পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ডুকরি, হায়দরাবাদ, বোম্বাই ~eళలో झां८ङब्र कांब चां८छ् । कांकौन्त्रौ *ांzलव्र घüोहे cदने । তাহাজের রং, নক্সা সেলাই, রং মিলানো সবই দেখিবার মত। শালগুলি বহুমূল্য। - একটি ঘরে অসংখ্য ব্রহ্ম, বিষ্ণু, শিব প্রভৃতির এবং দীপলক্ষ্মীর ধাতুমূৰ্ত্তি আছে। শক্তিমূৰ্ত্তি ও লক্ষ্মীমূৰ্ত্তিরও অভাব নাই। মূৰ্ত্তিগুলি আকারে ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ ইঞ্চির বেশী কমই আছে। গরুড়, গণপতি, নটরাজ ও হনুমানের "বহুমূৰ্ত্তি আছে। রতন তাতার সংগ্রহে ইউরোপীয় চিত্রকরদের মূল্যবান ছবিও কতকগুলি আছে। এদেশে এ-গুলি , দেখিতে পাওয়া শক্ত। টিশ্যান, গেন্‌জত্রে, ডোবাঁনী, কন্সটেবল ইত্যাদির ছবি দেখিলাম। এখানে শিবাজীর “বাঘনখ” আছে,কিন্তু আমার চোখে পড়ে নাই। পেশওয়াদের আতরদান, নস্তদানগুলি নিপুণ শিল্পের নিদর্শন। চীন ও জাপানের শিল্পকলা স্থবিখ্যাত। স্তর রতন তাতার বোধ হয় চীন ও জাপানী শিল্পের উপর খুব ঝোক ছিল । কতরকম স্ফটিক, চীনা মাটি, য়্যাম্বার, কাচ ও রঙীন মূল্যবান পাথরের বিচিত্র নস্তানে দুইট আলমারি বোঝাই। - সেগুলি খুজিয়া খুদিয়া তাহার উপর শিল্পী কত মূৰ্ত্ত ও ছবি গড়িয়া তুলিয়াছে। এত ছোট পাত্রে এমন নিপুণ স্বন্দর কাজ কি করিয়া সম্ভব হইল ভাবিয়া বিস্থিত হইতে হয় । পোর্সিলেনের উপর উজ্জল রঙের জাক ও আছে। বহুবর্ণের মণিমাণিক্য (ইন্দ্রনীল, গোমেদ ) ধুদিয়া তৈয়ারী ছোট পাত্রগুলি দেখিলে চন্থ ফিরানাে ধায় না। সবুজ ফটক খোদিত প্রব্যের এত খটা আর কৈাথাও দেখা যায় না। শুনা যায় রতন তাতার এই সবুজ স্ফটিকের (Jade) ঝোক খুব বেশী ছিল। তিনি বহুমূল্য জেড সংগ্ৰহ করিতে ভালবাসিতেন। চীনা পোর্সিলেনের বহু মূল্যবান বাসন ও জাপানী হাতীর দাতের আশ্চর্ঘ্য স্বস্বর মূৰ্ত্তি এবং গলার কাজ অসংখ্য আছে। ফরাসী ও ভেনিশিয়ান কাচের জিনিষ এদেশে এত স্বন্দর কোথাও দেখি নাই। জাপানী হাতীর লতর শিশু বৃদ্ধ ও নারীমূর্তিগুলি ধেন এখনও চোখের সমুখে ভালিতেছে। তাহাজের দাড়াইবার বসিবার ভঙ্গী, কাপড়ের ভাজ, মাখার চুল, মুখের হাসি সব এত জীবন্ত যে তিন চার মাসেও মন হইতে মুছে না। মিউজিয়মের একতলায় বাংলার পাল রাজাদের সময়ের কতকগুলি তাম্রলিপি দেখিলাম । একতলায় দেড় হাজার বৎসরের পুরাতন সিন্ধুদেশের মিরপুর খাসের পোড়া মাটর বুদ্ধ মূঞ্জ ও বোধিসত্ত্ব মুক্তি রহিয়াছে। বুদ্ধের চুল মুখ প্রভৃতি জাভা, সারনাথ, তিব্বত ইত্যাদি বুদ্ধমূৰ্ত্ত হইতে অনেকটা বিভিন্ন। বোধিসত্ত্ব পদ্মপাণির বাবরী চুল স্রষ্টব্য। মাটির জিনিষ এতকাল টিকিয়া আছে। সিন্ধুদেশের মাটি যে কত শক্ত তাহা আমরা: মোহেঞ্জোদাড়োতে দেখিয়াছি। লোহার উপর রূপার কাজ করিয়া পুরাকালে দক্ষিণাত্যের হায়দারাবাদে স্থক, পানদান, খাল, গাডু, গামলা প্রভৃতি অলঙ্কত হইত। ইহাকে বিদরী কাজ বলে। ইহার বহু নয়নরঞ্জক নিদর্শন মিউজিয়ামে রহিয়াছে। এই শিল্প আজকাল নষ্ট হইতে বসিয়াছে। রূপা, ভামা ও পিতল মিশাইয়া যে-সব ঘড়া ঘটি থালা পূজার বাসন দাক্ষিণাত্যে ব্যবহার হয় সেগুলিতে তিনট ধাতুকে গায়ে গায়ে নানা নক্সায় জোড়া দিয়া তিনট ধাতুর রঙকেই ফুটাইয়া তোলা হয়। এই বাসনগুলির উজ্জল অথচ স্নিগ্ধ রূপ পূজার বাসনেরই উপযুক্ত ; ইহাতে ভারতীয় কারিগরদের হাত ও চোখের আশ্চৰ্য্য ক্ষমতা প্রকাশ পায়। মিউজিয়মে এবং বোম্বাই স্কুল অব আর্টে এই রকম সুন্দর বাসন অনেক দেখিলাম। তামা পিতল মিশানো ঘড়া ও ঘাটগুলির গড়নও ভারী স্বন্দর। দেশীয় কারুশিল্পের ভাণ্ডার হিসাবে বোম্বাই মিউজিয়মট উল্লেখযোগ্য, কালকাতার মিউজিয়মে এভ, এই জাতীয় জিনিষ নাই। স্তর রতন ভ্যতার সংগ্রহের গুণে বিদেশী কারু এবং চারুশিল্পও এখানে কলিকাতা অপেক্ষা বেশী। ভারতীয় চিত্র কলিকাতার আটগ্যালারীতেও অনেক আছে। রভন তাত, স্তর আকবর হইদরী ও দোরাব তাত প্রভূতির দানে বোম্বাই মিউজিয়মের আট গ্যালারী খুবই সমুদ্ধ। এলিফ্যান্টা দেখিবার খুবই ইচ্ছা ছিল, কিন্তু ষেদিন बाहेबाब्र कथा उाशब्र चाप्गब्र দিনই, হঠাৎ পুনা চলিয়া बाह८ड एझेण ; षांशब कधी भ८न कब्रिब्रा माग्नां★र्ष. জাসিয়াছিলাম তাহাই অদেখা থাকিয়া গেল।