পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

’৭৬৪ প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৮ [७s* छां★, २ग्न थ७ লম্বোধন করিয়া আবার বলিলেন, “রাম তোমাকে বধ করিয়া অতি মহৎ কাৰ্য্য করিয়াছেন ; কারণ স্থগ্রীবকে তিনি ষে-প্রতিশ্রুতি দিয়াছিলেন, তাহা রক্ষা করিয়া ঋণমুক্ত হইয়াছেন।” তারা এতক্ষণ স্বগ্রীবকে কিছু বলেন নাই, এখন বলিলেন, “স্বগ্রীব, তোমার কামনা পূর্ণ হইল ; তুমি রুমাকে পুনরায় প্রাপ্ত হইবে। তোমার শত্রু ভ্রাতা হত হইয়াছেন, তুমি এক্ষণে নিরুদ্বেগে রাজ্য ভোগ কর।” পতির জন্ত পুনশ্চ বিলাপ করিতে করিতে তারা পতিব্ৰতা নারীর চরম প্রার্থনা নিবেদন করিতেছেন। “হে বীর কপিনাথ, না বুঝিয়া যদি তোমার নিকটে কোনও অপরাধ করিয়া থাকি, তবে তোমার পদে মাথা রাখিয়া ভিক্ষা করিতেছি, আমার সেই অপরাধ তুমি ক্ষমা কর।” তার করুণ স্বরে এইরূপ ক্ৰন্দন করিতে করিতে বালীর নিকটে বসিয়া বানরীগণের সহিত প্রায়োপবেশন করিতে উষ্ঠত হইলেন। তখন হনুমান যুদ্ধবাক্যে তারাকে সাত্বনা দিতে লাগিলেন। এই সময়ে বালী কিছুকালের জন্ত সংজ্ঞা লাভ করিলেন। মরণের তীরে দাড়াইয়া তিনি স্নগ্রীবকে যে হিতকথা শুনাইয়াছিলেন, বিংশ সর্গের তাহাই বর্ণিতব্য বিষয়। আমরা তারার প্রসঙ্গে উহা হইতে দুইটি শ্লোক উদ্ধৃত করিয়াছি, অধিক আবশ্বক নাই। স্নগ্রীবকে উপদেশ দিয়াই বালী প্রাণত্যাগ করিলেন । ‘লোকশ্রুতা তারামৃত পতির মুখচুম্বন করিয়া আবার কত বিলাপ করিলেন। “হে বীর, আমি অনাথা, আমাকে একাকিনী রাখিয়া তুমি কোথায় গেলে ? কোন বুদ্ধিমান ব্যক্তিই আর বীরপুরুষকে কস্তাদান করিবেন না ; কেননা, আমি ত ধীরপত্নী ছিলাম, দেখ, আমি সহসা বিধবা হইয়া বিনষ্ট হইলাম। ষে-নারী পতিহীনা, তিনি পুত্রবতী ও ধনধান্তে সমৃদ্ধিশালিনী হইলেও পণ্ডিতেরা তাহাক বিধবা বলিয়া থাকেন। বালীর -গুণগ্রাম উল্লেখ করিয়া তিনি আরও কতরূপে শোক -প্রকাশ করিলেন । তারাকে শোকাকুলা, দেখিয়া স্বগ্রীবের অন্ত্রতাপ ऍ3अहिड इहेण । cखाईबांडांब्र ८घइ न्बब्र१ कब्रिध्न डिनि বিস্তর খেদ করিলেন।* পতিবিরহে অধীরা হইয়া তারা রামের নিকটে গিয়৷ বলিলেন, “বীর, তুমি যে-বাণ দ্বারা আমার প্রিয় পতিকে বধ করিয়াছ, সেই বাণ দ্বারা আমাকেও বধ কর ; আমি মরিয়া তাহার নিকটে যাইব ; বালী আমা ভিন্ন আর কাহারও সঙ্গ সভোগ করিবেন না।” তারার কাতরতা দেখিয়া রাম শোকার্ভ হইলেন, এবং তাহাকে নানা কথায় সাত্বনা দিয়া অনেক হিতবাক্য বলিলেন। অতঃপর যথাবিধি বালীর প্রেতকার্ধ্য সম্পন্ন হইল।+ তৎপরে স্বগ্রীবের অভিষেক হইল। স্নগ্রীব রাজা হইয়া স্বীয় পত্নী রুমাকে ত ফিরিয়া পাইলেনই, অধিকন্তু জ্যেষ্ঠভ্রাতৃবধু তারাকেও পত্নীরূপে গ্রহণ করিলেন। হীনচেতা আরামপ্রিয় পুরুষের যেমন হয়, স্বগ্রীব রাজৈশ্বৰ্য্য পাইয়া ভোগের স্রোতে গা ঢালিয়া দিলেন। স্থগ্রীব অঙ্গীকার করিয়াছিলেন, বর্ষার তিন মাস অতীত হইলে, শরতের প্রারম্ভে তিনি সীতার অন্বেষণে বানরগণকে দিকে দিকে প্রেরণ করিবেন। রাম দেখিলেন, বিলাসের ঘূর্ণাবর্তে পড়িয়া স্থগ্রীব সেই প্রতিশ্রুতি ভুলিয়া গিয়াছেন। তখন তিনি লক্ষ্মণকে বলিলেন, “শরদাগমনে নদী-সকলেবু, তটদেশ দৃষ্টিগোচর হইতেছে, বিজয়াকাজী নৃপতিগণের ইহাই উদ্যোগকাল এবং যুদ্ধযাত্রার প্রথম সময়। সীতার আদর্শনে বর্ষার চারি মাস আমার নিকটে শত বর্ষ বলিয়া বোধ হইয়াছে। আমি প্রিয়াবিহীন, দুঃখাওঁ, রাজ্যহীন এবং নির্বাসিত, ইহা দেখিয়াও স্বগ্রীব আমাকে দয়া করিতেছে না। কেন-না, সে ভাবিতেছে, ইনি অনাথ, রাজ্যচু্যত, রাবণ কর্তৃক লাঞ্জিত, গৃহহীন প্রবাসী, কামী ও আমারই শরণাগত। এই জগুই সেই ছাত্মা বানররাজ আমাকে অবজ্ঞা করিতেছে। कृभङि छ् शैौब गभग्न निक्लश्रृं★ कब्रिड्रा जैौडांब्र . अ८इष* বিষয়ে যেরূপ অঙ্গীকার করিয়াছিল, স্বীয় অতীষ্ট লাভ করিয়া এক্ষণে তাহা ভুলিয়া গিয়াছে। লক্ষ্মণ, যাও,

  • ॐांज्ञांब cषप्शांख्रिष्ठ दानव्र वा जनांप्रीब्र छिरू किहूरे नांदे, ७श পুর্ণমাত্রায় জাৰ্য্যজলোচিত।

+ जtखाeजिब्रांब्र विकिङ७ जारी ।