छि?, नृब्ररी : ब्ररौौवनांथ এ ছন্দটিরও unit বা ব্যষ্টি হচ্ছে সিলেবল বা স্বর। স্বতরাং এটি স্বরবৃত্ত ছন্দ। এখানে প্রত্যেক পংক্তিতে c5f5fÈ ș’tą G-Ust ( syllabic, unit ) wtts R আট স্বরের পরে মৰ্দ্ধ-যতি ও পংক্তির শেষ প্রান্তে পূর্ণ-যতি রয়েছে। স্বতরাং এটিকে স্বরবৃত্ত পয়ার বলতে , পারি। ছন্দ-পংক্তির অংশকে বলা যায় পৰ্ব্ব’ । কিন্তু অৰ্দ্ধ-যতির দ্বারা বিভক্ত ছন্দ-পংক্তির অংশকে কি বলা যাবে ? ওই রকম অংশকেই বলা যায় ছন্দের পদ’ । ঈষদ-যতি ও অৰ্দ্ধ-যতির বিভাগ অনুসারে ছন্দ-পংক্তিকে ‘পৰ্ব্ব’ ও ‘পদে’ श्रृंकी वर्जश् िछेशन्-बउिद्र चाब्र। दिक्लिब বিভক্ত করার প্রয়োজনীয়তা আছে। ছন্দের "পদ"-বিভাগ আছে ব’লেই ছন্দোবদ্ধ রচনার নাম হয়েছে ‘পদ্ধ’ । স্বত্যু বার। বুক পেতে লয়। মরতে তারাই। জানে এই পংক্তিটিকে ঈষদ-যতি ও পৰ্ব্ব-বিভাগের দিক থেকে বলব "অপূর্ণ-চৌপর্বিক ; শেষ পর্বে ছ’টি স্বর বা সিলেবল কম আছে। আবার অৰ্দ্ধ-যতি ও পদ- , বিভাগের দিক থেকে এই পংক্তিটিকে বলা যায় অপূর্ণ দ্বিপদী ; দ্বিতীয় পদে আটটি স্ত্রর নেই বলে এ পদটি পূর্ণ নয়। অতএব দেখা যাচ্ছে এখামে একেকটি পদে ছ’ট ক’রে পর্ব আছে। দ্বিপর্বিক পদই বেশী প্রচলিত। কিন্তু ত্রিপ্রর্বিক পদও আজকালকার ছন্দে যথেষ্ট পাওয়া যায় । शृङ्ग-ख्रीखांब । ग्iब्र१ि $षांश्ा, ॥ कित्रेि क्षरबन्त्र ! cर्णांलक-दीक्षांच्च * - পূৰ্ব্বতারে। সাজাই নানা। সাজে। —মাটির ডাক, পূৱৰী, রবীন্দ্রনাথ এটি ছন্দ-হিসেবে স্বরবৃত্ত এবং ছন্দোবদ্ধ-হিসেবে ত্রিপদী। অতএব এটিকে স্বরবৃত্ত ত্রিপদী বলতে পারি। প্রথম ও দ্বিতীয় পদের পরে অৰ্দ্ধ-যতি এবং তৃতীয় পদের পরে পূর্ণ-ধতি রয়েছে। প্রথম দু’টি পদে দুটি করে পূর্ণ পৰ্ব্ব রয়েছে ; এ দুটি পির্বিক পদ। কিন্তু তৃতীয় পদে দুটি পূর্ণ পৰ্ব্ব ও একটি অর্থ পৰ্ব্ব আছে ; তাই এটিকে বাংলা কবিতায় এ রকম : o