পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

489 প্রবাসী—ফাস্তুন, ১৩৩৮ 景 t৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড । দাস প্রভৃতি এবিষয়ে পথপ্রদর্শক। র্তাহাদের পরে অনেকে এই কাজে হাত দিয়াছেন। এখন অনেকগুলি চা-বাগান বাঙালীদের সম্পত্তি। আগের নিবন্ধিকাটিতে বলিয়াছি, ভারতবর্ষ হইতে যত রকম জিনিষ বিলাতে রপ্তানী হয়, তাহার মধ্যে সকলের চেয়ে বেশী টাকার জিনিষ যায় চ।। বিলাত ছাড়া অন্তান্ত দেশেও ভারতবর্ষের চা গিয়া থাকে। ভারতবর্ষ হইতে শুধু বিলাতেই ১৯২৭, ১৯২৮, ১৯২৯ সালে যথাক্রমে ২৪১১৪৮৬৪, ২০১৮১৫৩৯ এবং ২০০৮২৫৪০ পাউণ্ডের চা গিয়াছিল! এক পাউণ্ড আজকাল ১৩ky৪-এর সমান। তাহা হইলে প্রতি বৎসর গড়ে অনুনি ছাব্বিশ কোটি টাকার চা বিলাতেই যায়। ইহার মধ্যে বাঙালীদের বাগানের চা কত যায়, জানি না। বিদেশে যাহা রপ্তানী হয়, তাহ ছাড়া এদেশেও চায়ের কাটতি আছে। বাঙালীদের নিজেদের পাইকারী হিসাবে বেশী বেশী চা বিক্রীর কোন বন্দোবন্ত নাই শুনিলাম। সেই জন্য র্তাহাদের যে চা ইংরেজ সওদাগররা হয়ত ছয় আনা পাউণ্ড (আধ সের ) দরে কিনিয়া লয়েন, তাহা উৎকর্ষ অনুসারে বার আনা এক টাকা দেড় টাকা পাউণ্ড বিক্ৰী করিয়া লাভবান হন। বাঙালী চা-বাগানওয়ালারা যদি fitu, gsi f:Pffs (marketing board) : করিতে পারেন এবং উৎকর্ষ অনুসারে তাহাতে নিজেদের মার্ক ও লেবেল বসাইয়া দেন এবং তাহার উপর লোকদের বিশ্বাস জন্মাইতে পারেন, তাহা হইলে এই ব্যবসায়ের অনেক উন্নতি হইতে পারে। লিপ্টনের চ, ৰা ক্রক বণ্ডের চায়ের মত খ্যাতি অর্জন করা অসম্ভব নহে। কাশীর আর্ষ মহিলা বিদ্যালয় কাণীর এই . বিদ্যালয়টির কার্য্যনিৰ্ব্বাহক সমিতির সভাপতি মহামহোপাধ্যায় যুক্ত প্রমথনাথ তর্কভূষণ এবং বঙ্গসাহিত্যে খ্যাতিমান জীযুক্ত যতীন্দ্রমোহন সিংহ ইহার TarunnoBot (আলাপ)*** • बेश्रांड “श्रधान निकब्रिह्मैौ ♚ब्रड जिब्रिबॉणां রায় শাস্ত্রী এই বিদ্যালার বিরাজমাদিগকে মৌখিক জানাইয়াছেন। তাহার পর আমরা তর্কভূষণ भशंभंग्रहक फिटैि लिथिब्रा हेशांब्र विशग्न श्रदश्रृंड झईब्रांछि : ইহা প্রাচীন আদর্শ অনুসারে পরিচালিত, এবং তাছ:. সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক গার্হস্থা ও সামাজিক জীবনে অত্যাবগুক কয়েকট বিষয়ও শিক্ষা দেওয়া হয়। ছাত্রীদের সকলকেই সংস্কৃত শিখান হয়। . তর্কভূষণ মহাশয়ের পত্রে জানিয়াছি, ইহা স্থপরিচালিত। বিচারপতি শ্ৰীযুক্ত মন্মথনাথ মুখোপাধ্যায়, জেলাজজ প্রযুক্ত কমলচন্দ্র চন্দ্র ও । তাহার পত্নী বিদ্যালয়টি দেখিয়া ইহার প্রশংসা করিয়াছেন। মুখোপাধ্যায় মহাশয় অস্তান্ত প্রশংসার মধ্যে লিখিয়াছেন, “বিদ্যালয়সংলগ্ন বিধবাশ্রমটিও স্বচারুরূপে সংরক্ষিত হইতেছে।” কাশীতে অল্পবয়স্ক হিন্দু বিধবা অনেক গিয়া থাকেন। সেইজন্থ তথায় এইরূপ একটি প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন ছিল। তম্ভিন্ন অন্ত হিন্দু মহিলাদের জন্তও বিদ্যালয়ের প্রয়োজন। এই বিদ্যালয়টির কোন স্থায়ী আয় নাই। হিন্দুহিতৈষী ব্যক্তিগণ সাধ্যমত কিছু কিছু অর্থসাহায্য করিলেই ইহার অভাব সহজেই দূর হইবে। ঠিকানা, ৭৫ পীতাম্বরপুর, বারাণসী। - ব্যবস্থাপক সভাকে সাক্ষী মানা বড়লাট গত ২৫শে ডিসেম্বর এ বৎসরকার ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশনের প্রারম্ভিক বক্তৃতার শেষে ঐ সভার দ্বারা আইনসঙ্গত পন্থা অবলম্বন পূর্বক দেশের যে প্রগতি হইতেছে তষিয়ে উহার সভ্যদিগকে সাক্ষ্য দিতে আহ্বান করেন। তিনি বলেন – I look with confidence to you gentlemen sitting in this. Assembly, which is a witness in itself of what has already been done and a promise of what may yet be achieved by the constitutional method to support me and my Government, oftso I এই ব্যবস্থাপক সভাতেই স্তর হরি সিং গৌড় বড়লাটকে কতকগুলি মাইনসঙ্গত অনুরোধ করিয়া একটি প্রস্তাৰ উপস্থিত করেন, কিন্তু সরকারী সভ্য, ইংরেজ সত্য, সরকারের মনোনীত সভ্য এবং আল্পসংখ্যক নির্বাচিত্ত