পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা] পদ্মাবতীর ঐতিহাসিকতা. Ե-ՖQ: পাইয়াছিল বলিয়া টঙ উল্লেখ করিয়াছেন। মালদেৰ নামে এক সামস্ত রাজার উপর চিতোরের ভার দিয়া याणाफेकौन नित्रौ ग्रंथन कtब्रन । अजश्च निष्इ टेक्ज्ञeब्रां८ब्र থাকিয়া রাজৰ করিতে থাকেন। তাছার পর তাহার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা অরিসিংহের পুত্র হামীর রাজা হইয়া চিতোর উদ্ধার কপ্পেন । . . . . . . . . •মুসলমান ঐতিহাসিকগণের মধ্যে আমীর খসরুর তারিধি আলাই গ্রন্থে ও জিয়াউদ্দিন বাণির তারিধি ফিরোজসাহীতে একবার মাত্র চিতোর আক্রমণের কথা मृहे श्हेब थारु । चांशैब्र धनक्र uहे चांकथळ१ चबर উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু এই দুই গ্রন্থে পঞ্জিনী সম্বন্ধে কোন উল্লেখ নাই। কিন্তু আমরা ফেরিস্তার লিখিত বিবরণ হইতে এ প্রসঙ্গের কথা জানিতে পারি। যদিও তাঁহাতে পদ্মিনীর নাম নাই, তথাপি তাহার লিখিত বর্ণনা হইতে সমস্তই বুঝিতে পারা যায়। ফেরিস্তার বিবরণে দেখা যায় যে, ৭০৩ হিজরী বা ১৩০৩ খৃঃ আকে আলাউদ্দীন ছয় মাস অবরোধের পর চিতোর অধিকার করেন। ইহার পূৰ্ব্বে চিতোর মুসলমানদিগের দ্বারা আক্রান্ত হয় নাই! আলাউদ্দীন জ্যেষ্ঠ পুত্র খিজির খাকে চিতোরের ভার অর্পণ করেন, তাহার নামানুসারে ইহার খিজিরাবাদ নাম হয়। আমীর খসরু ও খিজির খার উপর চিতোরের ভারাপণ ও তাহার খিজিরাবাদ নামকরণের কথাও বলিয়াছেন । তাহার পর ফেরিস্ত চিতোরাধিপ রত্নসেনের পলায়নের কথা বলিতেছেন। রত্নসেন চিতোর-আক্রমণের সময় প্লুত হইয়া বন্দী হন। এই সময়ে (হিজরী १०s *ः चक ১৩০৪ ) তিনি আশ্চৰ্য্যৰূপে নিষ্কৃতি লাভ করেন।* রাজা রত্নসেনের একটি কষ্কার রূপলাৰণ্যের কথা শুনিয়া আলাউদ্দীন তাহাকে পাইলে রাজাকে মুক্তি দিতে সন্মত হন। রাজা উৎপীড়নের ভয়ে স্বীকৃত হইয়া কস্তাকে আসিতে 'সংবাদ দেন। রাজার পরিবারবর্গ সম্মানহানির ভয়ে কস্তার প্রতি বিষ প্রয়োগ করিতে উদ্যত হন, কিন্তু কষ্ঠা কৌশল করিয়া নিজের সম্মান রক্ষা ও পিতার উদ্ধারসাধন

  • At this time, however, Ray Ruttun Sein. the Raja of Chittoor who had been prisoner since the King had taken the fort, made his escape in an extraordinary manner.” Brigg's Ferishta

করেন। তিনি পিতাকে লিখিয়া পাঠান যে, এইরূপ প্রচার করা হউক, তিনি র্তাহার সহচরীবর্গসহ যাইতেছেন, তবে প্রকৃত কথা পিতাকে জানাইয় দেন। কতকগুলি স্ত্রীলোকের শিৰিকায় অহচরবর্গকে অস্ত্রশস্ত্ৰে সজ্জিত করিয়া ও সঙ্গে কতিপয় অশ্বারোহী ও প্রশ্নতিক সৈন্ত লইয়া রাজকন্ত দিল্লী অভিমুখে অগ্রসর হইলেন। পূৰ্ব্বে তাহাকে দিল্লী-প্রবেশের ছাড়পত্র পাঠান হইয়াছিল। রাত্রিকালে দিল্লীতে পৌছিয়া বাদশাহের আদেশে শিৰিকাগুলি কারাগারের দিকে গমন করে। রাজপুতগণ তাহা হইতে বাহির হইয়াকারারক্ষিগণকে আক্রমণ করিয়া রাজাকে উদ্ধার क८ब्र मदर ऊँीक्षाएक चळच कफ़ॉझेब्रां दिनांञ्च कब्रिध्ना দেয়। রাজা তাহার রাজ্যের পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে থাকিয়া পাঠানদিগের অধিকৃত স্থানে উপদ্ৰব করিতে আরম্ভ করিলে, আলাউদ্দীন খিজির খাকে চলিয়া আসিতে বলেন এবং রাজার ভ্রাতু-পুত্রের উপর চিতোরের ভার অর্পণ করেন। তিনি সামস্ত রাজারূপে গণ্য হন ॥৫ ফেরিস্তার মতেও চিতোর একবার মাত্র আক্রান্ত হয় দেখা যাইতেছে। আর র্তাহার লিখিত রত্নসেনের কস্তাই যে পদ্মিনী তাহাও বুঝা যাইতেছে। তবে তিনি তাহার কন্যা না হইয়া যে পত্নী হইতেছেন, ইহা ধেমন পদ্মাবতীতে দেখা যায়, সেইরূপ অন্ত স্থানেও উল্লিখিত আছে। আমরা এক্ষণে সে-কথা বলিতেছি। এ-সম্বন্ধে সৰ্ব্বাপেক্ষা বিশ্বাসযোগ্য একটি প্রমাণ আছে। রাণী রাজসিংহ মেবারে একটি গিরিনিঝরিণীর স্রোতে বাধ দিয়া রাজসমুদ্র নামে হ্রদোপমফেজলাশয় করিয়াছিলেন, তাহার বাধে- পচিশখানি প্রস্তরখণ্ডে মেবারের রাজবংশ ও রাজসমুদ্রের বর্ণনা আছে। তাহাকে একখানি মহাকাব্য বলা যাইতে পারে। তাহাতে লিখি আছে যে, পৃথ্বীমদের পুত্র ভুবনসিংহ তাহার পুত্ৰ ভীমসিংহ, ভীমসিংহের পুত্রের নাম জয়সিংহ, রাণা লক্ষ্মণ সিংহ তাহার পুত্র। লক্ষ্মণ সিংহের কনিষ্ঠ ভ্রাতার নাম রত্নসিংহ, পঞ্জিনী তাছার স্ত্রী। এই পরিনীর জন্য •'cविखiब्र कृष1 जऎव। :ि{ज ८छौ-७ ष्टिश्छांङ्ग-बोङ्क१ि णषप्रश्नः ४्रश्ह्णुं विभिक्षांश्ब, शिड् डिनि ब्रुरिनब्र बोष ७:ब्रष कानि बीश्,

  • ठरव छैiशब्र कछ कईक छैशंब ठकाम्बद्ध कथा वजिब्रांप्इन।