শাত্তিবাদ ইংরেজীতে যাহাকে প্যাসিফিসিজম বা প্যাসিফিজম্ বলে আমরা তাহাকে শাস্তিবাদ বলিতেছি। প্যাসিফিসিজম দ্বারা এই মত প্রকাশ করা হয়, যে, পৃথিবী হইতে যুদ্ধের বিলোপ সাধন আবশ্যক এবং সম্ভবপর। এই মত সম্বন্ধে কিছু চিন্তা আজকাল অনেকের মনেই উদিত হইয়াছে। কারণ, পৃথিবীতে শাস্তিস্থাপন লীগ অব নেশুন্সের বা রাষ্ট্রসংঘের প্রধান উদ্দেশু, সেই উদ্দেশু সাধনের জন্ত বড় বড় রাষ্ট্রজাতির ( নেগুনের ) মধ্যে কয়েকটা চুক্তি হইয়াছে, এবং বর্তমানে জেনিভায় নিরস্ত্রীকরণ বৈঠক চলিতেছে, অথচ রাষ্ট্রসংঘের সভ্য চীন এবং জাপানে যুদ্ধও চলিতেছে। একই দেশের একজন অধিবাসী চড়াও হইয়া অন্ত কোন অধিবাসীকে আক্রমণ করিলে, তাহা সকল সভ্য দেশে অপরাধ বলিয়া গণ্য হয়। এইরূপ একে অন্তের সম্পত্তি অপহরণ করিলে তাহাও সকল সভ্য দেশে অপরাধ বলিয়া গণ্য হয়। সকল সভ্য দেশের গবন্মেণ্ট ইচ্ছা করিলে খুব ধনী সন্ধান্ত ও উচ্চপদস্থ অপরাধীকেও বিচারান্তে গত্ত্বি দিতে সমর্থ। এরূপ শাস্তি দিবার জন্য আইন জাদুলিত বিচারক আছে। সৰা সভ্য দেশেই কতকগুলা পরাধীর যে শাস্তি ੋਕ, তথাকার তাহার কারণ নহে—কারণ অন্ত নানা রকম খালি পারে। প্রত্যেক সভ্য দেশে বা রাষ্ট্রে এক এক জন চোর, ঈষ্ট, ঘাতক প্রভৃতির শাস্তির জন্য যেমন আইন আদালত আছে, দলবদ্ধ চোর ডাকাত গুগু ঘাতকদের শাস্তির জন্তও সেইরূপ বন্দোবন্ত আছে। ইহা সত্বেও কেহ বলিতে পারেন, আমাকে কেহ মারিতে বা আমার ধন চুরি করিতে আসিলে আমার সামর্থ্য থাকিলেও আমি বলপ্রয়োগ দ্বারা তাহার আমার প্রাণনাশের সম্ভাবনা হইলেও আমি বলপ্রয়োগ করিব না। আত্মরক্ষা সম্বন্ধে এইরূপ সাত্ত্বিক নিক্রিয় ভাব অবলম্বন করিবার অধিকার সকলেরই আছে। কিন্তু ধিনি অন্তের ধনপ্রাণসম্মানের রক্ষক, তিনি যদি দেখেন, সেই অন্ত ব্যক্তির ধনপ্রাণসম্মান রিপন্ন, তাহা হইলেও চরম উপায় স্বরূপ বলপ্রয়োগ উচিত কি না, বিবেচ্য নহে কি ? ব্যক্তির কথা ছাড়িয়া দিয়া নেগুন বা রাষ্ট্রজাতির কথা ভাবিয়া দেখা যাক। এক রাষ্ট্রজাতির পক্ষে চড়াও হইয়া অন্ত রাষ্ট্রজাতিকে আক্রমণ করা অহচিত, ইহা অাধুনিক সভ্য জগতের মত। যে রাষ্ট্রজাতি বাস্তবিক এইরূপ আক্রমণ করে, তাহারাও বাহ্যতঃ এই মত মানিয়া চলিবার ভাণ করে । কারণ, তাহারাও প্রচার করে, যে, তাহারা , বস্তুত: অকারণ চড়াও হইয়া আক্রমণ করিতেছে না, অপর পক্ষ কিছু অস্তায় আচরণ করায় আক্রমণ করিতেছে কিংবা নিজের অধিকার রক্ষার জন্ত করিতেছে —যেমন এখন জাপান, চীন আক্রমণ সম্বন্ধে বলিতেছে। অতীত কালে এক রাষ্ট্রজাতির বা নৃপতির চড়াও হইয়া অন্তকে আক্রমণ, আজকালকার মত, অন্তত মতপ্রকাশ হিসাবেও, অস্কার भान कब्र इदेउ ना । श्शूिबांखांप्नब्र निशिजङ्ग, यूननभान রাজাদের মুদ্ধ-গিরি, অখ্ৰীষ্টিয়ান ও খ্ৰীষ্টিয়ান ইউরোপীয় রাজাদের পররাজ্যজয় সেকালে গৌরবের বিষয়ই ছিল। কিন্তু কেতাবে কাগজে ও মুখের কথায় বৰ্ত্তমান সময়ে রাষ্ট্রজাতি কর্তৃক আহুষ্ঠিত ব্যাপক ডাকাতিওনরহত্যা দূৰণীয় বলিয়া উক্ত হইলেও, রাষ্ট্রজাতীয় এইরূপ অপরাধের শাস্তি বা নিবারণোপায় দেখা যাইতেছে না। সাধারণ চোর दl ८ळांब्रजभटेि कङकफैi छ८ब्र, कठकफै जांघांजिक भ८डब्र अखांव, डांशप्नब छ्कर्ष श्रेष्ठं निवृख षट्क। किरू শক্তিশালী রাষ্ট্রজাতি কাহাকে ভয় করিবে, কাহার BBD DD DD DS DBB BBDD DDBB BBS BB BBDD DDDD BBBD DD DDD DD
