পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] লীলা শিহরিয়া ভাহাকে বক্ষে তুলিয়া লইয়া বলিল, “মা গো, এ কি হয়ে গেছে ?” - গৃহিণী পুত্রকে তাড়া দিয়া বলিলেন, “কি হা করে সং-এর মত সব দাড়িয়ে আছিল, যা এখান থেকে ৷” লীলা চোখ মুছিতে যুছিতে বলিল, “এ বাচে না শুনেই আমি এলাম গে, এখন পুলিশেই দাও আর शाझे कब्र !” গৃহিণী মাটিতে বসিয়া হাপাইতে ছিলেন । বলিলেন, “निक उ भूनिएल, कब्र घाटछ कफै। भाषा cमथव । ও মিনসের কথা আর রোলো না বাছা, চিরকাল জৈন মরমী আনন্দঘন J9) ওর বোকামীর জালায় হাড় কালি হ’ল । তা চল এখন ’* লীলা বলিল, “ঐটি মাপ করতে হবে মা । খোকাকে তার মায়ের কুঁড়েতেই থাকতে হবে । ও চৌকাঠ আর আমি মাড়াব না ।” গৃহিণী বলিলেন, “ওমা, তা কি করে হবে ?” লীলা বলিল, “হুতেই হবে মা । তোমার নাতির প্রাণও থাক, আমার মামও থাকৃ।” গৃহিণী হতাশ হইয়। আবার মাটিতে পড়িলেন । বসিয়া; জৈন মরমী আনন্দঘন ঐীক্ষিতিমোহন সেন ১৮৯৭ হইতে ১৯৯৩ ঈশাদের মধ্যে যখন আমি রাজপুতানার পূর্ব প্রদেশভাগে সাধুদের বাণী সংগ্রহে রত ছিলাম তখন একজন সাধুর পরিচয় পাইয়াছিলাম যাহার নাম কাহারও কাহারও মতে ঘনানন্দ । তার কতকগুলি পদও পাইয়াছিলাম। তিনি ঘনানন্দ নামটি উলটাইয়া আনন্দঘন নামে ভণিতা দিয়াছেন। ষে পদগুলি পাইয়াছিলাম তাহাতে কয়েকটি ছিল বৈষ্ণব ভাবের পদ ; আর অধিকাংশই ছিল অসাম্প্রদায়িক ভাবের পদ । তাহার পদ দেখিয়া মনে হইল তিনি প্রথমে সাম্প্রদায়িক ভাবে সাধনার পথে অগ্রসর হইয়৷ ক্রমে অসাম্প্রদায়িক মরমিয়া সহজভাবে আসিয়া উপস্থিত श्न । उरब टैिंक ८कांन् नथनां८घ्न छैiशब्र छद्म, डांश বুঝিতে পারি নাই । সেখানে কেহ বলিলেন তিনি ছিলেন প্রথমে বৈষ্ণব, কেহ বলিলেন তিনি ছিলেন নাখনিরঙ্কনপন্থী, আবার কেহ ইহাও বলিলেন যে, তাহার জাতিকুল জানা নাই। জন্ম-পরিচয় ঠিক জানা না গেলেও তার সাধনা ও ক্রমপরিণতি সম্বন্ধে সাধুদের কাছে কিছু কিছু জানিয়াছিলাম। পরে আরও বহু বহু সাধু ভক্তের বাণী সংগ্রহে ব্যস্ত থাকায় ঘনানন্দের পদগুলি আমার সংগ্রহের মধ্যে বহু কাল পড়িয়া রহিল। পশ্চরপুরের ভজন শুনিবার অভিপ্ৰায়ে ইহার অনেকদিন পরে আমি বোম্বাই প্রদেশে যাই । সেই বারই আমার পরলোকগত স্বহৃং ফাগুসন কলেজের প্রিন্সিপাল প্রদ্ধেয় পটবর্দ্ধনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে পুণায় যাই। সেখানে আমার শ্রদ্ধেয় বন্ধু ट्रैछन छिनदिछग्न भूमिब्र अडिथि झ्लिाम । भूमि छिनবিজয় সেই সময়ে আমার কাছে জৈন সাধু আনন্দঘনের নাম করেন । তখনও মনে করি নাই সেই জানন্দঘন ও এই আনন্দঘন একই ব্যক্তি । একই নামে এমন বহু সাধুর পরিচয়ের উদাহরণ মধ্যযুগে পাওয়া যায়। ইহার বহু দিন পরে মুনি জিনবিজয় শাস্তিনিকেতনে জালিলে আবার সেই ভক্ত সাধু আনন্দঘনের কথা উঠিল। কথা झुंझेल डिनि ७छब्राड इहेब्बा किब्रिड्रा जोजिटल ऐ3ङ८ब्र আনন্দঘনের পদগুলি লইয়া বসিব । মুনিজী গুজরাতে গেলেন, কিন্তু সেখান হইতে তিনি আর স্ত্র ফিরিয়া আসিতে পারিলেন না। তখন আমি ঐধুত পুরাণটা